Posts

Showing posts from May, 2020

চীনের বিরুদ্ধে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের সবথেকে শক্তিশালী D10 গ্রুপ! চীনের খেলা শেষ করতে ভারতের কাছে বড়ো সুযোগ

পুরো বিশ্বে ভাইরাস ছড়িয়ে সুপার পাওয়ার হওয়ার স্বপ্ন দেখা চীনের বিরুদ্ধে বিশ্ব একজোট হতে শুরু করে দিয়েছে। প্রত্যেকটি দেশ নিজের নিজের ক্ষমতা অনুযায়ী চীনের অর্থনীতিকে দুর্বল করার কাজে নেমেছে। নামিদামি কোম্পানিগুলি তাদের কারখানা চীনের জমি থেকে তুলে ভারত সহ অন্যান্য দেশে নিয়ে যেতে শুরু করেছে। তবে চীনের ইকোনমি বেশ শক্তিশালী, এমন অবস্থায় চীনকে দ্রুতগতিতে দুর্বল করার জন্য সংগঠন শক্তির প্রয়োজন রয়েছে। বৰ্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে বিশ্বের কাছে G7 এর মতো বড়ো সংগঠন রয়েছে তবে সেগুলিতে চীনের প্রভাব রয়েছে। যার কারণে বিশ্বের গণতান্ত্রিক দেশগুলি মিল D10 নামে শক্তিশালী সংগঠন তৈরির সিধান্ত নিয়েছে। চীনের পতন অনিবার্য তবে সেই গতিকে আরো তীব্র করতেই D10 গ্রুপের নির্মাণ করা হবে।আমেরিকা, ব্রিটেন,ফ্রান্স, জাপান, ভারতের মতো গণতান্ত্রিক দেশ নিয়ে গঠিত হবে D10 গ্রুপ। BREAKING: The G7 is considering creating a new group of democracies called the D10, adding Australia, South Korea, and India to align against China — Jack Posobiec (@JackPosobiec) May 29, 2020 https://platform.twitter.com/widgets.js প্রসঙ্গত জানিয়ে দি,

চীনের বিরুদ্ধে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের সবথেকে শক্তিশালী D10 গ্রুপ! চীনের খেলা শেষ করতে ভারতের কাছে বড়ো সুযোগ

পুরো বিশ্বে ভাইরাস ছড়িয়ে সুপার পাওয়ার হওয়ার স্বপ্ন দেখা চীনের বিরুদ্ধে বিশ্ব একজোট হতে শুরু করে দিয়েছে। প্রত্যেকটি দেশ নিজের নিজের ক্ষমতা অনুযায়ী চীনের অর্থনীতিকে দুর্বল করার কাজে নেমেছে। নামিদামি কোম্পানিগুলি তাদের কারখানা চীনের জমি থেকে তুলে ভারত সহ অন্যান্য দেশে নিয়ে যেতে শুরু করেছে। তবে চীনের ইকোনমি বেশ শক্তিশালী, এমন অবস্থায় চীনকে দ্রুতগতিতে দুর্বল করার জন্য সংগঠন শক্তির প্রয়োজন রয়েছে। বৰ্তমান সময়ে দাঁড়িয়ে বিশ্বের কাছে G7 এর মতো বড়ো সংগঠন রয়েছে তবে সেগুলিতে চীনের প্রভাব রয়েছে। যার কারণে বিশ্বের গণতান্ত্রিক দেশগুলি মিল D10 নামে শক্তিশালী সংগঠন তৈরির সিধান্ত নিয়েছে। চীনের পতন অনিবার্য তবে সেই গতিকে আরো তীব্র করতেই D10 গ্রুপের নির্মাণ করা হবে।আমেরিকা, ব্রিটেন,ফ্রান্স, জাপান, ভারতের মতো গণতান্ত্রিক দেশ নিয়ে গঠিত হবে D10 গ্রুপ। BREAKING: The G7 is considering creating a new group of democracies called the D10, adding Australia, South Korea, and India to align against China — Jack Posobiec (@JackPosobiec) May 29, 2020 https://platform.twitter.com/widgets.js প্রসঙ্গত জানিয়ে দি,

সোনাম ওয়াংচুকের ডাকে ভারতের সাত কোটি ব্যবসায়ী করছেন চাইনিজ প্রোডাক্টের বহিষ্কার

নয়া দিল্লীঃ বাস্তবের ফুংসুক ওয়াংড়ু সোনাম ওয়াংচুক (Sonam Wangchuk) লাদাখ থেকে কিছুদিন আগেই একটি ভিডিও জারি করে বলেছিলেন যে, আমাদের এবার চিনের (China) সামগ্রী বহিষ্কার করার অত্যন্ত দরকার। ওনার এই আবেদনের পর দেশের ব্যাবসায়ী সংগঠন কনফেডারেশন অফ অল ইন্ডিয়া ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশন (CAIT) সোনাম ওয়াংচুকের এই অভিযানকে সমর্থন করেছে। CAIT এর সভাপতি বিসি ভরতিয়া অনুযায়ী, সোনাম ওয়াংচুকের বার্তা হল চিনকে ওয়ালেট পাওয়ার থেকে সরানো দরকার। উনি জানান, আমরা ওনাকে সমর্থন করছি। আমরা বিগত পাঁচ বছর ধরে সফট ভাবে Boycott Chinese Goods অভিযান চালাচ্ছি। আমরা হোলিতে দেশের ২০০ শহরে চাইনিজ দ্রব্যের হোলি জ্বালিয়েছি। এবার সোনাম ওয়াংচুক লাদাখ বর্ডার থেকে বার্তা পাঠিয়েছেন, আমরা ওনাদের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দাঁড়াব। আমরা চিনকে আর্থিক দিক থেকে ক্ষতি করার গুরুত্ব বুঝি। CAIT এর মহাসচিব প্রবীণ খন্ডেবাল বলেন, আমরা ৩০০অ চাইনিজ প্রোডাক্টের এমন ক্যাটাগরি বানিয়েছি, যেগুলোর সাথে ভারতীয় দ্রব্য গুলোর রিপ্লেস করা উচিৎ। আর ভারতে সেই দ্রব্য গুলোর রিপ্লেস মজুতও আছে। আমরা ব্যবসায়ীদের এটাই বোঝাচ্ছি যে, চাইনাকে সাপোর্ট করা বন্ধ করে বেশি

সোনাম ওয়াংচুকের ডাকে ভারতের সাত কোটি ব্যবসায়ী করছেন চাইনিজ প্রোডাক্টের বহিষ্কার

নয়া দিল্লীঃ বাস্তবের ফুংসুক ওয়াংড়ু সোনাম ওয়াংচুক (Sonam Wangchuk) লাদাখ থেকে কিছুদিন আগেই একটি ভিডিও জারি করে বলেছিলেন যে, আমাদের এবার চিনের (China) সামগ্রী বহিষ্কার করার অত্যন্ত দরকার। ওনার এই আবেদনের পর দেশের ব্যাবসায়ী সংগঠন কনফেডারেশন অফ অল ইন্ডিয়া ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশন (CAIT) সোনাম ওয়াংচুকের এই অভিযানকে সমর্থন করেছে। CAIT এর সভাপতি বিসি ভরতিয়া অনুযায়ী, সোনাম ওয়াংচুকের বার্তা হল চিনকে ওয়ালেট পাওয়ার থেকে সরানো দরকার। উনি জানান, আমরা ওনাকে সমর্থন করছি। আমরা বিগত পাঁচ বছর ধরে সফট ভাবে Boycott Chinese Goods অভিযান চালাচ্ছি। আমরা হোলিতে দেশের ২০০ শহরে চাইনিজ দ্রব্যের হোলি জ্বালিয়েছি। এবার সোনাম ওয়াংচুক লাদাখ বর্ডার থেকে বার্তা পাঠিয়েছেন, আমরা ওনাদের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দাঁড়াব। আমরা চিনকে আর্থিক দিক থেকে ক্ষতি করার গুরুত্ব বুঝি। CAIT এর মহাসচিব প্রবীণ খন্ডেবাল বলেন, আমরা ৩০০অ চাইনিজ প্রোডাক্টের এমন ক্যাটাগরি বানিয়েছি, যেগুলোর সাথে ভারতীয় দ্রব্য গুলোর রিপ্লেস করা উচিৎ। আর ভারতে সেই দ্রব্য গুলোর রিপ্লেস মজুতও আছে। আমরা ব্যবসায়ীদের এটাই বোঝাচ্ছি যে, চাইনাকে সাপোর্ট করা বন্ধ করে বেশি

শুধু টিকটকই না, বয়কট করুন চিনের সমস্ত জিনিষ! সোশ্যাল মিডিয়ায় বড় অভিযান চালালেন মিলিন্দ সোমেন

নয়া দিল্লীঃ  সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) নিজের ইনস্পারিং পোস্টের জন্য শিরোনামে থাকা অভিনেতা মিলিন্দ সোমান (Milind Soman) আরও একবার নিজের পোস্ট নিয়ে শিরোনামে উঠে এলেন। মিলিন্দ নিজের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে সবাইকে চাইনিজ উৎপাদ (Chinese Product) গুলোকে বয়কট করার জন্য আবেদন করেন। এর সাথে সাথে উনি টিকটক নিয়ে বড় ঘোষণাও করেন। মিলিন্দ একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন, সেখানে উনি #BoycottChineseProducts লিখে সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের ফলোয়ার্সদের চিন থেকে ভারতে আসা উৎপাদ গুলোকে ব্যবহার না করার আবেদন করেন। মিলিন্দ সোমান সম্প্রতি নিজের ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে একটি ভিডিও শেয়ার করেন, ওই ভিডিওতে শিক্ষাবিদ সোনেম ওয়াংচুক চাইনিজ প্রোডাক্ট ব্যবহার না করার আবেদন করেন। ওই ভিডিওতে তিনি ভারত আর চিনের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে বলেন। এরপর সোনেম ওয়াংচুক মানুষের কাছে চিনের সামগ্রী বয়কট করার আবেদন জানান। ইঞ্জিনিয়ার থেকে শিক্ষাবিদ হয়ে ওঠা ওয়াংচুক বলেন, ‘চিনের সফটওয়ারকে এক সপ্তাহের মধ্যে ব্যবহার করা ছেড়ে দিন।” উনি বলেন, চিনের সমস্ত হার্ডওয়ারও এক সপ্তাহের মধ্যে ছেড়ে দিন। এটিকে বহিস্কারের আন্দোলন রুপে দেখতে হবে।” Am

শুধু টিকটকই না, বয়কট করুন চিনের সমস্ত জিনিষ! সোশ্যাল মিডিয়ায় বড় অভিযান চালালেন মিলিন্দ সোমেন

