Posts

Showing posts from August, 2018

মহান সুভাষ চন্দ্র বসুর সম্পর্কিত লুকিয়ে রাখা এই ঘটনা জানলে, আপনিও বলে উঠবেন ভারত মাতা কি জয়।

Image
আজ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে এমম একটা ঘটনা আপনাদের জানাবো যা সম্পর্কে আপনারা হয়তো আংশিক ভাবেই জানেন। এই ঘটনা মহান দেশপ্রেমিক সুভাষচন্দ্র বসু ও গান্ধিজি উভয়ের সাথে ঘটিত হয়েছিল। স্বাধীনতার আগে ট্রেনের ফার্স্ট ক্লাস কামরায় যদি কোনো ইংরেজ সফর করতো তাহলে সেই কামরায় কোনো ভারতীয়কে সফর করতে দেওয়া হতো না। গান্ধীজির ঘটনা খুব প্রচলিত হয়েছিল। এটা সকলেই জানে যে গান্ধীজিকে তার সামগ্রিক সহ কামরা থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল যারপর উনি প্লাটফর্মেই ধর্ণায় বসেছিলেন। এবার মহান সুভাষ চন্দ্র বসুর কথা বলি, উনার সাথেও এইরকম ঘটনা ঘটেছিল। কিন্তু ওই ঘটনা প্রচলিত হয়নি অথবা ইচ্ছা করেই আমাদের থেকে লুকিয়ে রাখা হয়েছে। সুভাষ চন্দ্র বসু ফার্স্ট ক্লাস কামরায় বসেছিলেন এবং একলা যাত্রা করছিলেন। কিছুক্ষণ পর এক ইংরেজ মহিলা ওই ফার্স্ট ক্লাস কামরায় উঠেন। ফার্স্ট ক্লাস কামরায় একজন ভারতীয়কে দেখে ওই মহিলা রেগে লাল হয়ে উঠেন। ওই মহিলা ভাঙা ভাঙা হিন্দিতে বলে, ‘তুম কালা আদমি ইসমে ক্যাইসে আয়া, আগলে স্টেশন পে উটার জানা।’ সুভাষ চন্দ্র বসু মহাশয় ওই মহিলার কথা শোনার পর কোনো প্রতিক্রিয়া না দিয়ে চুপ চাপ নিজের জায়গায় স্থিরভাবে বসে থাকেন। এটা দেখে

ভারতকে বিশ্বগুরু করার জন্য RSS কিভাবে এগিয়ে চলেছে জানলে আপনিও গর্বিত হবেন।

Image
আজ থেকে প্রায় ৯২ বছর আগে যে সঙ্ঘের চারা গাছ ডক্টর হেডগেওয়ার রোপণ করেছিলেন তা যে আজ এত বিশাল একটা বৃক্ষে পরিণত হবে এটা কেউ চিন্তাও করতে পারেনি। কেউ এটার আভাস পর্যন্ত পায়নি যে সঙ্ঘের শাখা দেশের ভেতরে নিজেদের শাখা এমন শক্তভাবে জমিয়ে নেবে যা পরবর্তীকালে দেশের দিশা ও দশা সমস্তকিছুই নির্ধারণ করবে। সঙ্ঘের সাধনা আজ রঙ দেখাচ্ছে যার কারণেই হিন্দুস্থানের রাষ্ট্রপতি হোক বা প্রধানমন্ত্রী সকলেই শাখার পাঠশালা থেকে বেরিয়েছেন। আজ সঙ্ঘের সাথে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা যুবকদের মধ্যে প্রবল হচ্ছে। এমনিতে বিশ্বের ৪০ টি দেশে সঙ্ঘের শাখা লাগানো হয়। কোথাও ই শাখা লাগানো হয় কোথাও বা ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে একে অপরের সাথে যোগ হন। দেশেই প্রায় ৫০ লক্ষের বেশি স্বয়ংসেবক রয়েছে। রোজ প্রায় ৫০ হাজার শাখা লাগানো হয়। সঙ্ঘ  থেকে কত দ্বিগজ বেরিয়েছেন তার সমস্ত কিছুই আপনাদের জানাবো তবে তার আগে সয়ংসেবকদের অনুশাসন সম্পর্কে একটু জানিয়ে দি। সঙ্ঘ সংস্কার, রাষ্ট্রবাদ, সমাজসেবার ভাবনার প্রাথমিক পাঠশালা। পূর্ব প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী থেকে শুরু করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ উপরাষ্টপ্রতি ভেঙ্কাই নাইডু, গোয়

উত্তরপ্রদেশে ৮০ টি সিটের মধ্যে ৭৪ টি আসনে নিশ্চিত জয়ী হবে বিজেপি: অমিত শাহ।

Image
বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতির গলায় আবার শোনা গেলো বিজেপির জয়ের কথা। তিনি বলেন দিলেন যে তিনি বিজেপি জয় লাভের পক্ষে অনেক আশাবাদী। তিনি এবার বিরোধী পক্ষের মহাজোট কে চ্যালেঞ্জ করেই বললেন যে ২০১৯ সালে লোকসভা ভোটে কেউ আমাদের আটকাতে পারবে না। উত্তরপ্রদেশের মানুষরা যেভাবে বিজেপির পাশে আছে সেটা দেখে তিনি খুব আশাবাদী তাই তিনি বললেন যে আগামী লোকসভা ভোটে উত্তরপ্রদেশে ৮০ টি আসনের মধ্যে ৭৪ টি আসনে বিজেপি ব্যাপকহারে জিতবে। এবং সেই সব গুলি আসনই বিজেপি পাবে। গতকাল অমিত শাহ উপস্থিত হয়েছিলেন উত্তরপ্রদেশ বিজেপির পক্ষ থেকে আয়োজন করা কার্যনির্বাহীর বৈঠকে সেখানে তিনি বলেন যে, মহাগঠবন্ধনের ক্ষমতায় নেই বিজেপিকে আটকানোর মতন। তিনি আরও বলেন যে বিজেপির উত্তরপ্রদেশ সংগঠন খুব মজবুত এখানে মহাগঠবন্ধনের কোনো প্লানই কাজ করবে না। আমরা এখানে ২০১৪ সালে যত গুলি আসন পেয়েছিলাম তার চেয়ে এবার আরও অনেক বেশি আসনে জয়যুক্ত হব। GDP ১৫ শতাংশ বাড়িয়ে দেওয়াও কথা বললেন বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতি। রাজ্য কার্যনির্বাহীর বৈঠক থেকে তিনি কংগ্রেসকে আক্রমণ করে বললেন যে, কংগ্রেস তাদের শাসনকালে দেশকে পিছিয়ে নিয়ে গেছে। দেশের উন্নয়নশীল কোনো কাজ তারা করেন

