Posts

Showing posts from December, 2018

ব্রেকিং খবর: নতুন বছরে মধ্যবিত্ত পরিবারদের খুশির খবর দিল মোদী সরকার!

Image
২০১৯ সাল রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে ভারতীয়দের জন্য খুবই উল্লেখযোগ্য হতে চলেছে। কারণ ২০১৯ এ নির্বাচিত হতে চলেছে লোকসভা নির্বাচন যা ঠিক করবে দেশের পরবর্তী প্ৰধানমন্ত্রীর নাম। নতুন বছরের শুরুতে দেশের জনগণকে খুশি করতে বেশকিছু উপহার দিতে চলেছে মোদী সরকার। মোদী সরকারের দেওয়া উপহারের কিছুটা পরবর্তী বাজেট সামনে আসবে। তবে কিছু উপহার ১ জানুয়ারি থেকেই দেশের জনগণ পেতে শুরু করবে। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী সরকার ১ জানুয়ারি ২০১৯ থেকে গ্যাসের দাম কমানোর সিধান্ত নিয়ে ফেলেছে। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী মোদী সরকার দেশের মধ্যবিত্ত পরিবারের কথা মাথায় রেখে গ্যাসের দামের উপর লাগাম টানতে চলেছে। সাবসিডি যুক্ত সিলিন্ডার ও বিনা সাবসিডির সিলিন্ডার দুই ক্ষেত্রেই দাম কমানোর সিধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র সরকার। বিনা সবসিডির সিলিন্ডারের উপর ১২০.৫০ টাকা ও সাবসিডি যুক্ত সিলিন্ডারের উপর ৫.৯১ টাকা কমানোর সিধান্ত নেওয়া হয়েছে। সরকারের এই সিদ্ধান্তের পর একদিকে যেমন মধ্যবিত্ত পরিবারের উপর চাপ কমবে তেমনি বিরোধী দলগুলি বড় চাপে পড়তে চলেছে। কারণ লোকসভার আগে বিরোধী দলগুলির প্রধান ইস্যু তেলের দাম ও গ্যাসের দাম দুইয়ের উপর লাগাম লাগিয়ে দিয়েছে মোদী সরকা

স্কুলে নিজের উপস্থিতি জানানোর জন্য ইয়েস স্যার এর পরিবর্তে বলতে হবে ‘জয় হিন্দ’! এই বিজেপি শাসিত রাজ্যে লাঘু হলো নিয়ম।

Image
ভারতের যেকোনো ছাত্রছাত্রীকে আকবরের বা হুমায়ূনের বাবার নাম জিজ্ঞাসা করলে তা অতি সহজেই বলে দেবে কিন্তু মহান সম্রাট অশোকের পিতার নাম কি, এর উত্তর দেওয়ার মতো ছাত্রছাত্রী খুঁজে মেলা কঠিন। এর কারণ আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় ভারত আক্রমণকারী ডাকাত জঙ্গি বাবর, আকবরকে মহান সাজিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং বাকি ইতিহাস মুছে ফেলা হয়েছে। পাঠ্যপুস্তকের এমন দশার কারণে ছাত্রছাত্রীদের মন থেকে দেশপ্রেম মুছে যেতে শুরু হয়েছে। তাই গুজরাট সরকার পাঠ্যপুস্তকে পরিবর্তন আনার সাথে সাথে এবার স্কুলে চলা নিয়মেও কিছু পরিবর্তন আনতে শুরু করেছে। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, স্কুলে নিজের উপস্থিতি বোঝানোর জন্য ইয়েস স্যার বা প্রেজেন্ট স্যার নয়, এবার থেকে জয় হিন্দ বা জয় ভারত বলতে হবে। নতুন বছর থেকে এমন নিয়ম লাগু করলো গুজরাট সরকার। গুজরাটের প্রত্যেক স্কুলে এবার থেকে ছাত্র ছাত্রীদের মুখে Yes Sir, Present Sir এর পরিবর্তে শোনা যাবে jai Hind বা Jai Bharat শব্দ। নিজেদের উপস্থিতি স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকাদের জানানোর জন্য জয় হিন্দ বা জয় ভারত বলা বাধ্যতামূলক হলো গুজরাটে। গুজরাট সরকারের পাঠানো নোটিশ অনুযায়ী ১ জানুয়ারি থেকে রাজ্যের প্রত্যেক স্কুলে এই নিয়

মোদী সরকারের এক সিদ্ধান্তে খুশির হাওয়া দেশের বেকারত্ব মহলে! নতুন বছরে সরকার দিতে চলেছে বহুমূল্য উপহার।