নয়া দিল্লীঃ  সোশ্যাল মিডিয়ায় (Social Media) নিজের ইনস্পারিং পোস্টের জন্য শিরোনামে থাকা অভিনেতা মিলিন্দ সোমান (Milind Soman) আরও একবার নিজের পোস্ট নিয়ে শিরোনামে উঠে এলেন। মিলিন্দ নিজের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট থেকে সবাইকে চাইনিজ উৎপাদ (Chinese Product) গুলোকে বয়কট করার জন্য আবেদন করেন। এর সাথে সাথে উনি টিকটক নিয়ে বড় ঘোষণাও করেন। মিলিন্দ একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন, সেখানে উনি #BoycottChineseProducts লিখে সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের ফলোয়ার্সদের চিন থেকে ভারতে আসা উৎপাদ গুলোকে ব্যবহার না করার আবেদন করেন। মিলিন্দ সোমান সম্প্রতি নিজের ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে একটি ভিডিও শেয়ার করেন, ওই ভিডিওতে শিক্ষাবিদ সোনেম ওয়াংচুক চাইনিজ প্রোডাক্ট ব্যবহার না করার আবেদন করেন। ওই ভিডিওতে তিনি ভারত আর চিনের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে বলেন। এরপর সোনেম ওয়াংচুক মানুষের কাছে চিনের সামগ্রী বয়কট করার আবেদন জানান। ইঞ্জিনিয়ার থেকে শিক্ষাবিদ হয়ে ওঠা ওয়াংচুক বলেন, ‘চিনের সফটওয়ারকে এক সপ্তাহের মধ্যে ব্যবহার করা ছেড়ে দিন।” উনি বলেন, চিনের সমস্ত হার্ডওয়ারও এক সপ্তাহের মধ্যে ছেড়ে দিন। এটিকে বহিস্কারের আন্দোলন রুপে দেখতে হবে।” Am

পঙ্গপালের হামলা হল আল্লাহ-এর প্রকোপ! ট্যুইটারে কুরানের আয়াত শেয়ার করে ট্রোলের শিকার জাইরা ওয়াসিম

Image
নয়া দিল্লীঃ  সিনেমা জগত থেকে সন্ন্যাস নিয়ে নেওয়া প্রাক্তন অভিনেত্রী জাইরা ওয়াসিম (Zaira Wasim) নিজের ট্যুইটার আর ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট ডিলিট করে দিলেন। বৃহস্পতিবার উনি ভারতে পঙ্গপালের (Locust) হামলা নিয়ে হুঁশিয়ারি জাহির করে বলেন, এটা মানুষের কর্মের ফল। ওনার এই ট্যুইটের পর সবাই ওনাকে নিয়ে ট্রল করা শুরু করে দেন। এরপর বাধ্য হয়ে তিনি নিজের ওই ট্যুইটকে ডিলিট করে দেন। প্রসঙ্গত, ২৭ মার্চ জাইরা ওয়াসিম নিজের আধিকারিক ট্যুইটার হ্যান্ডেল থেকে কুরানের একটি আয়াতের কথা উল্লেখ করে লেখেন, পঙ্গপালের আক্রমণ আর অন্যান্য দুর্যোগ যেটা বর্তমান সময়ে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে, সেটা মানুষের কুকর্মের ফল। এমনকি উনি পঙ্গপালের হামলার তুলনা আল্লাহ’র সাথেও করেন। ওই ট্যুইট করে জাইরা ট্রলারদের নিশানায় চলে আসেন। Aapka Apna Sam নামের এক ট্যুইটার ইউজার ওনাকে ট্যুইট করে লেখেন, ‘ট্যুইট করা ইসলামে হারাম।” এছাড়াও, Somnath নামের এক ইউজার লেখেন, ‘একটি সাপ কেমন ভাবে বিষ ছড়িয়ে পালিয়ে গেলো, সেটার ক্ল্যাসিক উদাহরণ হল জাইরা ওয়াসিম।” সবাই ওনাকে নিয়ে ট্রল শুরু করলে ওনার ওই পোস্ট সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়। এরপর জাইরা নিজের ট্যুটার

পঙ্গপালের হামলা হল আল্লাহ-এর প্রকোপ! ট্যুইটারে কুরানের আয়াত শেয়ার করে ট্রোলের শিকার জাইরা ওয়াসিম

Image
নয়া দিল্লীঃ  সিনেমা জগত থেকে সন্ন্যাস নিয়ে নেওয়া প্রাক্তন অভিনেত্রী জাইরা ওয়াসিম (Zaira Wasim) নিজের ট্যুইটার আর ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট ডিলিট করে দিলেন। বৃহস্পতিবার উনি ভারতে পঙ্গপালের (Locust) হামলা নিয়ে হুঁশিয়ারি জাহির করে বলেন, এটা মানুষের কর্মের ফল। ওনার এই ট্যুইটের পর সবাই ওনাকে নিয়ে ট্রল করা শুরু করে দেন। এরপর বাধ্য হয়ে তিনি নিজের ওই ট্যুইটকে ডিলিট করে দেন। প্রসঙ্গত, ২৭ মার্চ জাইরা ওয়াসিম নিজের আধিকারিক ট্যুইটার হ্যান্ডেল থেকে কুরানের একটি আয়াতের কথা উল্লেখ করে লেখেন, পঙ্গপালের আক্রমণ আর অন্যান্য দুর্যোগ যেটা বর্তমান সময়ে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে, সেটা মানুষের কুকর্মের ফল। এমনকি উনি পঙ্গপালের হামলার তুলনা আল্লাহ’র সাথেও করেন। ওই ট্যুইট করে জাইরা ট্রলারদের নিশানায় চলে আসেন। Aapka Apna Sam নামের এক ট্যুইটার ইউজার ওনাকে ট্যুইট করে লেখেন, ‘ট্যুইট করা ইসলামে হারাম।” এছাড়াও, Somnath নামের এক ইউজার লেখেন, ‘একটি সাপ কেমন ভাবে বিষ ছড়িয়ে পালিয়ে গেলো, সেটার ক্ল্যাসিক উদাহরণ হল জাইরা ওয়াসিম।” সবাই ওনাকে নিয়ে ট্রল শুরু করলে ওনার ওই পোস্ট সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়। এরপর জাইরা নিজের ট্যুটার

চিনের ছাত্রদের আর আমেরিকার ঢুকতে দেবেন না ট্রাম্প! জারি হল নিষেধাজ্ঞা

নয়া দিল্লীঃ  মহামারী কারণে আমেরিকা (United States) আর চিনের (China) সম্পর্কের ফাটল দিনদিন বেড়েই চলেছে। কোভিড-১৯ এর উৎপত্তি, হংকংয়ে বেজিং এর পদক্ষেপ আর বিতর্কিত দক্ষিণ চিন সাগরে চিনের সৈন্য গতিবিধি নিয়ে চিন আর আমেরিকা এবার মুখোমুখি। এতকিছুর মধ্যে আমেরিকার রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump) শুক্রবার বেশ কয়েকটি বড় সিদ্ধান্ত নেন। ট্রাম্প এবার চিনের কিছু ছাত্রকে দেশে ঢুকতে দেবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে। ট্রাম্প পিপলস লিবারেশন আর্মির সাথে যুক্ত কয়েকজন ছাত্র আর গবেষকদের দেশে ধোঁকা নিয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করে দিয়েছে। উনি আমেরিকার মেধা সম্পত্তি এবং প্রযুক্তি হাসিল করার জন্য স্নাতক ছাত্রদের ব্যবাহার করা চিনের প্রচেষ্টাকে খতম করার জন্য পদক্ষেপ নিয়েছেন। ট্রাম্প ঘোষণা করে বলেন, চিন নিজের সেনা পিপলস লিবারেশন আর্মি (PLA) এর আধুনিকীকরণের জন্য সংবেদনশীল আমেরিকার প্রজুক্ত এবং মেধা সম্পত্তিকে হাসিল করার জন্য ব্যাপক অভিযান চালিয়েছে। উনি বলেন, চিনের এই গতিবিধি আমেরিকার দীর্ঘকালীন আর্থিক শক্তি আর আমেরিকার মানুষের সুরক্ষার জন্য বড় বিপদ। ট্রাম্প অভিযোগ করে বলেছেন যে, চিন নিজেদের কিছু ছাত্র বিশেষ করে মাস্ট

চিনের ছাত্রদের আর আমেরিকার ঢুকতে দেবেন না ট্রাম্প! জারি হল নিষেধাজ্ঞা

নয়া দিল্লীঃ  মহামারী কারণে আমেরিকা (United States) আর চিনের (China) সম্পর্কের ফাটল দিনদিন বেড়েই চলেছে। কোভিড-১৯ এর উৎপত্তি, হংকংয়ে বেজিং এর পদক্ষেপ আর বিতর্কিত দক্ষিণ চিন সাগরে চিনের সৈন্য গতিবিধি নিয়ে চিন আর আমেরিকা এবার মুখোমুখি। এতকিছুর মধ্যে আমেরিকার রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump) শুক্রবার বেশ কয়েকটি বড় সিদ্ধান্ত নেন। ট্রাম্প এবার চিনের কিছু ছাত্রকে দেশে ঢুকতে দেবে না বলে জানিয়ে দিয়েছে। ট্রাম্প পিপলস লিবারেশন আর্মির সাথে যুক্ত কয়েকজন ছাত্র আর গবেষকদের দেশে ধোঁকা নিয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করে দিয়েছে। উনি আমেরিকার মেধা সম্পত্তি এবং প্রযুক্তি হাসিল করার জন্য স্নাতক ছাত্রদের ব্যবাহার করা চিনের প্রচেষ্টাকে খতম করার জন্য পদক্ষেপ নিয়েছেন। ট্রাম্প ঘোষণা করে বলেন, চিন নিজের সেনা পিপলস লিবারেশন আর্মি (PLA) এর আধুনিকীকরণের জন্য সংবেদনশীল আমেরিকার প্রজুক্ত এবং মেধা সম্পত্তিকে হাসিল করার জন্য ব্যাপক অভিযান চালিয়েছে। উনি বলেন, চিনের এই গতিবিধি আমেরিকার দীর্ঘকালীন আর্থিক শক্তি আর আমেরিকার মানুষের সুরক্ষার জন্য বড় বিপদ। ট্রাম্প অভিযোগ করে বলেছেন যে, চিন নিজেদের কিছু ছাত্র বিশেষ করে মাস্ট

চীনে সমস্ত শিল্প ব্যান করে সব ভারতে শিফট করো, হিন্দুস্তান বেশি সুরক্ষিত: আমেরিকান স্টেট ডিপার্টমেন্ট