রাহুল গান্ধী ফ্লাইটে এমন কান্ড ঘটালো, যে যাত্রীরা ‘হর হর মোদী’ শ্লোগান শুরু করে দিলো।

Image
কংগ্রেস অধ্যক্ষ রাহুল গান্ধী ১০ আগস্ট ছত্রিশগড়ের যাত্রায় ছিলেন। রাজধানী রায়পুর যাওয়ার জন্য রাহুল গান্ধী দিল্লি থেকে রায়পুরের ফ্লাইট ধরে ছিলেন। এরপর ফ্লাইট এ এমন কিছু ঘটে যার জন্য বাকি যাত্রীরা হাঙ্গামা শুরু করে দেয়।কিছু যাত্রী তো ‘হর হর মোদী ঘর ঘর মোদী’ বলে শ্লোগান দিতে শুরু করে। আসলে রাহুল গান্ধী ইন্ডিগো এর ফ্লাইটে যাত্রা শুরু করলে এসপিজিরা যাত্রীদের সুরক্ষা চেকিং শুরু করে দেয়। যাতে যাত্রীদের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় এবং যাত্রীরা রেগে গিয়ে রাহুল গান্ধীকে নিয়ে নিজেদের মতো করে ট্রল করতে শুরু করে দেয়। ১০ আগস্ট রায়পুর যাওয়ার জন্য রাহুল গান্ধী ইন্ডিগোর একটা সাধারণ ফ্লাইট ধরেন যাতে সমস্যায় সম্মুখীন হতে হয় সাধারণ যাত্রীদের। সুরক্ষা চেকিং ও ফ্লাইটের দেরির জন্য জোরদার হাঙ্গামা করেন যাত্রীরা। যাত্রীরা যখন হর হর মোদী বলে শ্লোগান তোলে তখন রাহুল গান্ধীর সমর্থকরাও রাহুলের সমর্থনে শ্লোগান দেয়। আপনাদের জানিয়ে দি রাহুল গান্ধী উইন্ডো সিটে বসেছিলেন এবং উনার আগে ও পিছনে এসপিজি ক্যামান্ড এর জওয়ানরা বসেছিলেন। ফ্লাইতে যাত্রীদের শ্লোগানের উপর কোনো প্রতিক্রিয়া না করে রাহুল গান্ধী শুধু হাসছিলেন। এরপর যাত্রীদের

হিন্দুদের আস্থার স্বার্থে এই বিজেপি নেতা যা করলেন তাতে গর্বিত হবে বিজেপি সমর্থকেরা।

Image
বিতর্কিত বক্তব্যের জন্য খ্যাত হায়দ্রাবাদের সাংসদ টি রাজা আরো একবার সংবাদের শিরোনামে উঠে এসেছে। আসলে দেশের কিছু স্থানে গো হত্যা সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ রয়েছে ।আর কিছু কট্টরপন্থী ওই স্থানগুলিতেই গো চুরি বা গো মাংস বিক্রির মতো ঘটনা ঘটাচ্ছে। এখন স্থানীয় লোকজন বা গোরক্ষাকারীরা ওই গরু চোরদের ধরে পুলিশের কাছে তুলে দিলে, দেশের দালাল মিডিয়া কট্টরপন্থীদের পক্ষ নেওয়ার জন্য ও মোদী সরকারের বদনাম করার জন্য মবলিনচিং বলে প্রচার শুরু করেছে। এই অবস্থায় হাদরাবাদের বিজেপি বিধায়ক টি রাজা এমন পদক্ষেপ নিয়েছে যা সকলকে অবাক করেছে। আসলে বিজেপি নেতা ও বিধায়ক টি রাজা সম্পতি বিজেপি থেকে ইস্তফা দিয়েছেন এবং নিজেকে গো রক্ষার জন্য সমর্পিত করবেন বলে জানিয়েছেন। তিনি সাংবাদিকদের জানান যে গো রক্ষার জন্য উনি নিজের প্রাণ দিতেও প্রস্তুত আর এই জন্য তিনি কোনো মতেই নিজের দলের বা মোদীজির নাম খারাপ করতে রাজি নন। মোদী সরকারের উপর যেন কোনো প্রকার দাগ না লাগে সেই দিকে নজর রেখেই উনি বিজেপি থেকে ইস্তফা দিয়ে গোরক্ষার কাজে নামতে চান। টি রাজা সিং জানান যে উনি ৪ দিন আগেই পার্টি অধ্যক্ষ কে লক্ষ্মণকে তার ইস্তফা জমা দিয়েছেন। রাজা সিং বলেন উনি প

ইতিহাস তৈরী করলো মোদী সরকার! ৪৭ বছর আগে ‘ভারত-পাকিস্থান যুদ্ধে’ উড়িয়ে দেওয়া ব্রিজের পুণনির্মাণ করলো ভারত।

Image
দেশে সবথেকে বেশি সময় ধরে যে রাজনৈতিক দল রাজত্ব করেছে তা হলো কংগ্রেস। আর এই কংগ্রেসই আমলেই দেশ সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। ক্ষমতা হাতে পাওয়ার লোভে একদিকে যেমন দেশকে ধর্মের নামে বিভক্ত করে পাকিস্থান তৈরি করেছিল তেমনি এই কংগ্রেস পরবর্তী কালে জম্মুকাশ্মীরের একটা বিশাল অংশ পাকিস্থানকে দিয়ে (যা পাক অধিকৃত কাশ্মীর নামে পরিচিত) ও আরেকটা অংশ চীনকে দিয়ে(যা অক্সাই চীন নামে পরিচিত) দেশকে টুকরো টুকরো করে দিয়েছে। তবে প্রধানমন্ত্রী পদে নরেন্দ্র মোদীজি বসার পর তিনি এটা সাফ করে দিয়েছিলেন যে ভারতের এক ইঞ্চি জমি কোনো দেশকে ছেড়ে দেওয়া হবে না। আর তার প্রমানও ডোকালাম এ দেখিয়ে মোদী সরকার। আসলে মোদী সরকার দেশের সুরক্ষা ব্যবস্থাকে উন্নত করার জন্য কোনো খামতি রাখতে রাজি নয়। সম্প্রতি মোদী সরকার আরো একটা বড়ো কাজ সম্পন্ন করেছে যা নিয়ে একটা টু শব্দও করেনি দেশের দালাল মিডিয়া। পাঞ্জাবের হুসেনওয়ালাতে রাজনৈতিকদিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ একটা ব্রিজের পূর্ননির্মাণ করা হয়েছে যা ১৯৭১ যুদ্ধের সময় উড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। আপনাদের জানিয়ে দি, ভারতের সীমান্তের সুরক্ষার দিক থেকে এই হুসেনওয়ালা ব্রিজ খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু আগের সোনিয়া চা