Image
এই সময় দেশের নির্বাচনী মহল বেশ গরম হয়ে রয়েছে। সাধারণত, ভারতের জনগণ ভোটের আগে প্রাপ্ত উপহার ও বিনা মূল্যে পরিষেবা পাওয়ার ভিত্তিতে ভোট প্রদান করে। তাই দেশের বিকাশ কাজ যতই হোক না কেন, ভোটে জেতার জন্য প্রত্যেক পার্টিকে ভোটের নতুন করে পরিকল্পনা করতে হয়। সম্প্রতি ৫ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে এবং এখন লোকসভা নির্বাচনের আসন্ন প্রস্তুতি শুরু হয়ে গিয়েছে। ২০১৯ এর লোকসভা নিয়ে সমস্ত দল কোমর বেঁধে মাঠে নেমে পড়েছে, সমস্থ নেতারা প্রচার কার্যে ব্যাস্ত হয়ে পড়েছে। কিন্ত এখন দেশের নজর সবথেকে বড় পার্টি বিজেপির উপর। কারণ ৩ রাজ্যে বিধান সভায় হারের সম্মুখীন হওয়ার পর বিজেপি এখন যেকোনো ভাবে লোকসভা নির্বাচন জিততে চাইছে। লোকসভা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে প্রত্যেক পার্টি নতুন পরিকল্পনা করে রেখেছে। মোদী সরকারও কিছু যোজনা তৈরি করে রেখেছে যা কৃষক ও রোজকার বিহীন যুবকদের জন্য খুবই উল্লেখযোগ্য। যেহেতু দেশের সবথেকে বড় দুটি সমস্যা কৃষকদের আয় এবং বেকারদের চাকরি তাই মোদী সরকার এই দুটি ইস্যুর উপর পরিকল্পনা করতে চলেছে। মোদীজির নেতৃত্বে সরকার সমস্থ মন্ত্রণালয়ের সাথে ইউনিভার্সাল বেসিক ইনকাম(UBI) নিয়ে বৈঠক করতে চলেছে। এ

এক মাস হতে না হতেই আবার মুখ থুবড়ে পড়লো কংগ্রেস ! জনতার ভরসা আবার সেই বিজেপিতেই ।

Image
মানুষের মন খুব দ্রুত বদল হয়। মানুষ কখন যে কি চাই সেটা সে নিজেও জানে না। আর এমনই হল কংগ্রেসের সাথে। কয়েকদিন আগে দেশের তিনটি রাজ্যে বিধানসভা ভোটে কংগ্রেস জয়লাভ করেছে তার পর থেকে বেশ নিশ্চিন্তে দেখা গিয়েছে কংগ্রেস দল কে। রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্রিশগড়ে জয়ের পর বেশ আনন্দে ছিল কংগ্রেস। কিন্তু তাদের সেই আনন্দ আর বেশিদিন আনন্দ হয়ে রইলো না। যে রাজস্থানের মানুষ কংগ্রেস কে টেনে উপরে তুলেছিল এবার সেই রাজস্থানবাসী কংগ্রেস কে মাটিতে ফেলে দিল। রাজস্থানের জনগন মাত্র ২০ দিনের মধ্যেই মিথ্যা প্রতিসূতি দেওয়া কংগ্রেসের এত খুশি বদলে দিল দুঃখতে। কংগ্রেসের নোংরা রাজনীতির কারণে রাজনৈতিক বিষেজ্ঞরা বলে দিয়েছিল যে, কংগ্রেস বেশিদিন রাজস্থানের মানুষ কে বোকা বানিয়ে রাখতে পারবে না। আর সেটাই হল কংগ্রেসের সাথে, এবার রাহুল মুখ থুবড়ে পড়ল রাজস্থানের জেলা পরিষদের উপনির্বাচন এবং পঞ্চায়েত সমিতির নির্বাচনে। রাজস্থানে মোট ৯ টি পঞ্চায়েত সমিতির উপনির্বাচন হয়েছিল। আর সেই নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার পর দেখা যায় যে, এখানে ৯ টি আসনের মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে বিজেপি। বিজেপি এখানে হেসে খেলে দখল করে নিয়েছে ৫ টি আসন। অপরদিকে

বড় খবর : ভারতীয় রেলে যাত্রীদের সুরক্ষার কথা ভেবে মোদী সরকার নিলেন এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ । Bengali News

Image
২০১৪ সালে ভারতের শাসন ক্ষমতায় আসে বিজেপি সরকার। আর ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ গ্রহণ করেন শ্রদ্ধেয় নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদী মহাশয়। উনি দেশের ক্ষমতা ভার নিজের হাতে নেওয়ার পর থেকেই দেশের জনগণের কথা ভেবে নিয়ে চলেছেন একের পর এক যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত। উনি সবচেয়ে বেশী গুরুত্ব দিয়ে আসছেন সাধারণ মানুষের সুরক্ষার দিকটা। আর সেই লক্ষ্যেই মোদীজি আরও একধাপ পা বাড়ালেন। উনি এবার আরও বেশি করে নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে ফেললেন দেশের রেল ব্যবস্থা কে। কারণ এই রেলই হল সাধারণ মানুষের যাতায়াতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। তাই এবার মোদী সরকার রেলের সুরক্ষার উপর আরও জোর দিলেন। এবার সাধারণ মানুষ আগের থেকেও অনেক বেশি নিরাপদে রেল যাত্রা করতে পারবেন।   এবার ভারতীয় রেল বিশেষ ভাবে নজর দিয়েছেন যাত্রী নিরাপত্তার দিকটিতে। অর্থাৎ যাত্রীদের যাতে রেলে সফর করার সময় কোনোরকম অসুবিধার মধ্যে না পড়তে হয় সেই দিকেই বিশেষ করে নজর দিচ্ছে ভারতীয় রেল। গোটা ভারতীয় রেল কে সিসিটিভির ছত্ৰছায়ায় মুড়ে ফেলা হচ্ছে। ভারতীয় রেল সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে, এবার দেশের ছোটো বড় প্রতিটি রেল স্টেশনে আরও বেশি পরিমাণে সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো হবে শুধুম

অসাধারণ কাজ করে নজির গড়লেন যোগী রাজ্যের মুসলিমরা ! সকল গোহত্যাকারীদের সামাজিক ভাবে বহিস্কার করার সিদ্ধান্ত নিলেন তারা !