নরেন্দ্র মোদী সরকারের কূটনীতি দারুনভাবে কাজে আসছে। দেশ ও দেশের বাইরে মোদী সরকার যে খেলা দেখিয়েছে তা চীনের মাথা পাগল করে দিয়েছে। চীন স্পষ্ট বুঝতে পারছে যে তার সাম্রাজ্য ভেঙে পড়ার মুখে দাঁড়িয়েছে। আন্তর্জাতিক চুক্তির কারণে কোনো দেশের পণ্যে ব্যান লাগানো সহজ নয় তবে ভারত সরকার নিপুনতার সাথে রাস্তা বের করছে। একদিকে ভারতে আত্মনির্ভরশীল হওয়ার ডাক দিয়ে সরকার চীনা পণ্য বয়কট করার জন্য ভারতীয়দের মনে আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছে। ফলস্বরুপ ভারতের বাজারে চীনের দাপট শেষ হওয়ার মুখে। অন্যদিকে আমেরিকার বাজার ভারতীয় ওষুধ কোম্পানিদের জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছে। শুধু এই নয়, বিশ্বের বড়ো বড়ো নামিদামি কোম্পানি এবার চীন ছেড়ে ভারতে আসতে শুরু করেছে। সমগ্র বিশ্বে করোনা ছড়িয়ে চীন সুপার পাওয়ার হওয়ার স্বপ্ন দেখেছিল। যা এখন স্বপ্নই রয়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। আমেরিকা থেকে আরো এক খবর সামনে আসছে যা চীনকে চিন্তায় ফেলবে। আসলে আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্ট এর প্রমুখ বলেছেন, চীনকে ব্যান করে সমস্ত শিল্প, কারখানা ভারতে শিফট করা হোক। স্টেট ডিপার্টমেন্ট এর প্রমুখ টেড ইয়োহো বলেছেন – এখন ভারত একটি উদীয়মান শক্তি এবং ভারতের বিনিয়োগ চীনের

চীনে সমস্ত শিল্প ব্যান করে সব ভারতে শিফট করো, হিন্দুস্তান বেশি সুরক্ষিত: আমেরিকান স্টেট ডিপার্টমেন্ট

নরেন্দ্র মোদী সরকারের কূটনীতি দারুনভাবে কাজে আসছে। দেশ ও দেশের বাইরে মোদী সরকার যে খেলা দেখিয়েছে তা চীনের মাথা পাগল করে দিয়েছে। চীন স্পষ্ট বুঝতে পারছে যে তার সাম্রাজ্য ভেঙে পড়ার মুখে দাঁড়িয়েছে। আন্তর্জাতিক চুক্তির কারণে কোনো দেশের পণ্যে ব্যান লাগানো সহজ নয় তবে ভারত সরকার নিপুনতার সাথে রাস্তা বের করছে। একদিকে ভারতে আত্মনির্ভরশীল হওয়ার ডাক দিয়ে সরকার চীনা পণ্য বয়কট করার জন্য ভারতীয়দের মনে আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছে। ফলস্বরুপ ভারতের বাজারে চীনের দাপট শেষ হওয়ার মুখে। অন্যদিকে আমেরিকার বাজার ভারতীয় ওষুধ কোম্পানিদের জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছে। শুধু এই নয়, বিশ্বের বড়ো বড়ো নামিদামি কোম্পানি এবার চীন ছেড়ে ভারতে আসতে শুরু করেছে। সমগ্র বিশ্বে করোনা ছড়িয়ে চীন সুপার পাওয়ার হওয়ার স্বপ্ন দেখেছিল। যা এখন স্বপ্নই রয়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। আমেরিকা থেকে আরো এক খবর সামনে আসছে যা চীনকে চিন্তায় ফেলবে। আসলে আমেরিকার স্টেট ডিপার্টমেন্ট এর প্রমুখ বলেছেন, চীনকে ব্যান করে সমস্ত শিল্প, কারখানা ভারতে শিফট করা হোক। স্টেট ডিপার্টমেন্ট এর প্রমুখ টেড ইয়োহো বলেছেন – এখন ভারত একটি উদীয়মান শক্তি এবং ভারতের বিনিয়োগ চীনের

অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণ মেনে নেওয়া যাবে না, নির্মাণকাজ বন্ধ হোক: ইমরান খান সরকার

১৯৪৭ সালে পাকিস্তানে হিন্দুদের পরিসংখ্যান ছিল ১৫% কিন্তু এখন সেটা এসে দাঁড়িয়েছে ১.৬%। কিছুদিনের মধ্যে পাকিস্তান থেকে হিন্দু পুরোপুরি বিলুপ্ত হয়ে গেলেও অবাক হওয়ার কিছু নেই। বলার তাৎপর্য এই যে পাকিস্তানে সংখ্যালঘুদের কোনো সুরক্ষা নেই। তবে পাকিস্তান সরকার ভারতের সংখ্যালঘু বিষয়ে যেভাবে নাক গলায় তা যে কোনো সচেতন নাগরিককে অবাক করবে। আসলে আদালতে বহু বছর মামলা চলার পর হিন্দু সমাজ অযোধ্যার বিতর্কিত জমিতে রামমন্দির নির্মাণে অনুমতি পেয়েছে। অন্যদিকে মুসলিমদের জন্যেও অন্য একটা জমি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যেখানে মসজিদ গড়া হবে। সম্প্রতি মন্দির নির্মাণের কাজও শুরু হয়েছে। যা নিয়ে আতঙ্কবাদী পাকিস্তানের মাথাব্যাথা শুরু হয়েছে। পাকিস্তানের ইমরান সরকার ভারতে রামমন্দির নির্মাণ নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে এবং এর উপর একটা প্রস্তাবও পাস করিয়েছে। পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী মেহেমুদ খুরেশি লিখিতভাবে ভারতে রামমন্দির নির্মাণের কাজ বন্ধ করার দাবি তুলেছে। পাকিস্তান বলেছে ভারতের অযোধ্যায় বাবরি মসজিদের জায়গায় রামমন্দির নির্মাণ মেনে নেওয়া যাবে না। পাকিস্তান এসমস্থকিছু যে ভারতের মুসলিমদের উস্কানি দেওয়ার জন্য করছে তা নিয়ে

অযোধ্যায় রাম মন্দির নির্মাণ মেনে নেওয়া যাবে না, নির্মাণকাজ বন্ধ হোক: ইমরান খান সরকার

১৯৪৭ সালে পাকিস্তানে হিন্দুদের পরিসংখ্যান ছিল ১৫% কিন্তু এখন সেটা এসে দাঁড়িয়েছে ১.৬%। কিছুদিনের মধ্যে পাকিস্তান থেকে হিন্দু পুরোপুরি বিলুপ্ত হয়ে গেলেও অবাক হওয়ার কিছু নেই। বলার তাৎপর্য এই যে পাকিস্তানে সংখ্যালঘুদের কোনো সুরক্ষা নেই। তবে পাকিস্তান সরকার ভারতের সংখ্যালঘু বিষয়ে যেভাবে নাক গলায় তা যে কোনো সচেতন নাগরিককে অবাক করবে। আসলে আদালতে বহু বছর মামলা চলার পর হিন্দু সমাজ অযোধ্যার বিতর্কিত জমিতে রামমন্দির নির্মাণে অনুমতি পেয়েছে। অন্যদিকে মুসলিমদের জন্যেও অন্য একটা জমি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যেখানে মসজিদ গড়া হবে। সম্প্রতি মন্দির নির্মাণের কাজও শুরু হয়েছে। যা নিয়ে আতঙ্কবাদী পাকিস্তানের মাথাব্যাথা শুরু হয়েছে। পাকিস্তানের ইমরান সরকার ভারতে রামমন্দির নির্মাণ নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে এবং এর উপর একটা প্রস্তাবও পাস করিয়েছে। পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী মেহেমুদ খুরেশি লিখিতভাবে ভারতে রামমন্দির নির্মাণের কাজ বন্ধ করার দাবি তুলেছে। পাকিস্তান বলেছে ভারতের অযোধ্যায় বাবরি মসজিদের জায়গায় রামমন্দির নির্মাণ মেনে নেওয়া যাবে না। পাকিস্তান এসমস্থকিছু যে ভারতের মুসলিমদের উস্কানি দেওয়ার জন্য করছে তা নিয়ে

ভারত ও চীনের যুদ্ধ শুরু হলে রুশ ভারতের পক্ষ নেবে: স্পষ্ট ইঙ্গিত দিল রাশিয়ান টিভি

Image
যদি ভারত (India) এবং চীনের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়, তবে এমন পরিস্থিতিতে রাশিয়া ভারতের সাথে দাঁড়াবে। এমন ইঙ্গিত দিল রাশিয়ার বৃহত্তম মিডিয়া হাউস রাশিয়ান টিভি। আসলে ভারত ও চীনের পরিস্থিতি লাগাতার খারাপ থেকে খারাপতর দিকে যাচ্ছে। লাদাখ ইস্যুতে চীন যে উপদ্রব শুরু করেছে তা এখন আন্তর্জাতিক মহল অবধি পৌঁছে গেছে এবং নানা দেশের মিডিয়া এর উপর মত প্ৰকাশ করতে শুরু করেছে। যে কোনো দেশের মিডিয়ার উপর নজর রেখে অন্যান্য দেশ ওই দেশের চিন্তাধারাকে বুঝতে চেষ্টা করে। রাশিয়ার সবথেকে বড়ো মিডিয়া হাউস রাশিয়ান টিভি চীন ও ভারতের লাগাতার বৃদ্ধি পাওয়া উত্তেজনা নিয়ে বড়ো ইঙ্গিত দিয়েছে। রাশিয়ান টিভি চীন ও লাদাখ ইস্যুতে স্পেশাল শো এর আয়োজন করেছিল। সেখানে তারা সীমান্তের উত্তেজনা নিয়ে সরাসরি চীনকে দায়ী করেছে। রাশিয়ান টিভির দাবি, ভারত একটা বুদ্ধিমান দেশ এবং ভারত কখনো উত্তেজনা সৃষ্টি করে না। লাদাখে যে উত্তেজনা চলছে তার পেছনে চীনের হাত আছে। প্রসঙ্গত, রাশিয়া ভারতের সাথে বহু টাকার ব্যাবসা করে। ভারতের সাথে ব্যাবসা করে যে রাশিয়া যে লাভ পায় তা তারা চীনের থেকে পায় না। যার জন্য রাশিয়ার মিডিয়া এখন থেকেই ভারতের দিকে ঝুঁকতে শুরু

ভারত ও চীনের যুদ্ধ শুরু হলে রুশ ভারতের পক্ষ নেবে: স্পষ্ট ইঙ্গিত দিল রাশিয়ান টিভি