মোদী সরকারের নামে মিথ্যা বদনাম করতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়লেন কংগ্রেসের বরিষ্ঠ নেতা।

Image
২০১৪ সালে নির্বাচনে দেশের বিপুল সংখ্যক মানুষের সমর্থন পেয়ে দেশের প্রধানমন্ত্রী আসনে বসেন মাননীয় শ্রীযুক্ত নরেন্দ্রমোদী মহাশয়। তারপর থেকেই তিনি সাধারণ মানুষের ভালো জন্য কংগ্রেসের সমস্ত দুর্নিতিমূলক কাজকর্ম দেশের মানুষ কে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়েছেন। তার ফলে ক্রমশ ভারতীয় রাজনীতি থেকে কংগ্রেস মুছে যেতে থাকে। সেই জন্যই কংগ্রেস মোদী সরকারের বদনাম করার জন্য উঠে পড়ে লাগে। তার জন্য তারা বিরোধীতা করতে গিয়ে শেষে মিথ্যার আশ্রয় নিতে শুরু করেছে। আপনারা জানলে অবাক হয়ে পরবেন যে কংগ্রেসের ছোটো খাটো নেতারা তো বটেই সেই সাথে কংগ্রেসের বরিষ্ট নেতারাও মিথ্যাচরণ করছেন ভুয়ো খবর ছড়াচ্ছেন যাতে তারা মোদীজির গায়ে কালি লাগাতে পারেন। শুধুমাত্র মোদী সরকারের একটু বদনাম করার জন্য তারা কতটা নিচে নামতে পারে জানলে আপনিও অবাক হবেন। দিগ্বিজয় সিং যিনি কংগেসের বরিষ্ট নেতা যিনি হিন্দু বিরোধী নামেও পরিচিত তিনি সবার কাছে একদম হাতে নাতে ধরা পরে গেলেন মোদী সরকারের নামে মিথ্যাচার করে ভুয়ো খবর ছড়াতে গিয়ে। দিগ্বিজয় সিং নামে এই কংগ্রেস নেতা কিছু দিন আগে একটা ছবি শেয়ার করেন সেটি ছিল একটি ক্র্যাক হওয়া ব্রিজের ছবি। তিনি দাবি করেন যে এই ব্

অসভ্যতামির সীমা ছাড়ালেন রাহুল গান্ধী! জাতীয় সংগীতের অপমান করলেন কংগ্রেস সভাপতি।

Image
দেশের সবথেকে পুরানো রাজনৈতিক দল ও দেশে সবথেকে বেশি সময় ধরে রাজত্ব চালানো কংগ্রেসের অবস্থা এখন বেহাল হয়ে পড়েছে। ২০১৪ লোকসভা নির্বাচনে জয়লাভের পর থেকে লাগাতার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বৃদ্ধি পাওয়া জনপ্রিয়তা সমস্যায় ফেলেছে বিরোধী দল কংগ্রেসকে। কংগ্রেস এমন একটা দল যারা দাবি করে যে তারাই একমাত্র দেশ স্বাধীন করেছে। যদিও সত্য এই যে দেশভাগের জন্য সবথেকে জওহরলাল নেহেরু দায়ী ছিলেন। এমনকি কংগ্রেস সেই দল যাদের সভাপতি পদে এক বিদেশের মহিলাকে রাখা হয়েছিল যার উপর গোয়েন্দাগিরি করার অভিযোগ ছিল। সম্প্রতি আরো একটা ঘটনা সামনে এসেছে যা কংগ্রেসের দেশভক্তি কতটা তা প্রমাণ করে। আসলে শনিবার দিন রাহুল গান্ধী এক সমাবেশে যোগ দিয়েছিলেন। এই সমাবেশকে রাজস্থানে কংগ্রেসের প্রচারের শুরু বলেও মনে করা হচ্ছে। এমনিতে তো রাহুল গান্ধী প্রায় ভুলভাল কান্ড ও বক্তৃতা দিয়ে থাকেন কিন্তু এবার রাহুল গান্ধী যা করেছেন তা ভুল নয় বরং একটা বড়ো অপরাধ করেছেন। রাজস্থানের জয়পুরে সভার সমাবেশ করার সময় রাহুল গান্ধী রাষ্ট্রগানের(জাতীয় সংগীত) অপমান করেন এবং সেটা ক্যামেরা বন্ধি হয়ে যায়। আসলে সমাবেশের মঞ্চে রাহুল গান্ধীর সাথে শচীন পালেট, অশোক গাল

মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যানাথ ভোরে উঠে কাজে কেন লেগে পড়েন! এর যোগ্য উত্তর দিলেন তিনি নিজেই।

Image
২০১৪ সালে বিজেপির জিতে যাবার পর আমাদের দেশের রাজনীতিতে সবচেয়ে প্রভাবশালী নেতা হলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্রমোদী। তিনি জনপ্রিয়তার দিক সবার আগে রয়েছেন। তবে তার ঠিক পরেই যদি কেউ থেকে থাকে তবে তিনি হলেন উত্তরপ্রদেশের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ জি। যোগীজিকে দেশের জনপ্রিয় নেতার দিক দিয়ে ২য় স্থানে নিয়ে যাবার পিছনে শুধু মাত্র যে তার হিন্দুত্ববাদী মনভাব রয়েছে তা নয় বরং তার এমন কিছু গুন রয়েছে যার কারনেই তিনি আজকে দেশের মধ্যে এত জনপ্রিয়তা লাভ করেছেন। আসলে যোগী আদিত্যনাথ খুবই স্পষ্টবাদী ও রাষ্ট্রবাদী। সম্প্রতি যোগী আদিত্যনাথের বিরুদ্ধে একটা অভিযাগ উঠেছে সেই অভিযোগ করেছেন সরকারের বিউউক্রেসির লোকজন যারা রাজ্যের উপরস্তরীয় কাজ করেন। অভিযোগটি হল উত্তরপ্রদেশের উন্নয়ন সংক্রান্ত কোনো মিটিং হলে যোগীজি খুব সকাল সকাল সেই মিটিং শুরু করে দেন। এবং সেটি চলতে থাকে রাত ১২টা বা ১ টা পর্যন্ত। আর বর্তমানে এই বৈঠক নিত্য ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে যাতে সমস্যাই পড়ছেন বিউউক্রেসির লোকজনেরা। মুখ্যমন্ত্রী যোগি আদিত্যনাথকে এই সংক্রান্ত বিষয়ে প্রশ্ন করার জন্য ইন্টারভিউ নেন দেশের মিডিয়া। দেশের এক বড়ো নিউজ চ্যানেলে উনাকে প্রশ্ন