Image
একদিকে যখন পশ্চিমবঙ্গের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস মুসলিম তোষনের জন্য অবাধ গো-হত্যার অনুমতি দিয়ে রেখেছে ঠিক তখন যোগী আদিত্যনাথের উত্তরপ্রদেশবাসী গো-হত্যার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে নজির গড়লেন। এবার গো-হত্যার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে পঞ্চায়েত ডাকলেন উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদের মুসলিম সমাজের মানুষজন। তারা এই পঞ্চায়েত গঠন করার পর এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন যে, তারা এবার সমাজ থেকে বহিস্কার করবেন গো-হত্যাকারীদের। গত শনিবার দিন সকাল সকাল পঞ্চায়েত ডাকেন রাবলী রোডের মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষজন। সেই পঞ্চায়েতে সকলে একজোট হয়ে সিদ্ধান্ত নেন যে, যদি কেউ গো-হত্যার করে বা কোনো ব্যাক্তি গো-হত্যা করার চেষ্টা করে ধরা পড়ে তাহলে সেই সকল ব্যাক্তিদের সমাজ থেকে বহিষ্কার করে দেওয়া হবে। এছাড়াও এইদিনের এই বৈঠকে তারা সকলে মিলে আরও একটা সিদ্ধান্ত নিয়ে বিশেষ নজির গড়েন, সেটা হল গো-হত্যার সাথে আর কোনো সম্পর্ক রাখবে না মুসলিম সম্প্রদায়ের কোনো ব্যাক্তি। হাজি তৌহিদ হাসান যিনি হলেন এই এলাকার একজন বিশিষ্ট ব্যাক্তি উনি এইদিন জানিয়েছেন যে, মুরাদনগরকে একতার প্রতীক হচ্ছে এলাকার হিন্দু ও মুসলিম ধর্মের মানুষের মধ্যে সম্পর্ক। আমরা একে অপর কে ভা

Sonia Gandhi Exposed : হেলিকপ্টার কেলেঙ্কারিতে সোনিয়া গান্ধী এবং রাহুলের নাম উল্লেখ করলো দালাল ক্রিশ্চিয়ান মিশেল

শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে পরলোকগমন করলেন বিজেপির শক্তিশালী নেতা! শোকের ছায়া বিজেপির অন্দরমহলে।

Image
ভারতীয় জনতা পার্টি আজ এমন স্থানে দাঁড়িয়ে রয়েছে যেখানে প্রতিদিন কোনো না কোনো এমন খবর সামনে আসে যা পুরো দেশকে চমকে দেয়। একদিকে ৫ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন নিয়ে চারিদিকে চর্চা শুরু হয়েছে তখন অন্যদিকে ২০১৯ এ বিজেপির রণনীতি কি হবে তা নিয়ে জোরদার আলোচনা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে। তবে এই পরিস্থিতিতে এমন এক খবর সামনে এসেছে যা বিজেপির অন্দরমহলে দুঃখের জোয়ার এনে দিয়েছে। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, বিজেপির এক বড় ও শক্তিশালী নেতা আর এই দুনিয়ায় নেই। হটাৎ করে হৃৎ স্পন্দন বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে বিজেপির এই নেতা পরলোক গমন করেছেন। এই ঘটনার পর বিজেপির অন্দরমহলে শোকের ছায়া দেখা গেছে। এমনিতে ২০১৯ এর লোকসভা নির্বাচন সামনে রয়েছে এমন পরিস্থিতিতে বড় নেতাকে হারিয়ে ফেলা রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকেও একটা বড় ক্ষতি বলেও মনে করা হচ্ছে। খবর অনুযায়ী, শনিবার দিন বিজেপির বিধান পরিষদ সদস্য ডক্টর সুরজ নন্দন কুশবহ এর বুকে প্রচন্ড যন্ত্রনা শুরু হয়।যন্ত্রনা এতটাই ছিল যে উনাকে সাথে সাথে হসপিটালে ভর্তি করানো হয়। হসপিটালে ডাক্তারদের টিম সুরজ নন্দনকে জীবন রক্ষা প্রণালীর মধ্যে রাখে। এরপর কোনো ভালো ফল না আসায়, উনাকে মগদ হসপিটালে রেফার করা হ

মমতা ব্যানার্জী পেলেন বড় ঝটকা! ভাইপো অভিষেকের ভাষণ শুনেই মাঠ ফাঁকা করলো বাংলার জনগণ।