Image
যদি ভারত (India) এবং চীনের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়, তবে এমন পরিস্থিতিতে রাশিয়া ভারতের সাথে দাঁড়াবে। এমন ইঙ্গিত দিল রাশিয়ার বৃহত্তম মিডিয়া হাউস রাশিয়ান টিভি। আসলে ভারত ও চীনের পরিস্থিতি লাগাতার খারাপ থেকে খারাপতর দিকে যাচ্ছে। লাদাখ ইস্যুতে চীন যে উপদ্রব শুরু করেছে তা এখন আন্তর্জাতিক মহল অবধি পৌঁছে গেছে এবং নানা দেশের মিডিয়া এর উপর মত প্ৰকাশ করতে শুরু করেছে। যে কোনো দেশের মিডিয়ার উপর নজর রেখে অন্যান্য দেশ ওই দেশের চিন্তাধারাকে বুঝতে চেষ্টা করে। রাশিয়ার সবথেকে বড়ো মিডিয়া হাউস রাশিয়ান টিভি চীন ও ভারতের লাগাতার বৃদ্ধি পাওয়া উত্তেজনা নিয়ে বড়ো ইঙ্গিত দিয়েছে। রাশিয়ান টিভি চীন ও লাদাখ ইস্যুতে স্পেশাল শো এর আয়োজন করেছিল। সেখানে তারা সীমান্তের উত্তেজনা নিয়ে সরাসরি চীনকে দায়ী করেছে। রাশিয়ান টিভির দাবি, ভারত একটা বুদ্ধিমান দেশ এবং ভারত কখনো উত্তেজনা সৃষ্টি করে না। লাদাখে যে উত্তেজনা চলছে তার পেছনে চীনের হাত আছে। প্রসঙ্গত, রাশিয়া ভারতের সাথে বহু টাকার ব্যাবসা করে। ভারতের সাথে ব্যাবসা করে যে রাশিয়া যে লাভ পায় তা তারা চীনের থেকে পায় না। যার জন্য রাশিয়ার মিডিয়া এখন থেকেই ভারতের দিকে ঝুঁকতে শুরু

আমি PM মোদীর সাথে কথা বলেছি, উনার মুড গরম আছে, অনেক কিছু ঘটতে পারে: ডোনাল্ড ট্রাম্প

Image
ভারত (India) আত্মনির্ভর হওয়ার জন্য নূতন উদ্যোগ শুরু করেছে ফলে চীনের মাথাব্যাথা শুরু হয়েছে। অন্যদিকে নামিদামি কোম্পানিগুলিও চীন ছেড়ে ভারতে আসা শুরু করেছে। একইসাথে ভারত চীন সীমান্তে নির্মাণকাজ তীব্র করেছে। ফলস্বরুপ চীন ভারতকে ভয় দেখানোর চেষ্টায় নেমেছে। তবে ভারত এখন নেহেরুর যুগের ভারত নেই, যেখানে অস্ত্রশস্ত্র নির্মাণের কারখানা পর্যন্ত বন্ধ ছিল। এখন ভারতের কেন্দ্রে শক্তিশালী সরকার রয়েছে এবং ভারত মাতার গৌরব রক্ষার জন্য অস্ত্রের কোনো অভাব নেই। ডোকলামে চীনি ড্রাগণ যে মুখ দিয়ে আগুন বের করার চেষ্টা করেছিল, সেই মুখে ভারতীয় সেনা জল ঢেলে দিয়েছিল। তবে ভুল থেকে শিক্ষা না নিয়ে চীন আরো একবার উপদ্রব শুরু করেছে। বিগত কয়েকদিন ধরে চীনের সেনা লাদাখ সীমান্তে ভারতের নির্মাণকার্য আটকানোর প্রয়াস করছে। তবে ভারতীয় সেনা সক্রিয় হওয়ার পরেই চীন সুর নরম করেছে। চীনের উপদ্রবের পর ভারত ৭ হাজার সৈনিক ও ২০ টি টেজস বিমান মোতায়েন করে। একই সাথে ভারত সড়ক নির্মাণ ও বাকি অন্যান্য নির্মাণ কাজ আরো দ্রুতগতিতে করার উপর জোর দিয়েছে। এখন চীন ভারতকে কথাবার্তার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের জন্য স্বাগত জানিয়েছে। তবে এসবের মধ্যে আমেরিকা

আমি PM মোদীর সাথে কথা বলেছি, উনার মুড গরম আছে, অনেক কিছু ঘটতে পারে: ডোনাল্ড ট্রাম্প

Image
ভারত (India) আত্মনির্ভর হওয়ার জন্য নূতন উদ্যোগ শুরু করেছে ফলে চীনের মাথাব্যাথা শুরু হয়েছে। অন্যদিকে নামিদামি কোম্পানিগুলিও চীন ছেড়ে ভারতে আসা শুরু করেছে। একইসাথে ভারত চীন সীমান্তে নির্মাণকাজ তীব্র করেছে। ফলস্বরুপ চীন ভারতকে ভয় দেখানোর চেষ্টায় নেমেছে। তবে ভারত এখন নেহেরুর যুগের ভারত নেই, যেখানে অস্ত্রশস্ত্র নির্মাণের কারখানা পর্যন্ত বন্ধ ছিল। এখন ভারতের কেন্দ্রে শক্তিশালী সরকার রয়েছে এবং ভারত মাতার গৌরব রক্ষার জন্য অস্ত্রের কোনো অভাব নেই। ডোকলামে চীনি ড্রাগণ যে মুখ দিয়ে আগুন বের করার চেষ্টা করেছিল, সেই মুখে ভারতীয় সেনা জল ঢেলে দিয়েছিল। তবে ভুল থেকে শিক্ষা না নিয়ে চীন আরো একবার উপদ্রব শুরু করেছে। বিগত কয়েকদিন ধরে চীনের সেনা লাদাখ সীমান্তে ভারতের নির্মাণকার্য আটকানোর প্রয়াস করছে। তবে ভারতীয় সেনা সক্রিয় হওয়ার পরেই চীন সুর নরম করেছে। চীনের উপদ্রবের পর ভারত ৭ হাজার সৈনিক ও ২০ টি টেজস বিমান মোতায়েন করে। একই সাথে ভারত সড়ক নির্মাণ ও বাকি অন্যান্য নির্মাণ কাজ আরো দ্রুতগতিতে করার উপর জোর দিয়েছে। এখন চীন ভারতকে কথাবার্তার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের জন্য স্বাগত জানিয়েছে। তবে এসবের মধ্যে আমেরিকা

গুলির জবাব বোমা দিয়ে দেওয়া হবে! ১ ইঞ্চি জমি ছাড়া হবে না, ইঙ্গিত ভারত সরকারের

Image
চীনকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য ভারত সরকার পুরো কূটনৈতিক ও সামরিক প্ল্যান বানিয়ে ফেলেছে। জিনপিং সরকার ভারতকে ১৯৬২ সালের ভারত ভেবে সিকিম ও লাদাখ সীমান্তে দাদাগিরি করার প্রয়াস করেছিল। তবে চীনের এই প্রচেষ্টাকে ভারতের বাহাদুর সেনা জওয়ানরা ব্যার্থগুলির জবাব বোমা দিয়ে দেওয়া হবে! ১ ইঞ্চি জমি ছাড়া হবে না, ইঙ্গিত ভারত সরকারের করে দিয়েছে। জানিয়ে দি, ভারতের মোদী সরকার স্বদেশী যুগের স্মৃতি তাজা করে দেশবাসীকে আত্মনির্ভর হওয়ার ডাক দিয়েছে। এক সময় বাংলা সহ পুরো ভারতব্যাপীকে স্বদেশী ডাক জাগ্রত করেছিল সেই স্বদেশী ডাক আবার মোদী সরকার ‘আত্মনির্ভর ভারত’ নামে লঞ্চ করে দিয়েছে। এতে কোনো দেশের ক্ষতি হোক বা না হোক চীনের ক্ষতি অবশ্যই হবে। কারণ চীন ভারতে তাদের প্রোডাক্ট বিক্রি করে প্রচুর টাকা অর্জন করে। ভারতীয়রা আত্মনির্ভর হলে চীনের ব্যবসা পুরোপুরি বন্ধ হবে। অন্যদিকে করোনা ভাইরাস ও হংকং ইস্যুতেও চীন সরকার কোণঠাসা হয়ে রয়েছে সমস্তকিছু থেকে মানুষের দৃষ্টি ঘোরাতে চীন ভারতের সীমান্তে উপদ্রব শুরু করেছিল। সূত্রের খবর অনুযায়ী, চীন লাদাখ সীমান্তে প্রায় ৭০০০ সেনা মোতায়েন করেছে। তবে চীনের উপদ্রব শুরু হতেই ভারত সরকার ভারী সংখ্

গুলির জবাব বোমা দিয়ে দেওয়া হবে! ১ ইঞ্চি জমি ছাড়া হবে না, ইঙ্গিত ভারত সরকারের

Image
চীনকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য ভারত সরকার পুরো কূটনৈতিক ও সামরিক প্ল্যান বানিয়ে ফেলেছে। জিনপিং সরকার ভারতকে ১৯৬২ সালের ভারত ভেবে সিকিম ও লাদাখ সীমান্তে দাদাগিরি করার প্রয়াস করেছিল। তবে চীনের এই প্রচেষ্টাকে ভারতের বাহাদুর সেনা জওয়ানরা ব্যার্থগুলির জবাব বোমা দিয়ে দেওয়া হবে! ১ ইঞ্চি জমি ছাড়া হবে না, ইঙ্গিত ভারত সরকারের করে দিয়েছে। জানিয়ে দি, ভারতের মোদী সরকার স্বদেশী যুগের স্মৃতি তাজা করে দেশবাসীকে আত্মনির্ভর হওয়ার ডাক দিয়েছে। এক সময় বাংলা সহ পুরো ভারতব্যাপীকে স্বদেশী ডাক জাগ্রত করেছিল সেই স্বদেশী ডাক আবার মোদী সরকার ‘আত্মনির্ভর ভারত’ নামে লঞ্চ করে দিয়েছে। এতে কোনো দেশের ক্ষতি হোক বা না হোক চীনের ক্ষতি অবশ্যই হবে। কারণ চীন ভারতে তাদের প্রোডাক্ট বিক্রি করে প্রচুর টাকা অর্জন করে। ভারতীয়রা আত্মনির্ভর হলে চীনের ব্যবসা পুরোপুরি বন্ধ হবে। অন্যদিকে করোনা ভাইরাস ও হংকং ইস্যুতেও চীন সরকার কোণঠাসা হয়ে রয়েছে সমস্তকিছু থেকে মানুষের দৃষ্টি ঘোরাতে চীন ভারতের সীমান্তে উপদ্রব শুরু করেছিল। সূত্রের খবর অনুযায়ী, চীন লাদাখ সীমান্তে প্রায় ৭০০০ সেনা মোতায়েন করেছে। তবে চীনের উপদ্রব শুরু হতেই ভারত সরকার ভারী সংখ্