রোহিঙ্গাদের উপর বাবা রামদেবের দিলেন বড়ো বক্তব্য। বললেন যদি এরা ভারতে থাকে তাহলে…

Image
দেশে এই সময় একটা বিষয় খুব আলোচিত হয়ে পড়েছে। প্রতিবেশী দেশ থেকে আসা বড়ো মাত্রায় অনুপ্রবেশকারী ও রোহিঙ্গারা ভারতে ঢুকে রয়েছে যার কারণে বিবাদ কোনোক্রমেই মিটছে না। আসলে এই রোহিঙ্গা ও অনুপ্রবেশকারীরা ভারতে জনগণের টাকায় পালিত হচ্ছে এবং ভারতেরই ক্ষতি করছে। সম্প্রতি কেন্দ্র সরকার আসামে NRC লাগু করার জন্য ৪০ লাখ মানুষের সিটিজেনশিপের উপর তলোয়ার খাড়া হয়ে গেছে। মোদী সরকারের এই পদক্ষেপের পর বিরোধীদের মধ্যে হৈচৈ শুরু হয়ে গিয়েছে। আপনাদের জানিয়ে দি, কেন্দ্র সরকার এই অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের বের করার জন্য কাজ করছে। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের মমতা ব্যানার্জী কেন্দ্রে সরকারের এই পদক্ষেপের চরম বিরোধ করে। পশ্চিমবঙ্গে NRC চালু হলে গৃহ যুদ্ধ ও রক্ত গঙ্গা হওয়ার মতো কথা উল্লেখ করে বিবাদ উস্কে দেন মমতা ব্যানার্জী। যার পর মিডিয়া ও অন্যসব রাজনৈতিক দল দ্বারা বেশ কড়াভাবে আক্রমণ করা হয় মমতা ব্যানার্জীকে। অনেকে দাবি করেন পশ্চিমবঙ্গে থাকা অবৈধ বাংলাদেশিরা মমতা ভোটবাঙ্কের কাজ করে তাই তিলমিলিয়ে উঠছেন মমতা ব্যানার্জী। এখন এই বিষয় নিয়ে নতুন বিবাদ তৈরি করেছেন যোগ গুরু বাবা রামদেব।   রামদেব হরিয়ানা থাকা রোহিঙ্গা মুসলিমদের নিয়ে মন্তব্

মোদী সরকারের এই পদক্ষেপে ভারতীয় সেনা এমন হাতিয়ার পেলো, যা দেখে চিন্তিত পাকিস্থান ও চীন।

Image
নরেন্দ্র মোদী যখন থেকে প্রধানমন্ত্রী পদে সোপর্দ নিয়েছেন তখন থেকে উনি দেশকে আর্থিক ও সামরিক দিক থেকে শক্তিশালী করার জন্য লেগে পড়েছেন। বৰ্তমানে ভারতীয় সামরিক বাহিনী একের পর এক নতুন প্রযুক্তি এনে সুরক্ষার পরিকাঠামো উন্নত করে চলেছে। তবে সম্প্রতি মোদী সরকার আরো এক বড়ো পদক্ষেপ নিয়েছে যা চীন ও পাকিস্থানের মতো দেশগুলিকে সমস্যায় ফেলবে। প্রধানমন্ত্রী বিদেশ যাত্রা করে ওই দেশগুলিত মাধ্যমে ভারতের উন্নতি করার প্রয়াস করেন। প্রধানমন্ত্রীর এই প্রয়াসের ফলে ভারতীয় সামরিক বাহিনীতে সুইজারল্যান্ড, কানাডা,ইজরায়েল,রুশ সহ বেশ কিছু দেশের আধুনিক হাতিয়ার সামিল হতে চলেছে যার জন্য চাপে রয়েছে পাকিস্থান ও চীন। আসলে চীন ও পাকিস্থান প্রায় সময় বর্ডার পেরিয়ে ভারতে ঢোকার চেষ্টা করে। কিন্তু এই আধুনিক হাতিয়ার ভারতের কাছে আসার পর নিস্তব্ধ হয়ে যাবে শত্রু দেশগুলি।সম্প্রতি যুদ্ধক্ষেত্র নজরদরি রাডার, অবসার্ভাশন সিস্টেম লোরস লাং রেঞ্জ রিয়াককেশন, মানব রোহিত বিমান ইউইভি নিযুক্ত করা হয়েছে। তারপরেও যদি কেউ ভারতে প্রবেশ করার চেষ্টা করে তাহলে থার্মাল ইমেজার লাগানো হয়েছে যা তাদের চেষ্টাকে বিফল করবে।তা সত্ত্বেও লুকিয়ে কোনোক্রমে লুকিয়ে ভা