Image
কংগ্রেস যেভাবে দেশে পরিবারতন্ত্র চালিয়ে বছরের পর বছর ধরে রাজত্ব করেছে এখন সেই একই পথ অবলম্বন করছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা। একদিকে কংগ্রেস, রাজনীতিতে অপরিপক্ক রাহুল গান্ধীকে নেতা বানাতে ব্যাস্ত তখন পশ্চিমবঙ্গে মমতা ব্যানার্জী তার ভাইপো অভিষেককে পরবর্তী প্রজন্মের নেতা বানাতে ব্যাস্ত হয়ে উঠছে। যদিও জনগণ এই দুই অপরিপক্ক ব্যাক্তিকে তাদের নেতা হিসেবে নারাজ তার ইঙ্গিত বার বার পাওয়া যাচ্ছে। তৃণমূলের অনেক নেতামন্ত্রী দাবি করেন যে বাংলার রাজনীতির পরবর্তী প্রজন্মের নায়ক হচ্ছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তাদের কথায় রাজনীতি খুব সুন্দর ভাবে ধরে ফেলেছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। অভিষেকের জনসভার ভাষণ দেখে অনেকে দাবি করেন যে তৃণমূল দলের দমে যাওয়া নেতারা তার ভাষণ শুনে উজ্জীবিত হন। কিন্তু তাদের সমস্ত ধারণা যে ভুল সেটা আবারও একবার প্রমাণ হয়ে গেল।শনিবার বেড়াইয়ে অর্থাৎ যেটা অবস্থিত নদিয়ার তেইট্টায় সেখানে একটি জনসভা করতে গিয়েছিলেন তৃণমূলের যুব সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। আর সেখানে গিয়েই মুখ থুবড়ে পড়ে অভিষেক বন্ধ্যপাধ্যায়ের রাজনৈতিক দক্ষতা। তথ্য অনুযায়ী জানা গিয়েছে যে, অভিষেক বন্ধ্যপাধ্যায় মঞ্চে ভাষণ দেও

“আমরা আইন কানুন অনুযায়ী চলবো না, আমরা শুধু শরিয়া, কোরান মেনে চলবো”: আবু আজমি, সমাজবাদী পার্টি।

Image
মোদী সরকার লোকসভায় তিন তালাক বিল পাশ করিয়ে দিয়েছে। তিন তালাক নিয়ে লাগাতার লড়াই চলার পর লোকসভায় বিল পাশ করাতে সক্ষম হয়েছে মোদী সরকার। লোকসভায় কুপ্রথা তিন তালাকের বিরুদ্ধে বিল পাস হওয়ার আগেই সুপ্রিম কোর্ট তিন তালাক ব্যান করে দিয়েছিল। তিন তালাক সুন্নী মুসলিম সমাজে থাকা একটা বর্বর কুপ্রথা যার দ্বারা মুসলিম মহিলাদের শোষণ করা হয়। এমনকি এই তিন তালাকের উপর ভিত্তি করে সুন্নী মুসলিম সমাজে হালালার মতো আরো কুপ্রথা সৃষ্টি হয়েছে। এই কুপ্রথার জন্য মুসলিম সমাজে নারীদের অবস্থা অনেক সময় শোচনীয় হয়ে পড়ে। এই কারণে সুপ্রিম কোর্ট এই কুপ্রথাকে আগে ব্যান করেছে এবং এখন মোদী সরকার লোকসভায় তিন তালাক বিল পাশ করিয়েছে। কিন্ত এখন মোদী সরকারের পদক্ষেপের পর দেশের কট্টরপন্থীরা বিরোধ পদর্শন করতে শুরু করে দিয়েছে। যা নিয়ে দেশের মেইন স্ট্রিম মিডিয়া কোনো খবর পরিবেশন করতে রাজি নয়। দেশের বেশকিছু মুসলিম নেতা, মুসলিম সংগঠন দেশের আইন ও সংবিধানের বিরুদ্ধে সামনে এসে দাঁড়িয়েছে। কসমাজবাদী পার্টির মুসলিম নেতা আজম খান আগেই বলেছেন, মুসলিমরা শুধু শরিয়া মানবে, তাতে যেমনি আইন তৈরি করা হোক। আর এখন সমাজবাদী পার্টির আরেক নেতা খোলাখুলি বলেছেন

তিন তালাক ইস্যুতে খোলাখুলিভাবে বিজেপিকে সমর্থন দিল একমাত্র এই পার্টি! ২০১৯ নির্বাচন নিয়ে পাওয়া গেল নতুন ইঙ্গিত।

Image
সম্প্রতি লোকসভায় বড় হাঙ্গামার ঘটনা সামনে এসেছিল, যার মূলত কারণ ছিল তিন তালাক বিল। এই বিলের উপর লোকসভায় বিভিন্ন পার্টির নেতাদের মধ্যে জোরদার ভাষণবাজি চলেছিল। জানিয়ে দি, দেশের আইনমন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদ কুপ্রথা ত্রিপিল তালাকের উপর লোকসভায় বিধেয়ক পেশ করেছিলেন। যা দেশের বহু পার্টির মাথা যন্ত্রণার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল। হতাশ করার বিষয় এই যে, এই ইস্যুতে কোনো পার্টি ভারতীয় জনতা পার্টির সাথে একমত হয়নি বরং চর্চা চলাকালীন বহু নেতা সদন পরিত্যাগ করে চলে যান। অবশ্য এতে দেশের ক্ষমতাধারী পার্টি বিজেপির উপর এর কোনো প্রভাব পড়েনি। বিজেপি তিন তালাক লাগাতার প্রথা বন্ধের জন্য জোর প্রদান করতে শুরু করে, যাতে মুসলিম মহিলারা এই কুপ্রথা থেকে মুক্ত হতে পারে। এই পরিস্থিতি যখন কোনো পার্টি বিজেপির সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বলার জন্য সামনে আসতে পারেনি তখন এক পার্টি সামনে এসে বিজেপিকে পূর্ন সনর্থন জানায়। কঠিন পরিস্থিতিতে যে পার্টি সামনে এসে বিজেপিকে সমর্থন জানায় সেই পার্টির নাম শিবসেনা। এক সময়ে দেশের সবথেকে  বড় হিন্দুত্ববাদী পার্টি হিসেবে পরিচিত এই শিবসেনা তিন তালাক ইস্যুতে বিজেপিকে পূর্ন সমর্থন জানিয়েছে। এমনিতে শিবসেনা