নরেন্দ্র মোদীর কাছে গোয়েন্দা পায়রাকে ফেরত চাইল পাকিস্তান

Image
নয়া দিল্লীঃ ভারত (India) আর পাকিস্তানের (Pakistan) মধ্যে গোয়েন্দাগিরির অনেক কাহিনী আপনি শুনেছেন, কিন্তু আজকাল এরকমই গোয়েন্দার (SPY) চর্চা হচ্ছে, যেটিকে কাশ্মীরের কাঠুয়া জেলার হীরানগর থানায় ধরা হয়েছে। ওই গোয়েন্দা কোন মানুষ না, ওটি একটি পায়রা (spy pigeon)। ওই পায়রার পায়ে একটি রিং লাগানো আছে। দাবি করা হচ্ছে যে, ওই পায়রা পাকিস্তান থেকে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত। আর ওই পায়রার মাধ্যমে পাকিস্তান ভারতে গোয়েন্দাগিরি করাতে চাইছিল। এবার সেই পায়রার সাথে জড়িত আরও একটি খবর সামনে আসছে। পাকিস্তানের এই পায়রার মামলা এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) পর্যন্ত পৌঁছেছে। আর পাকিস্তানের শিয়ালকোট গ্রামে থাকা হাবিবুল্লাহ নামের এক ব্যাক্তি জানিয়েছে যে, তাঁর পায়রা গোয়েন্দাও না আর সন্ত্রাসবাদীও না। এমনকি হাবিবুল্লাহ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কাছে ওই পায়রা ফেরত পর্যন্ত চেয়েছেন। এই মামলা দুদিন পুরনো। কাঠুয়া জেলার চড়বাল এলাকায় এক মহিলার বাড়িতে ওই পায়রা এসে বসেছিল। মহিলা ওই পায়রাটিকে ধরে সীমান্ত রক্ষীর হাতে তুলে দেন। আর উনি একটি লিখিত অভিযোগে দাবি করেন যে, ওই পায়রা পাকিস্তানের এবং তাঁর পায়ে যেই রিং আছে,

নরেন্দ্র মোদীর কাছে গোয়েন্দা পায়রাকে ফেরত চাইল পাকিস্তান

Image
নয়া দিল্লীঃ ভারত (India) আর পাকিস্তানের (Pakistan) মধ্যে গোয়েন্দাগিরির অনেক কাহিনী আপনি শুনেছেন, কিন্তু আজকাল এরকমই গোয়েন্দার (SPY) চর্চা হচ্ছে, যেটিকে কাশ্মীরের কাঠুয়া জেলার হীরানগর থানায় ধরা হয়েছে। ওই গোয়েন্দা কোন মানুষ না, ওটি একটি পায়রা (spy pigeon)। ওই পায়রার পায়ে একটি রিং লাগানো আছে। দাবি করা হচ্ছে যে, ওই পায়রা পাকিস্তান থেকে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত। আর ওই পায়রার মাধ্যমে পাকিস্তান ভারতে গোয়েন্দাগিরি করাতে চাইছিল। এবার সেই পায়রার সাথে জড়িত আরও একটি খবর সামনে আসছে। পাকিস্তানের এই পায়রার মামলা এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) পর্যন্ত পৌঁছেছে। আর পাকিস্তানের শিয়ালকোট গ্রামে থাকা হাবিবুল্লাহ নামের এক ব্যাক্তি জানিয়েছে যে, তাঁর পায়রা গোয়েন্দাও না আর সন্ত্রাসবাদীও না। এমনকি হাবিবুল্লাহ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কাছে ওই পায়রা ফেরত পর্যন্ত চেয়েছেন। এই মামলা দুদিন পুরনো। কাঠুয়া জেলার চড়বাল এলাকায় এক মহিলার বাড়িতে ওই পায়রা এসে বসেছিল। মহিলা ওই পায়রাটিকে ধরে সীমান্ত রক্ষীর হাতে তুলে দেন। আর উনি একটি লিখিত অভিযোগে দাবি করেন যে, ওই পায়রা পাকিস্তানের এবং তাঁর পায়ে যেই রিং আছে,

যুদ্ধের ভয়ে বিতর্কিত নকশা স্থগিত করল নেপাল! দুদিন আগেই দিয়েছিল ভারতকে হুমকি

Image
নুয়া দিল্লীঃ  নেপালের (Nepal) তরফ থেকে কিছুদিন আগে জারি করা বিতর্কিত নকশা (Nepal Map) নিয়ে ভারতের (India) বড় কূটনৈতিক জয় হল। নেপাল বুধবার নিজেদের তরফ থেকে ওই বিতর্কিত নকশাকে স্থগিত করে দেয়। শোনা যাচ্ছে যে, নেপাল কংগ্রেসের চাপে সরকার এই পদক্ষেপ নিয়েছে। শোনা যাচ্ছে যে, নেপালের প্রধান বিরোধী দল নেপাল কংগ্রেস সর্বদলীয় বৈঠকে মঙ্গলবার বিকেলে প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলিকে এই বিষয়ে অবগত করা যে, এই বিষয়ে তাদের আরও কিছু সময়ের দরকার। এরপর সংবিধান সংশোধন বিলকে সংসদের কার্যসূচিতে হটানো হয়। গত ৮ মে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং যখন উত্তরাখণ্ডের লিপুলেখে ৮০ কিমি সড়কের উদ্বোধন করেন, তখনই দুই দেশের সম্পর্কে ফাটল ধরে। নেপাল এই সড়ক উদ্বোধনের কড়া সমালোচনা করেছে। আর তাঁরা এটাও দাবি করেছে যে ওই রাস্তা নেপালের উপর দিয়ে যায়। যদিও ভারত নেপালের সমস্ত দাবি খারিজ করে দিয়েছে। ভারতের তরফ থেকে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে, ভারত যা করেছে সেটা নিজের সীমার মধ্যেই করছে। আপনাদের জানিয়ে দিই, নেপাল সরকার গত সপ্তাহে নেপালের সংশোধিত রাজনৈতিক আর প্রশাসনিক নকশা জারি করে। যেখানে লিংপিয়াধুরা, লিপুলেখ আর কালাপানিকে ন

যুদ্ধের ভয়ে বিতর্কিত নকশা স্থগিত করল নেপাল! দুদিন আগেই দিয়েছিল ভারতকে হুমকি

Image
নুয়া দিল্লীঃ  নেপালের (Nepal) তরফ থেকে কিছুদিন আগে জারি করা বিতর্কিত নকশা (Nepal Map) নিয়ে ভারতের (India) বড় কূটনৈতিক জয় হল। নেপাল বুধবার নিজেদের তরফ থেকে ওই বিতর্কিত নকশাকে স্থগিত করে দেয়। শোনা যাচ্ছে যে, নেপাল কংগ্রেসের চাপে সরকার এই পদক্ষেপ নিয়েছে। শোনা যাচ্ছে যে, নেপালের প্রধান বিরোধী দল নেপাল কংগ্রেস সর্বদলীয় বৈঠকে মঙ্গলবার বিকেলে প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলিকে এই বিষয়ে অবগত করা যে, এই বিষয়ে তাদের আরও কিছু সময়ের দরকার। এরপর সংবিধান সংশোধন বিলকে সংসদের কার্যসূচিতে হটানো হয়। গত ৮ মে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং যখন উত্তরাখণ্ডের লিপুলেখে ৮০ কিমি সড়কের উদ্বোধন করেন, তখনই দুই দেশের সম্পর্কে ফাটল ধরে। নেপাল এই সড়ক উদ্বোধনের কড়া সমালোচনা করেছে। আর তাঁরা এটাও দাবি করেছে যে ওই রাস্তা নেপালের উপর দিয়ে যায়। যদিও ভারত নেপালের সমস্ত দাবি খারিজ করে দিয়েছে। ভারতের তরফ থেকে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে, ভারত যা করেছে সেটা নিজের সীমার মধ্যেই করছে। আপনাদের জানিয়ে দিই, নেপাল সরকার গত সপ্তাহে নেপালের সংশোধিত রাজনৈতিক আর প্রশাসনিক নকশা জারি করে। যেখানে লিংপিয়াধুরা, লিপুলেখ আর কালাপানিকে ন

পিছু হটল চিন? জানিয়ে দিলো সীমান্তে কোন সমস্যা নেই, সবকিছু শান্ত এবং স্বাভাবিক আছে

নয়া দিল্লীঃ লাদাখে চিন (China) আর ভারত (India) সীমান্তে উত্তেজনার মহল সৃষ্টি হয়েছে। দুই পক্ষই সীমান্তে সেনার সংখ্যা বাড়িয়ে দিয়েছে। আর এরমধ্যে সীমান্ত বিবাদ নিয়ে চিনের একটি বয়ান সামনে এসেছে। চিনে জানিয়েছে যে, সীমান্তে মোটের উপর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে। এর সাথে সাথে দুই দেশ কথাবার্তা আর আলোচনার মধ্যে সমস্যার সমাধান খুঁজছে। বাস্তবিক নিয়ন্ত্রণ রেখা (LAC) এর পাশে চারত আর চিনের সেনার মধ্যে চলা গতিরোধে মধ্যে চিনের বিদেশ মন্ত্রালয়ের মুখপাত্র এই খবর জানান। বিদেশ মন্ত্রালয়ের মুখপাত্র ঝাউ লিঝিয়ান একটি সংবাদ সন্মেলনে বলেন, সীমান্ত বিষয়ক ইস্যু নিয়ে চিনের অবস্থান স্পষ্ট। উনি জানান, আমরা দুই নেতার মধ্যে হওয়া মহত্বপূর্ণ চুক্তি আর দুই দেশের মধ্যে হওয়া সমঝোতা গুলোকে কড়া ভাবে পালন করছি। তিনি চিনের রাষ্ট্রপতি জিনপিং আর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর মধ্যে এর আগে হওয়া বৈঠকের পর ওনাদের সেই নির্দেশ গুলোর কথা উল্লেখ করছেন, যেখানে দুই দেশের সেনাকে একে অপরের প্রতি বিশ্বাস রাখার জন্য পদক্ষেপ নেওয়া কথা বলা হয়েছিল। আপনাদের জানিয়ে দিই, বাস্তবিক নিয়ন্ত্রণ রেখা নিয়ে হওয়া আলোচনার মাধ্যমে উত্তেজনা কম করার চে

পিছু হটল চিন? জানিয়ে দিলো সীমান্তে কোন সমস্যা নেই, সবকিছু শান্ত এবং স্বাভাবিক আছে

নয়া দিল্লীঃ লাদাখে চিন (China) আর ভারত (India) সীমান্তে উত্তেজনার মহল সৃষ্টি হয়েছে। দুই পক্ষই সীমান্তে সেনার সংখ্যা বাড়িয়ে দিয়েছে। আর এরমধ্যে সীমান্ত বিবাদ নিয়ে চিনের একটি বয়ান সামনে এসেছে। চিনে জানিয়েছে যে, সীমান্তে মোটের উপর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে। এর সাথে সাথে দুই দেশ কথাবার্তা আর আলোচনার মধ্যে সমস্যার সমাধান খুঁজছে। বাস্তবিক নিয়ন্ত্রণ রেখা (LAC) এর পাশে চারত আর চিনের সেনার মধ্যে চলা গতিরোধে মধ্যে চিনের বিদেশ মন্ত্রালয়ের মুখপাত্র এই খবর জানান। বিদেশ মন্ত্রালয়ের মুখপাত্র ঝাউ লিঝিয়ান একটি সংবাদ সন্মেলনে বলেন, সীমান্ত বিষয়ক ইস্যু নিয়ে চিনের অবস্থান স্পষ্ট। উনি জানান, আমরা দুই নেতার মধ্যে হওয়া মহত্বপূর্ণ চুক্তি আর দুই দেশের মধ্যে হওয়া সমঝোতা গুলোকে কড়া ভাবে পালন করছি। তিনি চিনের রাষ্ট্রপতি জিনপিং আর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর মধ্যে এর আগে হওয়া বৈঠকের পর ওনাদের সেই নির্দেশ গুলোর কথা উল্লেখ করছেন, যেখানে দুই দেশের সেনাকে একে অপরের প্রতি বিশ্বাস রাখার জন্য পদক্ষেপ নেওয়া কথা বলা হয়েছিল। আপনাদের জানিয়ে দিই, বাস্তবিক নিয়ন্ত্রণ রেখা নিয়ে হওয়া আলোচনার মাধ্যমে উত্তেজনা কম করার চে