২০১৯ লোকসভা নির্বাচনে আরো বেশি আসন নিয়ে ক্ষমতায় ফিরবো: নরেন্দ্র মোদী।

Image
সামনেই ২০১৯ লোকসভা ভোট, সেই কথা মাথায় রেখেই এখন চারিদিকে শুরু হয়ে গিয়েছে নির্বাচনী প্রচারের আলোড়ন। দেশের সমস্ত মিডিয়া তাদের সমিক্ষা শুরু করে দিয়েছে। সব পার্টি তাদের নিজেদের ভিটেমাটি শক্ত করার কাজে লেগে পড়েছেন। দেশের সবচেয়ে বড়ো রাজনৈতিক দল সহ বিজেপিও তাদের কাজ শুরু করে দিয়েছে। কিছু দিন আগে বিজেপির সবচেয়ে বড় নেতা দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী সর্বভারতীয় দৈনিক টাইমস অফ ইন্ডিয়াকে একটি সাক্ষাৎকার দেন, সেখানে তিনি দাবি করেন যে গতবারের তুলনায় ২০১৯ সালে বিজেপি আরও অনেক বেশি পরিমানে আসন পেয়ে আবার দেশের উন্নতির দায়িত্ব নিয়ে ফিরে আসবে। তিনি আরও বলেন যে দেশের সাধারণ মানুষ চান যে কেন্দ্রে এমন একটা সরকার থাকুক যাদের মধ্যে দৃঢ়সংকল্প আছে। যারা দেশের সাধারণ মানুষকে নিজের পরিবারের মত দেখবে। তাদের দুঃখ এবং কষ্টে পাশে দাঁড়াবে। এবং যারা দেশের হয়ে কাজ করে দেখাবে। মানুষ এই রকমই একটা সরকার চায়। তাই মানুষ যেমন আমাদের ২০১৪ সালে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করেছিল। তেমনই এবারও আমাদের অনেক বেশি পরিমানে ভোট দিয়ে আবার দেশের সরকারের আসনে ফিরিয়ে নিয়ে আসবেন। এবং আমি নিশ্চিত যে আমরা এবার আগের বারের রেকর্ড ভেঙে দেব। প্রধানমন্ত

হটাৎ সন্ধেয় এমস পৌঁছালেন রাজনাথ সিং ও অমিত শাহ। অটলজি কে নিয়ে পাওয়া গেল এই খবর।

Image
১১ জুন দেশের একটা বড়ো খবর সামনে এসেছিল যা সমগ্র দেশকে স্তব্ধ করে দিয়েছিল। খবর ছিল এই যে দেশের পূর্ব প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন যার জন্য উনাকে এইমস এ ভর্তি করা হয়েছে। এই খবর আসার সাথে সাথে সমস্ত পার্টির নেতারা দিল্লির এমস এ পৌঁছে যান অটলজির খোঁজ নেওয়ার জন্য। এমনকি দেশের সমস্থ মিডিয়া এমস এর বাইরে গিয়ে বিশালাকার ভিড় তৈরি করেছিল। এমস এর বিশেষ ডক্টরদের দেখাশোনায় চিকিৎসা হয় প্রধানমন্ত্রীর। যারপর ধীরে ধীরে অটলজির শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়। ডক্টররা জানিয়েছিলেন যে অটলজির শরীরের ইনফেকশন দেখা গেছিলো যার জন্য উনি অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। কিন্তু যতদিন না অটলজি সম্পূর্নভাবে সুস্থ হচ্ছেন ততদিন উনাকে এমস এ রাখা হবে। একদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী হটাৎ প্রটোকল ভেঙে রাতে আটলজিকে দেখার জন্য এমসে পৌঁছে ছিলেন। এখন অটলজির শারীরিক অবস্থার উপর আপডেট এসেছে।   আসলে খবর এসেছিল যে ১১ আগস্ট অটলজির শারীরিক অবস্থা আরো একবার খারাপ হয়ে পড়েছে। যদিও এমস শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে কোনো মন্তব্য করতে নিষেধ করেছে। এই খবর পাওয়ার পর কেন্দ্রীয় সরাষ্ট মন্ত্রী রাজনাথ সিংহ ও বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ উ

জম্মু কাশ্মীরে পুনরায় সরকার গঠন নিয়ে বড়ো বক্তব্য দিলেন বিজেপি নেতা রাম মাধব।

Image
জম্মুকাশ্মীরে পিডিপির উপর থেকে সমর্থন সরিয়ে নিয়েছিল বিজেপি যার জন্য মেহবুবা মুফতির সরকার ভেঙে জারি হয়েছিল রাজ্যপাল শাসন। দেশের বাকি পার্টিগুলো জম্মুকাশ্মীরে সরকার গঠনের চেষ্টাও করেছিল কিন্তু সংখ্যার কমতির কারণে কোনো দল সক্ষম হয়নি। অন্যদিকে পিডিপির বিধায়করা মেহেবুবা মুফতিকে বড়ো ঝটকা দেয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে পড়েছে। যারপর বিজেপির বরিষ্ঠ নেতা রাম মাধব জম্মু কাশ্মীরকে নিয়ে বড় মন্তব্য করেছেন। পিডিপি সরকারের পতনের পর পিডিপির যুবা নেতারা যোগ দেয় এবং কিছু বিধায়ক বিজেপিতে যোগ দেওয়ার সংকেত দেয়। আসলে তাদের অভিযোগ মেহেবুবা মুফতি নেহেরু/গান্ধী পরিবারের মতো পারিবারিক শাসন শুরু করেছিল। যার পর পিডিপি দুর্বল হয়ে পড়ে এবং রাজনৈতিক সংকটে পড়ে যায়। যদিও পিডিপির সরকার ভাঙার পরেও এখনো পর্যন্ত জম্মুকাশ্মীরে কোনো দল সরকার গঠন করতে পারেনি। এক কার্যক্রমে রাম মাধব বলেন, ভবিষ্যতে জম্মুকাশ্মীরের সরকারে বিজেপি যুক্ত থাকবে। কারণ এই রাজ্যে কখনো সরকারে না থাকার দূর্ভাগ্য শেষ হয়ে গেছে। রাম মাধব বলেন, আমি বিশ্বাস করি আবার যখন জম্মুকাশ্মীরে সরকার গঠন হবে তখন বিজেপি সেই দলের অংশ হবে। আপনাদের জানিয়ে দি, বিজেপি ও পিডিপির বিধায়ক