আতঙ্কবাদীদের সমর্থনে নামলেন উকিল প্রশান্ত ভূষণ! isis আতঙ্কবাদীদের ‘নিরীহ মুসলিম’ আখ্যা দিলেন এই বুদ্ধিজীবী।

Image
দেশের বড় উকিল ও বুদ্ধিজীবী প্রশান্ত ভূষণের সাথে আতঙ্কবাদীদের কি সম্পর্ক রয়েছে সেটা একমাত্র তদন্তের পরেই বলা সম্ভব। কিন্তু বিগত কিছুদিনে প্রশান্ত ভূষণের কার্যে এটা নিশ্চিত হওয়া গেছে যে তিনি আতঙ্কবাদীদের একজন বড় সমর্থক। প্রশান্ত ভূষণ কোনো তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিক নন, আর প্রশান্ত ভূষণের কাছে এমন কোনো মেশিন নেই যার দ্বারা আতঙ্কবাদীদের উপর তদন্ত করা যায়। তবে আতঙ্ক বাদীদের উপর কোনো তদন্ত করার ক্ষমতা না থাকলেও, দেশের সর্বোচ্চ আদালত কিছু সিধান্ত না শোনালেও প্রশান্ত ভূষণ আতঙ্কবাদীদের নিরীহ মুসলিম ঘোষণা করেছেন। এটা কোনো প্রথম ঘটনা নয়, এর আগেও যখনই কোনো আতঙ্কবাদীকে পাকড়াও করা হয়েছে তখনই প্রশান্ত ভূষণ দিব্য দৃষ্টির মাধ্যমে দেখে বলে দেন যে আতঙ্করা নিরীহ, তদন্তকারী সংস্থা ষড়যন্ত্র করেছে। সম্প্রতি রাষ্ট্রীয় তদন্তকারী সংস্থা NIA দিল্লী ও উত্তর প্রদেশে অভিযান চালিয়ে ISIS এর নেটওয়ার্ক ভেঙে দিয়েছে। দিল্লী ও উত্তরপ্রদেশ থেকে আতঙ্কবাদীদের গেপ্তার করা হয়েছে এবং কট্টরপন্থী আতঙ্কবাদীদের কাছে থেকে বিস্ফোটক, রকেট লঞ্চার, বন্ধুকের মতো ভয়ঙ্কর অস্ত্র পাওয়া গেছে। তবে আতঙ্কবাদীদের এও গ্রেপ্তারের পর দেশের একটা ব

উত্তরপূর্ব ভারতে গেরুয়া ঝড়! বামপন্থীদের সাফ করে বিজেপির দুর্দান্ত জয় ত্রিপুরায়।

Image
ত্রিপুরার পৌরসভা উপনির্বাচনে ব্যাপক ফলাফল নিয়ে হাজির হলো বিজেপি। ৬৭ টি আসনের মধ্যে ৬৬ টি আসন দখল করেছে বিজেপি এবং কোনোরকমে ১ টি আসন দখল করতে সক্ষম হয়েছে বামপন্থী সিপিএম। ত্রিপুরা থেকে বামপন্থী সাফাই অভিযান ব্যাপক হারে শুরু হয়েছে তার প্রমান আরো একবার হাতে নাতে মিললো। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, পৌরসভা নির্বাচনে কোনোরকমে ১ টা আসন জিতে নিজেদের অস্থিতকে টিকিয়ে রাখতে পেরেছে সিপিএম। পানি সাগর পুরসভার যে ১১ টি আসনে ভোট হয়েছিল তার মধ্যেই ১ টি আসন দখল করতে সক্ষম হয়েছে সিপিএম। অন্যদিকে আগরতলা মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের ৪টি ওয়ার্ড এ টিকেই থাকতে পারেনি বিরোধী দলগুলি। ৪ টি ওয়ার্ডেই বিপুল ভোটে জয়লাভ করেছে রাষ্ট্রীয় দল বিজেপি। লোকসভা নির্বাচনের আগে উত্তরপূর্ব ভারতে এত বড় জয়লাভের জন্য খুশির মহল বিজেপির অন্দরে। তবে এখন ফলপ্রকাশের পর বামপন্থী, কট্টরপন্থী ও কংগ্রেস একই সুরে বিজেপির সমালোচনা শুরু করেছে। বিরোধীদের দাবি, মানুষকে ভুল বুঝিয়ে ভোট নিয়েছে বিজেপি। এমনকি হারের পর বিজেপিকে সন্ত্রাসবাদী পার্টি বলেও মন্তব্য করেছে ত্রিপুরার কিছু সিপিএম সমর্থক। অন্যদিকে বিজেপির বিরোধীদের দাবিকে পাত্তা না দিয়ে ভোটারদের ধন্যবা