ভারতের ৫০ জন প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় প্রথম স্থানে নরেন্দ্র মোদী, দ্বিতীয় স্থানে যোগী আদিত্যনাথ

Image
ভারত (India) ও সমস্ত বিশ্বজুড়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ব্যাপক প্রভাব রয়েছে তা নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। তবে সম্প্রতি এক সার্ভে নরেন্দ্র মোদীর জনপ্রিয়তা ও দেশে উনার প্রভাবকে তুলে ধরেছে। ফেম ইন্ডিয়া এবং এশিয়া পোস্ট এর এক সার্ভের মাধ্যমে দেশের ৫০ জন প্রভাবশালী ব্যক্তির একটি তালিকা তৈরি করা হয়েছে। যেখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra modi) প্রথম স্থান অধিকার করেছেন। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ও হিন্দুত্ববাদের বড়ো মুখ হিসেবে পরিচিত যোগী আদিত্যনাথ ২য় স্থান অধিকার রয়েছেন। NSA অজিত ডোভাল নবম স্থান অধিকার করেছেন। অন্যদিকে, বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারও এই তালিকায় জায়গা করে নিতে সফল হয়েছেন, তিনি ১৬ তম স্থানে রয়েছেন। দেশের অন্যান্য মুখ্যমন্ত্রীদের কথা বলতে গিয়ে ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক ১০ তম, ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেেন ১২ তম স্থান অধিকার করেছেন। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল ১৩ তম স্থানে রয়েছেন। এই তালিকায় কংগ্রেসের সহসভাপতি রাহুল গান্ধী, যোগ গুরু রামদেব বাবা, অভিনেতা অক্ষয় কুমার এবং জেপি নাড্ডার মতো ব্যক্তিত্ব রয়েছেন। বিজ

ভারতের ৫০ জন প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকায় প্রথম স্থানে নরেন্দ্র মোদী, দ্বিতীয় স্থানে যোগী আদিত্যনাথ

Image
ভারত (India) ও সমস্ত বিশ্বজুড়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ব্যাপক প্রভাব রয়েছে তা নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। তবে সম্প্রতি এক সার্ভে নরেন্দ্র মোদীর জনপ্রিয়তা ও দেশে উনার প্রভাবকে তুলে ধরেছে। ফেম ইন্ডিয়া এবং এশিয়া পোস্ট এর এক সার্ভের মাধ্যমে দেশের ৫০ জন প্রভাবশালী ব্যক্তির একটি তালিকা তৈরি করা হয়েছে। যেখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra modi) প্রথম স্থান অধিকার করেছেন। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ও হিন্দুত্ববাদের বড়ো মুখ হিসেবে পরিচিত যোগী আদিত্যনাথ ২য় স্থান অধিকার রয়েছেন। NSA অজিত ডোভাল নবম স্থান অধিকার করেছেন। অন্যদিকে, বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারও এই তালিকায় জায়গা করে নিতে সফল হয়েছেন, তিনি ১৬ তম স্থানে রয়েছেন। দেশের অন্যান্য মুখ্যমন্ত্রীদের কথা বলতে গিয়ে ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক ১০ তম, ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেেন ১২ তম স্থান অধিকার করেছেন। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল ১৩ তম স্থানে রয়েছেন। এই তালিকায় কংগ্রেসের সহসভাপতি রাহুল গান্ধী, যোগ গুরু রামদেব বাবা, অভিনেতা অক্ষয় কুমার এবং জেপি নাড্ডার মতো ব্যক্তিত্ব রয়েছেন। বিজ

মোদী যোগীকে গালি দেওয়ার পর লখনউতে FIR দায়ের হতেই সুর বদলে গেল অলকা লাম্বার! বললেন- আমি মহিলা, কারোর মেয়ে

ভারত দেশ চরিত্রের জন্য বরাবরই নিখুঁত। বৰ্তমান সময়ে দেশে বলিউডের নোংরামি ও পাশ্চাত্যের প্রভাব সমাজকে অনেকাংশে কূলষিত করেছে তবে আজও সমাজ গালি গালাজ, নোংরামি মোটেও পছন্দ করে না। সম্প্রতি কংগ্রেস নেত্রী অলকা লাম্বা ভারত দেশের প্রধানমন্ত্রী ও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে গালি দিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রীকে গালি দেওয়ার বিষয়ে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক ততটা কড়া না হলেও যোগী প্রশাসন বেশ সক্রিয়। অলকা লাম্বা নরেন্দ্র মোদী ও যোগী আদিত্যনাথকে নপুংসক বলেছেন এবং তাদের মুখে থুতু দেওয়ার কথা বলেছেন। অলকা লাম্বা যে ভাষায় গালি গালাজ দিয়েছেন তার উপর বেশ আক্রোশ প্রকাশ করেছেন লোকজন। যারপর এখন লক্ষণউতে অলকা লাম্বার বিরুদ্ধে FIR দায়ের করা হয়েছে। অলকা লাম্বার বিরুদ্ধে যোগী প্রশাসন বেশ সক্রিয় হয়ে পড়েছে এবং গ্রেফতারির জন্য যোগী পুলিশ প্রস্তুতি নিচ্ছে। অলকা লাম্বাকে শীঘ্রই দিল্লী থেকে গ্রেফতার করে উত্তরপ্রদেশে আনা হতে পারে বলে দাবি করা হচ্ছে এবং যারপর বাকি কাজ আইন করবে। FIR is registered against Lamba in Lucknow u/s 504, 505(1)(b), 505(2) and section 67 of IT Act, for doing abusive tweet on PM & C

মোদী যোগীকে গালি দেওয়ার পর লখনউতে FIR দায়ের হতেই সুর বদলে গেল অলকা লাম্বার! বললেন- আমি মহিলা, কারোর মেয়ে

ভারত দেশ চরিত্রের জন্য বরাবরই নিখুঁত। বৰ্তমান সময়ে দেশে বলিউডের নোংরামি ও পাশ্চাত্যের প্রভাব সমাজকে অনেকাংশে কূলষিত করেছে তবে আজও সমাজ গালি গালাজ, নোংরামি মোটেও পছন্দ করে না। সম্প্রতি কংগ্রেস নেত্রী অলকা লাম্বা ভারত দেশের প্রধানমন্ত্রী ও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে গালি দিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রীকে গালি দেওয়ার বিষয়ে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক ততটা কড়া না হলেও যোগী প্রশাসন বেশ সক্রিয়। অলকা লাম্বা নরেন্দ্র মোদী ও যোগী আদিত্যনাথকে নপুংসক বলেছেন এবং তাদের মুখে থুতু দেওয়ার কথা বলেছেন। অলকা লাম্বা যে ভাষায় গালি গালাজ দিয়েছেন তার উপর বেশ আক্রোশ প্রকাশ করেছেন লোকজন। যারপর এখন লক্ষণউতে অলকা লাম্বার বিরুদ্ধে FIR দায়ের করা হয়েছে। অলকা লাম্বার বিরুদ্ধে যোগী প্রশাসন বেশ সক্রিয় হয়ে পড়েছে এবং গ্রেফতারির জন্য যোগী পুলিশ প্রস্তুতি নিচ্ছে। অলকা লাম্বাকে শীঘ্রই দিল্লী থেকে গ্রেফতার করে উত্তরপ্রদেশে আনা হতে পারে বলে দাবি করা হচ্ছে এবং যারপর বাকি কাজ আইন করবে। FIR is registered against Lamba in Lucknow u/s 504, 505(1)(b), 505(2) and section 67 of IT Act, for doing abusive tweet on PM & C

ভাঙ্গনের মুখে দাঁড়িয়ে চীন, হংকং এর রাস্তায় প্রবল বিরোধ প্রদর্শন! দৃষ্টি ঘোরাতে ভারতের সাথে উত্তেজনা সৃষ্টি

Image
ভারতের প্রতিবেশী দেশ চীন (China) থেকে একটা বড়ো খবর সামনে আসছে। চীনে সংবাদ মাধ্যমের কোনো স্বাধীনতা নেই, তাই সহজে ভেতরের খবর বাইরে আসে না। বিগত কয়েক মাসে বেশকিছু আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমকেও চীন সরকার ব্যান করে দিয়েছে। এখন খবর আসছে যে চীন দেশ একবারে ভাঙ্গনের পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। হংকং এর জনতা চীনের সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেমে পড়েছে। সূত্রের দাবি অনুযায়ী, হাজার হাজার মানুষ চীনের আইনের বিরুদ্ধে হং কং এর রাস্তায় নেমে পড়েছে। হংকং চীনের সাথে মিলিত হওয়ার সময়তেই নিজেদের স্বাধীনতা বজায় রাখার কথা বলেছিল। তবে এখন চীন হংকং এর মানুষজনের সাথে দাদাগিরি করার কারণে পরিস্থিতি বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে এবং চীন ভাঙ্গনের মুখে দাঁড়িয়ে পড়েছে। Anti-government protesters set up roadblocks under umbrellas during a march against Beijing's plans to impose national security legislation in Hong Kong. More photos of the day: https://t.co/tCRecr6NRt Tyrone Siu pic.twitter.com/xuUSciYL15 — Reuters Pictures (@reuterspictures) May 26, 2020 https://platform.twitter.com/widgets.js চীন দৃষ্টি ঘোরাতে ভারতের সাথে উত্তেজ

ভাঙ্গনের মুখে দাঁড়িয়ে চীন, হংকং এর রাস্তায় প্রবল বিরোধ প্রদর্শন! দৃষ্টি ঘোরাতে ভারতের সাথে উত্তেজনা সৃষ্টি

Image
ভারতের প্রতিবেশী দেশ চীন (China) থেকে একটা বড়ো খবর সামনে আসছে। চীনে সংবাদ মাধ্যমের কোনো স্বাধীনতা নেই, তাই সহজে ভেতরের খবর বাইরে আসে না। বিগত কয়েক মাসে বেশকিছু আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমকেও চীন সরকার ব্যান করে দিয়েছে। এখন খবর আসছে যে চীন দেশ একবারে ভাঙ্গনের পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। হংকং এর জনতা চীনের সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে নেমে পড়েছে। সূত্রের দাবি অনুযায়ী, হাজার হাজার মানুষ চীনের আইনের বিরুদ্ধে হং কং এর রাস্তায় নেমে পড়েছে। হংকং চীনের সাথে মিলিত হওয়ার সময়তেই নিজেদের স্বাধীনতা বজায় রাখার কথা বলেছিল। তবে এখন চীন হংকং এর মানুষজনের সাথে দাদাগিরি করার কারণে পরিস্থিতি বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে এবং চীন ভাঙ্গনের মুখে দাঁড়িয়ে পড়েছে। Anti-government protesters set up roadblocks under umbrellas during a march against Beijing's plans to impose national security legislation in Hong Kong. More photos of the day: https://t.co/tCRecr6NRt Tyrone Siu pic.twitter.com/xuUSciYL15 — Reuters Pictures (@reuterspictures) May 26, 2020 https://platform.twitter.com/widgets.js চীন দৃষ্টি ঘোরাতে ভারতের সাথে উত্তেজ