ইউরোপের এই দেশে আগুনের মতো ছড়িয়ে পড়ছে সনাতন হিন্দুধর্ম।

Image
হিন্দু ধর্ম বিশ্বের সবথেকে প্রাচীনতম ধর্ম যা বৈদিক সনাতন বর্ণাশ্রম ধর্ম বলেও পরিচিত হয়ে থাকে। হিন্দু শুধু একটা ধর্ম বা সম্প্রদায় নয়, বরং এটা মানব সমাজের জীবন যাপন করার একটা পদ্ধতিও । এই কারণে হিন্দু ধর্ম বার বার পুরো বিশ্বের নজর সবসময় নিজের দিকে আকর্ষিত করেছে। ভারত একসময় সম্পূর্নরূপে অখন্ড হিন্দু রাষ্ট্র ছিল যে কারণে ভারতীয়দের উচ্চস্তরীয় জীবন যাপনের সম্পর্কে জানার ও হিন্দুদের বিপুল ধনসম্পত্তির উপভোগ করার প্রতি প্রবল আগ্রহ ছিল বিদেশিদের। আর এই কারণেই বিদেশীদের দ্বারা সবথেকে বেশিবার আক্রন্ত হয়েছে ভারতবর্ষ। আর সেই কারণেই আজ ভারত মাতা বহু খণ্ডে বিভাজিত হয়েছে। এককালের সোনার পাখি বলে পরিচিত ভারত আজ তার নিজের সভ্যতা সঙ্গস্কৃতি ভুলে পাশ্চাত্যের সভ্যতা অনুসরণ করতে ব্যাস্ত হয়ে পড়েছে। আজ ভারত বহুভাগে বিভাজিত হয়ে হয়ে নিজেদের সঙ্গস্কৃতিকে হারিয়ে ফেলেছে। আসলে বহু বার বৈদেশিক আক্রমণের ফলে ভারতের কিছু মহান গ্রন্থগুলিকে তারা নিজেদের পোষা লেখকদের ইচ্ছামতো লিখিয়ে প্রকাশ করেছে যা পড়ে আজ ভারতীয়রা নিজেদের মহান জীবনীগুলোকে কাল্পনিক মনে করে এড়িয়ে যায়। তবে বহু বছর পর আর একবার উত্থান হচ্ছে সনাতন হিন্দু ধর্মের।

২০১৯ লোকসভা নির্বাচনে নরেন্দ্র মোদী হেরে গেলে দেশের অবস্থা কি হতে পারে জানলে আপনিও কেঁপে উঠবেন।

Image
এখন দেশের সোশ্যাল মিডিয়ায় থেকে আড্ডার স্থলে সবচেয়ে আলোচ্য বিষয় হল দেশের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী কে হবেন। দেশের সব বয়সের মানুষদের কাছে এটাই সবচেয়ে বড় কৌতুহল। কেউ ভাবছেন মোদীজি থেকে যাবেন প্রধানমন্ত্রী হিসাবে। আবার কারুর পছন্দের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন রাহুল গান্ধী। কেউ কেউ তো আবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি কে সাপোর্ট করছেন। আবার কেউ দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী কেজরিবাল কে এগিয়ে রাখছেন। তবে আজ আমাদের আলোচনের বিষয় এটা নয় যে পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী কে হবেন বরং আজ আমরা আপনাদের এটা বলতে চলেছি যে যদি মোদীজি দেশের প্রধানমন্ত্রী না হন তাহলে দেশের রাজনীতি সহ সাধারন মানুষের জীবনে কি প্রভাব পড়তে পারে। যদি নরেন্দ্র মোদী ২০১৯ এর নির্বাচনে হেরে যান তাহলে- বুদ্ধিজীবীদের কাছে দেশ পুনরায় সহিষ্ণু হবে: ভারতবর্ষে যারা বুদ্ধিজীবী হিসাবে পরিচিত যারা এখন প্রায়ই প্রতিবাদ করেন যে দেশ অসহিষ্ণু হয়ে উঠেছে তাদের কাছে পুনরায় দেশ সহিষ্ণু হয়ে উঠবে। দেশ সুরক্ষিত নয় বলে যারা দেশের বদনাম করেছেন যেমন আমির খান ও উনার স্ত্রী ও আনসারীর তাদের কাছে পুনরায় দেশ বাসযোগ্য হয়ে উঠবে। কিছু কিছু কবি ও সাহিত্যিক আছে যারা আবার তাদের প

বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য: হিন্দু সেজে এইভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছে রোহিঙ্গা মুসলিমরা।

Image
বহু বছর ধরে শরণার্থীদের তকমা দিয়ে অবৈধ রোহিঙ্গা মুসলিমদের দলে দলে দেশে ঢোকানো হয়েছে। আর এখন তার খারাপ প্রভাব হাত নাতে পাচ্ছে দেশবাসী। মাত্র কয়েকদিন আগেই রোহিঙ্গা ও জঙ্গিদের একত্রে কাজ করার প্রমান পাওয়া গেছে। এমনকি সঞ্জুয়ান সেনা ছাউনিতে যে জঙ্গি হামলা হয়েছিল সেখানেও যুক্ত ছিল রোহিঙ্গা মুসলিমরা।অর্থাৎ এতদিন ধরে কংগ্রেস মানবিকতা দেখিয়ে যে রোহিঙ্গা মুসলিমদের ভারতে থাকতে দিয়েছে তারাই এখন ভারতের সুরক্ষার পথে কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে।সম্প্রতি রোহিঙ্গা মুসলিমদের নিয়ে আরো একটা খবর সামনে আসছে যা জানার পর আপনিও কেঁপে উঠবেন। আসলে খবর পাওয়া যাচ্ছে যে রোহিঙ্গা মুসলিমরা হিন্দু সাধু সেজে দেশে ঘুরে বেড়াচ্ছে। শুধু এই নয় এই রোহিঙ্গা মুসলিমরা সাধু বেশে একলা থাকা মহিলাদের ধর্ষণ করার চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ আসছে।   সম্প্রতি দিল্লিতে একটি ঘটনা সামনে এসেছে যেখানে ফিরোজ খান নামের এক রোহিঙ্গা মুসলিম ও তার সহকারীদের পাকড়াও করা হয়েছে। সচেতন স্থানীয়রা রোহিঙ্গা মুসলিমদের ধরে দিল্লি পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছে। যদিও দিল্লির কেজরিওয়াল সরকার ভোটবাঙ্কের খাতিরে রোহিঙ্গা মুসলিমদের তোষণ শুরু করেছে।ফিরোজ খান নামের ওই ব্যক্তি গেরুয়া