এবার পুরো দেশে কংগ্রেস না রাজত্বে আসবে না রাহুল প্রধানমন্ত্রী হবে ! ওকিলেশ দিলেন কংগ্রেসকে বড়সড় ঝটকা

Image
দেশের ক্ষমতায় মোদী সরকার আসার পর থেকেই কংগ্রেসের জন্য একের পর এক দুঃসংবাদ এসেছে। মোদী সরকার আসার পর দেশ থেকে প্রায় মুছে যেতে চলেছে কংগ্রেস পার্টি। কারণ দেশের সাধারণ মানুষের কাছে এত দিন পরিস্কার হয়ে গিয়েছে কংগ্রেসের মুখোশ আর এই কাজ করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আর সেই জন্যেই কংগ্রেসের উপর থেকে বিশ্বাস উঠে গিয়েছে জনগণের। এর ফল হারে হারে টের পেয়েছে কংগ্রেস দল। আর এবার আবার একবার কংগ্রেসের জন্য এল খারাপ খবর। এবার দেশের অন্যতম বৃহত্তম রাজ্য উত্তরপ্রদেশে মুখ থুবড়ে পড়ল কংগ্রেস। আর এই খবর পাওযার পর রীতিমতো চমকে গিয়েছে রাহুল গান্ধী সহ পুরো কংগ্রেস দল।এতদিন পর্যন্ত রাহুল গান্ধীর সবচেয়ে চিন্তার কারণ ছিল বিজেপি দল। আর এবার সেই দলে নাম যুক্ত হল আরেক রাজনৈতিক দলের আর সেটা হল উত্তরপ্রদেশের অন্যতম বৃহত্তম রাজনৈতিক দল অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টি। এইদিন এক সাংবাদিক সম্মেলন করে কংগ্রেস কে এই মুহূর্তে সবথেকে বড় ঝটকা দিলেন উত্তরপ্রদেশের প্রাপ্তন মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদব। উনার এইদিনের সাংবাদিক সম্মেলনের পর বোঝায় যাচ্ছে যে ২০১৯ শের লোকসভা নির্বাচনে দেশে ক্ষমতায় কংগ্রেসের আসার সম্ভাবনা একদম নেই , সেই

এবার বিশ্ব তাকিয়ে থাকবে ভারতের দিকে, রাফেলের থেকেও শক্তিশালী লড়াকু বিমান কিনতে চলেছে ভারত।

Image
ইসলামের নামে ভারত মাকে টুকরো করে পাকিস্থান নায়ক ইসলামিক জিহাদি দেশ তৈরি করেছিল কট্টরপন্থীরা। দেশ ভাগ হওয়ার পর থেকে একদিকে ভারত নিজের আবিষ্কৃত যান নিয়ে চাঁদে পৌঁছে গেছে, অন্যদিকে পাকিস্থানিরা মাদ্রাসার গন্ডিও পেরোতে পারেনি। অবশ্য মাদ্রাসার গন্ডি না পাকিস্থানিরা একটা চিন্তা ভাবনা নিয়ে বরাবর দৃঢ় সংকল্প হয়ে রয়েছে সেটা হলো ভারতকে ধ্বংস করা। পাকিস্থানে থাকা প্রত্যেক জিহাদির জন্ম থেকেই একটাই স্বপ্ন- হিন্দুস্তান ধ্বংস করে ইসলামিক দেশ তৈরি করা। এই কারণে পাকিস্থান নিজের দেশের ছাত্রছাত্রীদের হাতে কম্পিউটার না ধরতে পারলেও, পারমাণবিক অস্ত্র অবশ্যই প্রদান করে। পাকিস্থানের এই উগ্রপন্থী জিহাদি মানসিকতার জন্যে ভারতকেও সবসময় তৈরি থাকতে হয়। জানিয়ে দি, মোদী সরকার এবার বায়ুসেনায় বিশ্বের সবথেকে বিপদজনক লড়াকু বিমান সামিল করতে চলেছে। এই খবর সামনে আসার পাকিস্থানে বসে থেকে ভারত ধ্বংস করার স্বপ্ন দেখা জিহাদি কট্টরপন্থীদের ঘুম উড়ে গিয়েছে। মোদী সরকার বিশ্বের সবথেকে বিপদজনক তৎকাল লড়াকু বিমান কিনতে চলেছে। চীন ও পাকিস্তানের দেশের দিকে লক্ষ্য রেখে ভারত কখনোই দেশবাসীর সুরক্ষা নিয়ে আপস করতে চাই না। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী

যোগী আদিত্যনাথের চাণক্যনীতিতে ভেঙে পড়লো কংগ্রেস ! উত্তরপ্রদেশে নতুন নিয়ম লাগা করলো যোগী সরকার