মোদী যোগী নপুংসক, আমি দুজনের মুখে থুতু ফেলি: অলকা লাম্বা, কংগ্রেস নেত্রী

Image
কংগ্রেস পার্টির নেত্রী অলকা লাম্বা (Alka lamba) আরো একবার নিজের মন্তব্যের জন্য খবরের শিরোনামে এসেছেন। রাজনৈতিক দল পরিবর্তন করার জন্য কুখ্যাত অলকা লাম্বা এখন সরাসরি দেশের প্রধানমন্ত্রীকে গালি গালাজ করেছেন। দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra modi) ও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে সরাসরি গালি দিয়েছেন। অলকা লাম্বা দেশের প্রধানমন্ত্রী ও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীকে নপুংসক বলে গালি দিয়েছেন। শুধু এই নয়, অলকা লাম্বা নরেন্দ্র মোদী ও যোগী আদিত্যনাথের মুখে থুতু ফেলার কথা বলেছেন। অলকা লাম্বা বলেছেন, “মোদী যোগী আপনারা দুজনেই নপুংসক। আমি তোমাদের উপর থুতু দি। এটা ভাগ্যের বিষয় যে আপনারা কোনো মেয়ের বাবা হওয়ার সুযোগ পান নি।” পরিযায়ী শ্রমিকদের প্রসঙ্গত টেনে এনে কংগ্রেস নেত্রী দেশের দুই দুই সম্মানীয় পদকে অপমান করেছেন। অবাক হওয়ার বিষয় এই যে, অলকা লাম্বা নিজের এই নোংরা বক্তব্য নিজেই টুইটার হ্যান্ডেলে শেয়ার করেছেন। প্রসঙ্গত জানিয়ে দি, অলকা লাম্বা যে ভাষা প্রয়োগ করেছেন তা আজ নতুন নয়। এর আগেও উনি বহুবার RSS ও বিজেপর নেতাদের বিরুদ্ধে এমন ধরনের শব্দ বলেছেন। Watch "Alka Lamba ने कह

মোদী যোগী নপুংসক, আমি দুজনের মুখে থুতু ফেলি: অলকা লাম্বা, কংগ্রেস নেত্রী

Image
কংগ্রেস পার্টির নেত্রী অলকা লাম্বা (Alka lamba) আরো একবার নিজের মন্তব্যের জন্য খবরের শিরোনামে এসেছেন। রাজনৈতিক দল পরিবর্তন করার জন্য কুখ্যাত অলকা লাম্বা এখন সরাসরি দেশের প্রধানমন্ত্রীকে গালি গালাজ করেছেন। দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra modi) ও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে সরাসরি গালি দিয়েছেন। অলকা লাম্বা দেশের প্রধানমন্ত্রী ও উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীকে নপুংসক বলে গালি দিয়েছেন। শুধু এই নয়, অলকা লাম্বা নরেন্দ্র মোদী ও যোগী আদিত্যনাথের মুখে থুতু ফেলার কথা বলেছেন। অলকা লাম্বা বলেছেন, “মোদী যোগী আপনারা দুজনেই নপুংসক। আমি তোমাদের উপর থুতু দি। এটা ভাগ্যের বিষয় যে আপনারা কোনো মেয়ের বাবা হওয়ার সুযোগ পান নি।” পরিযায়ী শ্রমিকদের প্রসঙ্গত টেনে এনে কংগ্রেস নেত্রী দেশের দুই দুই সম্মানীয় পদকে অপমান করেছেন। অবাক হওয়ার বিষয় এই যে, অলকা লাম্বা নিজের এই নোংরা বক্তব্য নিজেই টুইটার হ্যান্ডেলে শেয়ার করেছেন। প্রসঙ্গত জানিয়ে দি, অলকা লাম্বা যে ভাষা প্রয়োগ করেছেন তা আজ নতুন নয়। এর আগেও উনি বহুবার RSS ও বিজেপর নেতাদের বিরুদ্ধে এমন ধরনের শব্দ বলেছেন। Watch "Alka Lamba ने कह

হিন্দুদের একতার সমানে হার মানল পুলিশ প্রশাসন! ভারত মাতার মূর্তি থেকে সরিয়ে নেওয়া হল আবরণ

Image
তামিলনাড়ুর কন্যাকুমারী থেকে একটা গুরুত্বপূর্ণ খবর সামনে আসছে যেখানে খ্রিস্টান মিশনারিদের চাপে ভারত মাতার মূর্তিকে ঢেকে দেওয়া হয়েছিল। যারপর এলাকার লোকজন পুলিশ ও প্রশাসনের উপর রোষ প্ৰকাশ করেছিল। তবে এখন খবর পাওয়া যাচ্ছে যে হিন্দুদের একত্র হয়ে প্রতিবাদ করার দরুন মূর্তিকে আবার খুলে দেওয়া হয়েছে। খ্রিস্টানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হচ্ছে এই অভিযোগ তোলে ভারত মাতার মূর্তি ঢেকে দেওয়া হয়েছিল। তবে এলাকার হিন্দুরা এই ঘটনায় আক্রোশ প্ৰকাশ করে এবং একত্রিত হয়ে বিরোধিতা শুরু করে। যারপর হিন্দুদের একতার সামনের ঝুঁকতে বাধ্য হয় প্রশাসন। বিজেপি নেতা তরুন বিজয় জানিয়েছেন যে মাতার মূর্তি থেকে এখন ঢাকা সরিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং হিন্দুরা জয়ী হয়েছে। বিজেপি নেতা বলেছেন ভারত মাতার জন্য লড়াইতে হিন্দুরা জয়ী হয়েছে। তিনি আরো বলেন, আমরা জয়ী হয়েছি এবং কন্যাকুমারীর কালেক্টর মূর্তির আবরণ সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। বিজেপি নেতা এই ঘটনাটিকে ভারত মাতার জন্য যুদ্ধ বলে আখ্যা করেছেন। প্রসঙ্গত জানিয়ে দি, আজ সকালে গ্রামবাসীরা ভারত মাতার পুজোর আয়োজন করেছিল এবং জাতীয় পতাকা উড়িয়ে মূর্তির উপর থেকে আবরণ সরানোর জন্য খুশি ব্যাক

হিন্দুদের একতার সমানে হার মানল পুলিশ প্রশাসন! ভারত মাতার মূর্তি থেকে সরিয়ে নেওয়া হল আবরণ

Image
তামিলনাড়ুর কন্যাকুমারী থেকে একটা গুরুত্বপূর্ণ খবর সামনে আসছে যেখানে খ্রিস্টান মিশনারিদের চাপে ভারত মাতার মূর্তিকে ঢেকে দেওয়া হয়েছিল। যারপর এলাকার লোকজন পুলিশ ও প্রশাসনের উপর রোষ প্ৰকাশ করেছিল। তবে এখন খবর পাওয়া যাচ্ছে যে হিন্দুদের একত্র হয়ে প্রতিবাদ করার দরুন মূর্তিকে আবার খুলে দেওয়া হয়েছে। খ্রিস্টানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হচ্ছে এই অভিযোগ তোলে ভারত মাতার মূর্তি ঢেকে দেওয়া হয়েছিল। তবে এলাকার হিন্দুরা এই ঘটনায় আক্রোশ প্ৰকাশ করে এবং একত্রিত হয়ে বিরোধিতা শুরু করে। যারপর হিন্দুদের একতার সামনের ঝুঁকতে বাধ্য হয় প্রশাসন। বিজেপি নেতা তরুন বিজয় জানিয়েছেন যে মাতার মূর্তি থেকে এখন ঢাকা সরিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং হিন্দুরা জয়ী হয়েছে। বিজেপি নেতা বলেছেন ভারত মাতার জন্য লড়াইতে হিন্দুরা জয়ী হয়েছে। তিনি আরো বলেন, আমরা জয়ী হয়েছি এবং কন্যাকুমারীর কালেক্টর মূর্তির আবরণ সরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। বিজেপি নেতা এই ঘটনাটিকে ভারত মাতার জন্য যুদ্ধ বলে আখ্যা করেছেন। প্রসঙ্গত জানিয়ে দি, আজ সকালে গ্রামবাসীরা ভারত মাতার পুজোর আয়োজন করেছিল এবং জাতীয় পতাকা উড়িয়ে মূর্তির উপর থেকে আবরণ সরানোর জন্য খুশি ব্যাক

ঈদে জঙ্গিদের আঁতুড়ঘর পাকিস্তানকে মিষ্টি না দিলেও বাংলাদেশের সাথে আনন্দ ভাগ করে নিলো ভারত

নয়া দিল্লীঃ  নিষেধাজ্ঞা আর করোনার সংক্রমণের বিপদের মধ্যে কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী পর্যন্ত আনন্দময় ঈদ পালিত হচ্ছে। আর এই খুশির দিন গুলোতে ভারতীয় সেনার (Indian Army) প্রচেষ্টা থাকে যে, প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানের (Pakistan) সাথে এই খুশি গুলো একটু ভাগ করে নেওয়া। কিন্তু এবার আর এমনটা হয়নি। সীমান্তের সুরক্ষার দায়িত্বে থাকা বিএসএফ (BSF) এর আধিকারিকরা জানান, এবার তাঁরা পাকিস্তানকে মিষ্টি দেবে না। দুই দেশের মধ্যে বর্তমান পরিস্থিতি দেখেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যদিও ভারতীয় সেনা আগের বছর গুলোর মতো এবারও প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশের সাথে মিষ্টির আদান প্রদান করেছে। আধিকারিকরা জানান দেশে পশ্চিম সীমান্ত থেকে জঙ্গি গতিবিধির ঘটনা লাগাতার জারি আছে আর এই জন্য জম্মু থেকে গুজরাট পর্যন্ত ভারত-পাকিস্তান আন্তর্জাতিক সীমান্তের কোন জায়গাতেই মিষ্টির আদান প্রদান হয়নি। পাকিস্তান গত বছর দীপাবলির দিনেও যুদ্ধ বিরতি লঙ্ঘন করেছিল। জম্মু কাশ্মীরে এলওসির কাছে রাজৌরি জেলার সুন্দরবন সেক্টরে ফায়ারিং করেছিল পাকিস্তান এরপর দীপাবলি আর গণতন্ত্র দিবসে চারতিয় সেনা পাকিস্তানি রেঞ্জার্সদের মিষ্টি দেওয়ার জন্য বার্তা পাঠিয়েছিল। কিন্ত