১৮ বছর পর সাংসদে হলো এমন কাজ যার মাধ্যমে রেকর্ড তৈরি করলো মোদী সরকার।

Image
সাধারণত দেশে সংসদের কথা উঠলেই হাঙ্গামার মতো ঘটনা সামনে চলে আসে। আর হাঙ্গামার জন্যেই বেশিরভাগ সময় সদন খবরে ছেয়ে থাকে।কিন্তু NDA এর এই সময়কালে সদনের পরিবেশ বেশ উজ্জ্বল ছিল। সাংসদের দুই সদনে হাঙ্গামা নয়, কাজের রেকর্ড তৈরি হয়েছে। লোকসভায় ১৭ টি বৈঠকে নিন্ম সদনে ২১ বিধেয়কের মঞ্জুরি প্রদান করানো হয়েছে। সরকারের তরফে লোকসভায় ২২ টি বিধেয়ক পেশ করা হয়েছিল। সদনের কার্যকাল নিদিষ্ট সময়ের থেকে ২০ ঘন্টা বেশি সময় ধরে চলেছিল। কারণ সদনের সাংসদরা বেশি সময় ধরে উপস্থিত ছিলেন। এই বছর সদনের বর্ষাকালীন সময়কাল ১০ আগস্ট বাড়ি ক্রেতাদের জন্য একটা বিধেয়ক পাশ হওয়ার পর শেষ হয়। কাজের দিক থেকে এটা সবথেকে ভালো সময়কাল ছিল। এই সময়কালে কাজের দিক থেকে এমন কিছু রেকর্ড তৈরি হয় যা মোদী সরকারের জন্য ইতিহাস বানিয়ে ফেলে। লোকসভায়। নির্ধারিত সময়ের থেকে ১০% বেশি সময় ধরে কাজ হয়েছে অন্যদিকে রাজ্য সভায় ৬৬% বেশি সময় ধরে কাজ হয়েছে। লোকসভার অধ্যক্ষ সুমিত্রা মহানজন বলেন, লোকসভার ১৭ টি বৈঠক হয়েছে যেগুলি ১১২ ঘন্টা ধরে চলেছে। রাষ্ট্রীয় পিছড়া বর্গ আয়োগকে সাংবিধানিক মান্যতা প্রদান করা গুরুত্বপূর্ণ কানুন ছিল। এছাড়া অনুসূচিত জাতি ও অনুসূচিত জনজাতি

এবার জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ আইনের উপর কাজ শুরু। রাষ্ট্রপতির কাছে ড্রাফ পেশ করলেন সাংসদরা।

Image
দেশ বদলাচ্ছে, কারণ এতদিন যে দেশের মন্ত্রী সাংসদরা ভোট নেওয়ার পর নিজেদের ব্যাঙ্ক ব্যালান্স বৃদ্ধি করার জন্য লেগে পড়তেন সেই দেশের নির্বাচিত সাংসদরা এখন দেশের মানুষের মনের কথা খুলে ব্যাক্ত করছেন। আসলে ভারতের মতো দেশে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রন আইন খুবই জরুরি হয়ে পড়েছে। কিন্তু ভোটব্যাঙ্কের লোভে কোনো নেতা মন্ত্রী মুখ খুলতে রাজি ছিলেন না। কিন্তু এবার পরিবর্তন হয়েছে দেশের নেতা মন্ত্রীদের মানসিকতার। যার কারণে দেশের লোকসভার ১২৫ সাংসদ এবার জনগণের মনে কথা প্রকাশ করে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ আইনের দাবি উঠিয়েছে। হ্যাঁ যে সাংসদদের আমরা ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছে তারা এতদিনে দেশের স্বার্থে মুখ খুলতে শুরু করেছে। এই সাংসদরা জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ আইনের ড্রাফও তৈরি করে ফেলেছে যেখানে তার এই আইনের নিয়ম কানুনের একটা প্রাথমিক খসড়া দেশের সামনে প্রকাশ করেছে। পরশুদিন এই সাংসদেরা এই বিষয়ে দেশের রাষ্ট্রপতির সাথেও দেখা করেন। আগের সপ্তাহে এই বিষয়ে লোকসভায় চর্চা উঠেছিল যেখানে বিজেপি, টিডিপি ও শিবসেনার সাংসদেরা জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ আইনের উপর স্পষ্ট সমর্থন জানায়। এর আসল উদেশ্য কড়াভাবে আইন তৈরি করে দেশের লাগাতার বৃদ্ধি পাওয়া জনসংখ্যার উপর

এই মুসলিম যুবক মহাদেবের মাথায় জল অভিষেক করে শুক্রুবারদিন নামাজ পড়তে গেছিলেন। তারপর উনার সাথে যা হলো জানলে…

Image
শ্রাবণ মাস চলছে এই সময় শিবভক্তরা দলে দলে কাবাড় যাত্রায় ব্যাস্ত হয়ে পড়েছে। শিবভক্তরা বাবা শিবের মাথায় জল ঢেলে ভোলানাথের অভিষেক করছে এবং পুণ্য অর্জন করছে। মহাদেব শিব হিন্দুদের দেবতা হলেও বিশ্বের অনেক ধর্মের অনেক মানুষ কাবাড় যাত্রায় অংশ নিয়ে বাবা ভোলানাথের মাথায় জল অভিষেক করেন। এই রকমই উত্তরপ্রদেশের বাগবাত জেলায় এক মুসলিম যুবক মহাদেবের মাথায় জল ঢালার জন্য কাবাড় যাত্রা করেছিলেন। কিন্তু মহাদেবের মাথায় জল ঢালা যে তার সমস্যা সৃষ্টি করবে তা মোটেও আন্দাজ করতে পারেনি ও মুসলিম যুবক। বাগবাত জেলার রানঝাড় গ্রামের বাবু খান নামে এক মুসলিম যুবক শ্রাবণ মাস উপলক্ষে মহাদেবের মাথায় জল ঢালার জন্য গঙ্গা থেকে জল আনতে গিয়েছিলেন। বাবু খান হরিদ্বার থেকে কাবাড় নিয়ে পুরা শিব ও গ্রামের শিবমন্দির গুলোতে জল অভিষেক করেন। কিন্তু এই জল অভিষেক বাবু খানের জীবনে সমস্যা সৃষ্টি করে যখন সে শুক্রুবার দিন নামাজ পড়ার জন্য মসজিদে পৌঁছান। বাবু খান শুক্রুবার দিন নামাজ পড়ার জন্য মসজিদে গেলে সেখানে থাকা কট্টরপন্থী মুসলিম যুবককেরা বাবু খানকে মারধর করে এবং মসজিদ থেকে বের করে দেয়। বাবু খান নামাজ পড়তে চাইলে তাকে বেধড়ক মারধর করে নামাজ পড়া

দুর্গা বিসর্জন, সরস্বতী পুজোয় ফের বাধা দিলে নবান্নের এক একটা ইট ধসিয়ে দেব- কড়া বার্তা অমিত শাহের।