Image
এই মুহূর্তে উত্তরপ্রদেশ আমাদের দেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রাজ্য। আর এই উত্তরপ্রদেশের বহুদিন ধরে শাসন চালিয়েছে শৈলচারী রাজনৈতিক দল সমাজবাদী পার্টি। সমাজবাদী পার্টির শাসনে অতিষ্ট হয়ে উত্তরপ্রদেশের জনগণ ২০১৭ সালের বিধানসভা নির্বাচনে ক্ষমতায় আনেন দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দল বিজেপি কে। ২০১৭ সালে উত্তরপ্রদেশে বিজেপির জয়লাভের পর সেখানের মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ গ্রহণ করেন যোগী আদিত্যনাথ মহাশয়। আর মুখ্যমন্ত্রী হবার পর থেকে যোগিজি লাগাতার কাজ করে চলেছেন উত্তরপ্রদেশ কে এক সমৃদ্ধশালী রাজ্যে পরিণত করার জন্য। কারন যোগীজি জানতেন যে উত্তরপ্রদেশবাসী যোগীজিকে মুখ্যমন্ত্রী বানিয়েছেন অনেক আশা করে। তাদের দুর্দিন দূর করার আসা করেই তারা যোগিজির হাতে নিজেদের রাজ্যের শাসন ক্ষমতা তুলে দেন। তাই তাদের দেওয়া কথা রাখার জন্য যোগিজি নিজের সবকিছু দিয়ে উত্তরপ্রদেশের উন্নয়ন করে চলেছেন। যোগীজি নিজের দেওয়া কথা রেখেছেন। আর যোগীজির এইসব কাজকর্ম দেখার পর এই মুহূর্তে উত্তরপ্রদেশের জনগণের কাছে যোগীজি হয়ে উঠেছেন সবচেয়ে জনপ্রিয় মুখ্যমন্ত্রী। উত্তরপ্রদেশবাসী যোগীজির প্রশংসায় পঞ্চমুখ। আর এবার এই সব কিছুর মাঝেই উত্তরপ্রদেশের জনগণ কে যোগীজি দি

২০১৯ এর আগে জোর ধাক্কা খেল কংগ্রেস! অমিত শাহের কূটনীতিতে বিজেপিতে সামিল কংগ্রেসের বড়ো নেতা।

Image
এই সময় দেশের সমস্থ পার্টির নজর ২০১৯ এর লোকসভা নির্বাচনের উপর রয়েছে। লোকসভা নির্বাচনকে মাথায় রেখে প্রত্যেক পার্টি নিজের নিজের প্রস্তুতিতে লেগে পড়েছে। একদিকে কংগ্রেস বিজেপির বিজয় রথ আটকানোর জন্য জোটবন্ধনের সাহায্য নিচ্ছে, অন্যদিকে বিজেপি ! নিজেদের লক্ষ স্থির রেখে ২০১৯ এ পুনরায় জেতার দিকে এগিয়ে চলেছে। এমন পরিস্থিতিতে রাজনীতির অন্দর মহল থেকে একটা বড়ো খবর সামনে আসছে যা পুরো কংগ্রেসকে কাঁপিয়ে তুলেছে। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, কংগ্রেসের এক দাপুটে নেতা ইস্তফা পত্র দিয়ে বিজেপির দিকে হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। কংগ্রেসের এই নেতা একা বিজেপি যোগদান করেননি, বরং উনার সাথে উনার বেশকিছু সমর্থকরা বিজেপিতে সামিল হতে এগিয়ে এসেছেন। প্রাক্তন কংগ্রেসি ও বর্তমানের বিজেপি এই নেতার নাম জিভা ভাই প্যাটেল। ইনি ২০০৪-২০০৯ এ গুজরাটের মেহেশানা লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ ছিলেন, এবং কংগ্রেসের একজন বরিষ্ঠ নেতা হিসেবে প্রসিদ্ধ ছিলেন। রাজ্য কংগ্রেসের কোষাধ্যক্ষ জিভা ভাই প্যাটেল বলেছেন, দেশে ও প্রদেশের বিকাশ একমাত্র নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে সম্ভব, বাকি কোনো নেতা এত দক্ষতার সাথে দেশবাসীকে নেতৃত্বে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে না। জিভা ভাই প্যাটেল

নতুন বছরে জনদরদী মোদী সরকার দেশবাসীকে দিতে চলেছে এক সুন্দর উপহার !

Image
ফের দেশের জনগণের জন্য বড় উপহার। দেশের জনগণের কথা ভেবে মোদী সরকার দিলেন এক বড় উপহার। মোদী সরকার ক্ষমতায় আসার পর জানিয়েছিল  যে মরনরোগ ক্যান্সারের জন্য দেশের আর কোনো গরিব মানুষ বিনা চিকিৎসায় যাতে মারা না যায় সেই ব্যাপারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আর সেটা যে শুধুমাত্র ক্ষমতায় আসার জন্য ভোটের লোভে প্রতিশ্রুতি দেন নি সেটা প্রমাণ করে দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। আগামী বছর অর্থাৎ ২০১৯ সালের প্রথম দিকেই খুলে যাচ্ছেন ভারতবর্ষের সবথেকে বড় ক্যান্সার হাসপাতাল। জেপি নাড্ডা যিনি কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী তিনি এইদিন জানিয়েছেন যে, হরিয়ানার ঝজ্জরে খোলা হচ্ছে দেশের বৃহত্তম ক্যান্সার হাসপাতালটি।   আর সেটা খোলা হবে খুব তাড়াতাড়ি অর্থাৎ আগামী বছর জানুয়ারি মাসের তৃতীয় সপ্তাহেই। মনে করা হচ্ছে দেশের এই এতবড় হাসপাতালটি একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে ক্যান্সার নিরাময়ের ক্ষেত্রে। এর পাশাপাশি এই হাসপাতালের ফলে বেশ সুবিধাজনক চিকিৎসা পেতে চলেছে উত্তর ভারতের রাজ্য গুলি। এর ফলে আগে যেসমস্ত রাজ্য গুলির রোগীদের চিকিৎসার জন্য যেতে হত মুম্বাই এখন আর সেই রাজ্য গুলি অর্থাৎ দিল্লি, রাজস্থান, হরিয়ানা এবং পাঞ্জাব এর রোগ