ঈদে জঙ্গিদের আঁতুড়ঘর পাকিস্তানকে মিষ্টি না দিলেও বাংলাদেশের সাথে আনন্দ ভাগ করে নিলো ভারত

নয়া দিল্লীঃ  নিষেধাজ্ঞা আর করোনার সংক্রমণের বিপদের মধ্যে কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী পর্যন্ত আনন্দময় ঈদ পালিত হচ্ছে। আর এই খুশির দিন গুলোতে ভারতীয় সেনার (Indian Army) প্রচেষ্টা থাকে যে, প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানের (Pakistan) সাথে এই খুশি গুলো একটু ভাগ করে নেওয়া। কিন্তু এবার আর এমনটা হয়নি। সীমান্তের সুরক্ষার দায়িত্বে থাকা বিএসএফ (BSF) এর আধিকারিকরা জানান, এবার তাঁরা পাকিস্তানকে মিষ্টি দেবে না। দুই দেশের মধ্যে বর্তমান পরিস্থিতি দেখেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যদিও ভারতীয় সেনা আগের বছর গুলোর মতো এবারও প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশের সাথে মিষ্টির আদান প্রদান করেছে। আধিকারিকরা জানান দেশে পশ্চিম সীমান্ত থেকে জঙ্গি গতিবিধির ঘটনা লাগাতার জারি আছে আর এই জন্য জম্মু থেকে গুজরাট পর্যন্ত ভারত-পাকিস্তান আন্তর্জাতিক সীমান্তের কোন জায়গাতেই মিষ্টির আদান প্রদান হয়নি। পাকিস্তান গত বছর দীপাবলির দিনেও যুদ্ধ বিরতি লঙ্ঘন করেছিল। জম্মু কাশ্মীরে এলওসির কাছে রাজৌরি জেলার সুন্দরবন সেক্টরে ফায়ারিং করেছিল পাকিস্তান এরপর দীপাবলি আর গণতন্ত্র দিবসে চারতিয় সেনা পাকিস্তানি রেঞ্জার্সদের মিষ্টি দেওয়ার জন্য বার্তা পাঠিয়েছিল। কিন্ত

চিনের ঘুম কাড়তে লাদাখ আর সিকিম সীমান্তে প্রস্তুতি শুরু করল ভারত

নয়া দিল্লীঃ  লাদাখ এবং সিকিমে বাস্তবিক নিয়ন্ত্রণ রেখার পাশে চিনের (China) সেনা আচমকাই আক্রমনাত্বক রুপ ধারণ করে। বিগত কিছুদিন ধরে চিন এবং ভারতের (India) সেনার মধ্যে বেশ কয়েকবার সংঘর্ষ বাধে। প্রসঙ্গত, ভারত নিজের সীমান্তে চরম প্রস্তুতি নেওয়ার ফলে ঘুম উড়েছে চিনের। চিনের সবথেকে বড় সমস্যার কারণ হল সীমান্তে ভারতীয় সড়ক সংগঠন দ্বারা যুদ্ধস্তরে সড়ক নির্মাণ শুরু করা। BRO ২০১৮ থেকে পাঁচ বছরে প্রায় ৩ হাজার ৩২৩ কিমি দীর্ঘ ২৭২ টি রাস্তা বানানোর পরিকল্পনা নিয়েছে। আর ওই সড়ক গুলোর মধ্যে রণনৈতিক দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ ৬১ টি সড়ক যোজনা যুক্ত আছে। বিগত আড়াই বছরে বিআরও প্রায় ২ হাজার ৩০৪ কিমি দীর্ঘ সড়ক নির্মাণ করেছে। সরকারি সুত্র অনুযায়ী, যখন রণনৈতিক দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ জায়গা গুলোতে সড়ক নির্মাণ কাজ পৌঁছায় তখনই  চিন আচমকা আক্রমনাত্বক হয়ে যায়। বিশেষকরে দারবুক-শেয়ক-দৌলত বেগ অল্ডি রোড নিয়ে চিন বারবার আপত্তি জাহির করে। আপাতত পূর্ব লাদাখে গলম্বা নদী আর প্যাংগং লেকের পাশের চারটি এলাকায় নির্মাণ কাজ নিয়ে বিবাদ সৃষ্টি হয়। যেহেতু সড়ক যোজন গুলো রাজনৈতিক আর সামরিক দৃষ্টি থেকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ, এরজন্য ভারত ঠিক করেছে য

ডিজিটাল ইন্ডিয়ার প্রশংসায় পঞ্চমুখ কমনওয়েলথের মহাসচিব, বললেন এটি গরীব দেশগুলোর জন্য আশার আলো

নয়া দিল্লীঃ  প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (PM Narendra Modi) দ্বারা শুরু করা ডিজিটাল ইন্ডিয়া (Digital India) কার্যক্রমের ভূয়সী প্রশংসা করলেন কমনওয়েলথ (Commonwealth) এর মহাসচিব প্যাট্রিসিয়া স্কটল্যান্ড (Patricia Scotland)। উনি ভারত দ্বারা ডিজিটাল টেকনোলোজির মাধ্যমে আম জনতার জীবনে উন্নতি আর গরীব এবং উন্নয়নশীল দেশের জন্য আশার আলো বলে অভিহিত করেছেন। একটি সাক্ষাৎকারে কমনওয়েলথ এর মহাসচিব বলেন, যেভাবে ভারত ডিজিটাল ইন্ডিয়ার মাধ্যমে জনতার আকাঙ্খাকে টেকনোলোজির নতুন প্রয়োগের মাধ্যমে নতুন অবসর এনে দিয়েছে আর ডিজিটাল সেবা গুলোকে কম দামে মানুষের মধ্যে পৌঁছে দিতে সফলতা অর্জন করেছে, সেটি গরীব আর উন্নয়নশীল দেশের জন্য আশার একটি নতুন আলোর মতো। উনি বলেন, ‘যদি আপনি দেখেন আমাদের গরীব দেশ, আমাদের ছোট দেশ আর আমাদের উন্নয়নশীল দেশ এবং বিকসিত দেশের সফলতাকে আশার নজরে দেখেন ঠিকই কিন্তু সেই সফলতা গুলোকে নিজদের দেশে অনুসরণ করার জন্য ভয় পান কারণ সেগুলোর দাম অনেক বেশি। কিন্তু যখন ভারতের দিকে তাকান আর দেখেন যে ভারত সেই সফলতা গুলোকে কম দামে টেকনোলোজির সাথে হাসিল করেছে, তাহলে অনেক আশা জেগে ওঠে।” উনি বলেন, ‘জানুয়ারি ২০২

চিনের ঘুম কাড়তে লাদাখ আর সিকিম সীমান্তে প্রস্তুতি শুরু করল ভারত

নয়া দিল্লীঃ  লাদাখ এবং সিকিমে বাস্তবিক নিয়ন্ত্রণ রেখার পাশে চিনের (China) সেনা আচমকাই আক্রমনাত্বক রুপ ধারণ করে। বিগত কিছুদিন ধরে চিন এবং ভারতের (India) সেনার মধ্যে বেশ কয়েকবার সংঘর্ষ বাধে। প্রসঙ্গত, ভারত নিজের সীমান্তে চরম প্রস্তুতি নেওয়ার ফলে ঘুম উড়েছে চিনের। চিনের সবথেকে বড় সমস্যার কারণ হল সীমান্তে ভারতীয় সড়ক সংগঠন দ্বারা যুদ্ধস্তরে সড়ক নির্মাণ শুরু করা। BRO ২০১৮ থেকে পাঁচ বছরে প্রায় ৩ হাজার ৩২৩ কিমি দীর্ঘ ২৭২ টি রাস্তা বানানোর পরিকল্পনা নিয়েছে। আর ওই সড়ক গুলোর মধ্যে রণনৈতিক দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ ৬১ টি সড়ক যোজনা যুক্ত আছে। বিগত আড়াই বছরে বিআরও প্রায় ২ হাজার ৩০৪ কিমি দীর্ঘ সড়ক নির্মাণ করেছে। সরকারি সুত্র অনুযায়ী, যখন রণনৈতিক দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ জায়গা গুলোতে সড়ক নির্মাণ কাজ পৌঁছায় তখনই  চিন আচমকা আক্রমনাত্বক হয়ে যায়। বিশেষকরে দারবুক-শেয়ক-দৌলত বেগ অল্ডি রোড নিয়ে চিন বারবার আপত্তি জাহির করে। আপাতত পূর্ব লাদাখে গলম্বা নদী আর প্যাংগং লেকের পাশের চারটি এলাকায় নির্মাণ কাজ নিয়ে বিবাদ সৃষ্টি হয়। যেহেতু সড়ক যোজন গুলো রাজনৈতিক আর সামরিক দৃষ্টি থেকে খুবই গুরুত্বপূর্ণ, এরজন্য ভারত ঠিক করেছে য

ডিজিটাল ইন্ডিয়ার প্রশংসায় পঞ্চমুখ কমনওয়েলথের মহাসচিব, বললেন এটি গরীব দেশগুলোর জন্য আশার আলো

নয়া দিল্লীঃ  প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (PM Narendra Modi) দ্বারা শুরু করা ডিজিটাল ইন্ডিয়া (Digital India) কার্যক্রমের ভূয়সী প্রশংসা করলেন কমনওয়েলথ (Commonwealth) এর মহাসচিব প্যাট্রিসিয়া স্কটল্যান্ড (Patricia Scotland)। উনি ভারত দ্বারা ডিজিটাল টেকনোলোজির মাধ্যমে আম জনতার জীবনে উন্নতি আর গরীব এবং উন্নয়নশীল দেশের জন্য আশার আলো বলে অভিহিত করেছেন। একটি সাক্ষাৎকারে কমনওয়েলথ এর মহাসচিব বলেন, যেভাবে ভারত ডিজিটাল ইন্ডিয়ার মাধ্যমে জনতার আকাঙ্খাকে টেকনোলোজির নতুন প্রয়োগের মাধ্যমে নতুন অবসর এনে দিয়েছে আর ডিজিটাল সেবা গুলোকে কম দামে মানুষের মধ্যে পৌঁছে দিতে সফলতা অর্জন করেছে, সেটি গরীব আর উন্নয়নশীল দেশের জন্য আশার একটি নতুন আলোর মতো। উনি বলেন, ‘যদি আপনি দেখেন আমাদের গরীব দেশ, আমাদের ছোট দেশ আর আমাদের উন্নয়নশীল দেশ এবং বিকসিত দেশের সফলতাকে আশার নজরে দেখেন ঠিকই কিন্তু সেই সফলতা গুলোকে নিজদের দেশে অনুসরণ করার জন্য ভয় পান কারণ সেগুলোর দাম অনেক বেশি। কিন্তু যখন ভারতের দিকে তাকান আর দেখেন যে ভারত সেই সফলতা গুলোকে কম দামে টেকনোলোজির সাথে হাসিল করেছে, তাহলে অনেক আশা জেগে ওঠে।” উনি বলেন, ‘জানুয়ারি ২০২