Image
আমাদের রাজ্যে যেভাবে দিনের পর দিন তোষণ বেড়ে চলেছে তা আজ সেকুলার ও বুদ্ধিজীবী ছাড়া কারোর চোখে এড়াইনি। কখনো হিন্দুদের দুর্গা বিসর্জন আটকে দেওয়া হয়, কখনো স্কুলে স্কুলে সরস্বতী পুজো হতে বাধা দিয়ে ছাত্র ছাত্রীদের অধিকার নিয়ে কেড়ে নেওয়ার ঘটনা চোখে পড়ে। এই সব দেখে শনিবারের মঞ্চ থেকে অমিত শাহ জি ধারালো ভাষায় আক্রমণ করলেন মমতা ব্যানার্জি কে। তিনি বললেন যে তোষনের একটা সীমা আছে কিন্তু তৃনমূল সরকার সেই সবকিছুর গন্ডি পার করে দিয়েছেন।অমিত শাহ হুঙ্কার দিয়ে বললেন, অপেক্ষা করুন বিজেপি আসছে। তারপর এই রাজ্যে আবার আগের মত দুর্গা বিসর্জনও হবে সাথে খুব ভালো ভাবে স্কুলকলেজ অনুষ্ঠিত হবে সরস্বতী পূজা। এবার যদি দুর্গা বিসর্জন আটকানোর হিম্মত দেখায় তাহলে মমতার সচিবালয়ের এক একটা ইট ধসিয়ে দেব। অমিত শাহ জি এই দিন পরিসংখ্যান পেশ করে দাবি করেন যে দেশের আর্থিক উন্নয়নে অংশগ্রহনের মাত্রা অতিমাত্রায় কমে গিয়েছে পশ্চিমবঙ্গের। দেশের আর্থিক উন্নয়নে বাংলা আগে অংশ ছিল ২৫ শতাংশ এটা স্বাধীনতার পরের সময়ের কথা। কিন্তু তারপর বাংলায় আসে কংগ্রেস তারা সেই হার কমিয়ে নিয়ে যায় ১৩ শতাংশতে। তারপর সিপিএম সেটা আরও তলানিতে নিয়ে যায় তারা বাংলার

চাঞ্চল্যকর তথ্য! সাধারণ মানুষের করের টাকাতেই হয়েছিল জোট সরকারের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান, গোপন মমতার খরচ..

Image
এবার সবার সামনে চলে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য। জোট সরকারের শপথ গ্রহন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছিল রাজ্যের কোষাগার থেকেই। রাজ্যের গরিব মানুষজন দের করের টাকাতেই হয়েছিল সেই অনুষ্ঠান। প্রায় ৪২ লক্ষ টাকা খরচা করা হয়েছিল সেই শপথ গ্রহন অনুষ্ঠানে যার পুরোটাই গিয়েছিল রাজ্যের কোষাগার থেকে এমনই তথ্য উঠে আসছে তথ্য জানার অধিকার আইন থেকে। এই বিষয় টি সবার সামনে চলে আসতেই চারিদিকে এটা নিয়ে শুরু হয়ে গিয়েছে সমালোচনা। দেশের বিজেপি বিরোধী সমস্ত রাজনৈতিক দলের নেতানেত্রীরা সেই দিনের অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন। অনেক বিজেপি বিরোধী মুখ্যমন্ত্রীও সেই দিনের শপথ গ্রহন অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন। এবং জানা গিয়েছে যে, সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত সকল ব্যক্তিদের আপ্যায়নের জন্য যে বিপুল পরিমানে অর্থ খরচ হয়েছিল সেই সমস্তটাই গিয়েছিল সরকারি কোষাগার থেকে সাধারণ মানুষের ট্যাক্স এর টাকা থেকে। সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার জন্য সকল রাজনৈতিক ব্যাক্তি দের পিছনে কত টাকা খরচ হয়েছিল তার হিসাব চলে এসেছে সবার সামনে। দেশে বিজেপির গেরুয়া ঝড় ঠেকাতে সকল অবিজেপি দল গুলি হাতে হাত মিলিয়ে ছিল। নিজেদের শত্রুতা ভুলে সপা এবং বিএসপি কে যেমন এক হতে দেখা গিয়েছিল ঠিক তেমনি এক

কেজরিওয়াল দিল্লীকে লন্ডন করতে না পারলেও, মমতা পশ্চিমবঙ্গকে বাংলাদেশ করে ফেলেছেন- পুনম মহাজন।

Image
আজ কলকাতার মেয়ো রোডের অল্প স্থানের মধ্যেই এসে জড়ো হয়েছিল ভারতীয় জনতা পার্টির লক্ষ লক্ষ কার্যকর্তা। মেয়ো রোডের সভা থেকে মমতার উপর যেসব নেতা নেত্রীরা আক্রমণ করেন তাদের মধ্যে সবথেকে আক্রমণ রূপে ছিলেন পুনম মহাজন। সভায় ভাষণ শুরু করেই ‘মা মাটি মানুষ’ আর ‘পরিবর্তন’ শব্দ দুটির উপর জমিয়ে আক্রমন করেন। পুনম বলেন, ‘পরিবর্তনের কথা বলেছিলেন মমতা দিদি কিন্তু পরিবর্তন শুধু রঙের হয়েছে। কমিউনিস্টদের লাল রং দিদির শাড়ির নীল সাদা রঙের মাধ্যমে পরিবর্তন হয়েছে। পরিবর্তন পশ্চিমবঙ্গের মানুষের হয়নি, পরিবর্তন হয়েছে রোজ ভ্যালি ও সারদা নারদার সাথে যুক্ত দুর্নীতিগ্রস্থ লোকদের।পরিবর্তন হয়েছে তো শুধু TMC এর লোকেরদের হয়েছে।’ মহাজন বলেন, ‘মমতা মা মাটি মানুষ নিয়ে নির্বাচন লড়ার কথা বলেছিল কিন্তু মমতা যেভাবে পরিবর্তন করেছে তাতে আমি উনাকে মমতা দিদি না বলে U টার্ন দিদি বলে ডাকবো। এখন দিদি মা মাটি মানুষ নয়, আমি দিদি অমানুষ এই বিচার নিয়ে নির্বাচনে লড়াই করছে। TMC এখন তৃণমূল কংগ্রেস নয় টেরর মেকিং মেশিন এ পরিণত হয়েছে।’ শুধু এই নয়, আজ বাংলার মাটি থেকে রাহুল গান্ধী, কেজরিওয়াল ও মমতাকে একসাথে আক্রমণ করেন পুনম মহাজন। পুনম বলেন, কেজরি