চেন্নাইয়ের এই ২ টাকার ডাক্তারের উপর মুগ্ধ প্রধানমন্ত্রী মোদী! দেশের আসল হিরোর উপাধি দিলেন প্রধানমন্ত্রী।

Image
আর মাত্র কয়েকদিনের অপেক্ষা যারপর আগমন হবে ২০১৯ এর নতুন বছর। নতুন বছরের পা দেওয়ার প্রাক্কালে দেশবাসীকে বড়ো উপহার দিতে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সূত্রের খবর জানুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহে খুলে যাবে হরিয়ানার ঝজ্জরের নির্মিত দেশের বৃহত্তম ক্যান্সার হাসপাতাল। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা জানিয়েছেন এই হাসপাতাল ভবিষ্যতে দেশের জনগণের ক্যানসার নিরাময়ে একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে চলেছে। নিউ দিল্লীতে এক অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকাকালীন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা বলেন ক্যানসার নিরাময়ের জন্য হরিয়ানায় যে হাসপাতাল করা হচ্ছে তা দেশের স্বাস্থ্যক্ষেত্রে বড়ো পরিবর্তন আনবে। পাঞ্জাব, রাজস্থান ও দিল্লীর ক্যানসার রোগীরা এতদিন অবধি নিজেদের রোগ নিরাময়ে জন্য মুম্বাই রওনা দিত। কিন্তু এবার মোদী সরকারের পদক্ষেপের দরুন উত্তর ভারতের মানুষজন হরিয়ানায় নিজেদের রোগ নিয়াময়ের একটা বড়ো সুযোগ পেতে চলেছে। হরিয়ানায় যে হাসপাতাল তৈরি হয়েছে সেখানে ৭০০ টি বেড রয়েছে বলে সূত্রের খবর। ক্যানসারের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত রেডিয়শন, অস্ত্রপাচার সহ সমস্থ রকমের সুবিধবেই হাসপাতাল উপলব্ধ রয়েছে। জানিয়ে রাখি, দিল্লী

মধ্যপ্রদেশ ও রাজস্থানে কৃষকের খারাপ দিন শুরু ! কংগ্রেসের চক্রান্তে ফেঁসে গেল কৃষকরা

Image
কিছুদিন আগে রাজস্থানে বিধানসভা নির্বাচনে জয়লাভ করার পর সেখানকার ক্ষমতায় আসে কংগ্রেস। রাজস্থানবাসী কে মিথ্যা আসা দিয়ে তাদের বোকা বানিয়ে ক্ষমতায় এসেছে কংগ্রেস। আর এখন প্রতিটি পদে পদে তার মূল্য দিতে হচ্ছে রাজস্থানবাসী কে। এখন সমস্ত রাজস্থানবাসী বুঝে গিয়েছেন যে তাদের কে পুরোপুরি ভাবে ঠকিয়েছে কংগ্রেস। নিজেদের সুদিনের কথা ভেবে রাজস্থানের যে কৃষকরা কংগ্রেস কে ক্ষমতায় এনেছিল এখন তাদেরই অবস্থা আশঙ্কাজনক। কারণ কৃষকদের চাষের জন্য যেটা সবথেকে বেশি প্রয়োজন সেই ইউরিয়া গত এক সপ্তাহ ধরে পাচ্ছেন না রাজস্থানের গরিব কৃষকরা। গরিব কৃষকরা চাষের কাজ ছেড়ে রোজ গিয়ে লাইন দিচ্ছেন সরকারি বিপনন কেন্দ্রে কিন্তু দিনের শেষে তাদের ফিরতে হচ্ছে খালি হাতে। আর এই ব্যাপারে ক্ষুব্ধ কৃষকরা সরকারি আধিকারিকদের কাছে অভিযোগ জানাতে গেলে তাদের কে পড়তে হচ্ছে পুলিশি রোষের মুখে। ইতিমধ্যে এই ইস্যু কে কেন্দ্র করে বেশ কয়েকবার রাজস্থানে হয়েছে পুলিশ জনতা খন্ড যুদ্ধ। শুধুমাত্র রাজস্থানই নয়, কংগ্রেস কে ক্ষমতায় এনে এই মুহূর্তে আরেক রাজ্যও খুব পস্তাচ্ছেন। তারাও ভাবছেন যে এইভাবে বোকা বানালো হল তাদের। আর সেই রাজ্য হল মধ্যপ্রদেশ। মধ্যপ্রদেশের অ