Posts

Showing posts from November, 2020

রাস্তায় নামাজ পড়ার বিরোধিতা করা শিবসেনা এখন আজানের সাথে তুলনা করছে মহা আরতির!

মুম্বাইঃ  মহারাষ্ট্রে আবারও ধর্ম নিয়ে রাজনীতি শুরু হয়ে গিয়েছে। আজান নিয়ে ক্ষমতায় থাকা মহাজোটের সাথে বিরোধী দল ভারতীয় জনতা পার্টির (Bharatiya Janata Party) সোমবার থেকে নতুন করে বাগবিতণ্ডা শুরু হয়েছে। প্রসঙ্গত, শিবসেনার (Shiv Sena) নেতা পাণ্ডুরঙ সপকাল আজানের তুলনা মহা আরতির সাথে করেছিলেন। শিবসেনার দক্ষিণ মুম্বাইয়ের প্রধান সপকাল বলেন, আজান শুধু পাঁচ মিনিটের হয় আর মহা আরতির মতই গুরুত্বপূর্ণ, আজান শান্তি আর প্রেমের প্রতীক। শিবসেনার সহযোগী দল গুলোও এই বয়ানের সমর্থন করেছে। আরেকদিকে, বিজেপির নেতা অতুল ভতকলকর এই বয়ানে বিস্ময় প্রকাশ করে বলেছেন, বালাসাহেব ঠাকরের যেই দলের রাস্তায় নামাজ পড়া নিয়ে আপত্তি ছিল, তাঁদের আজ আজান নিয়ে এত প্রেম কোথা থেকে এলো। মিডিয়ার সাথে কথা বলার সময় সপকাল আজানের বিশেষত তুলে ধরেন এবং গীতা পাঠের কম্পিটিশনের মতো আজান কম্পিটিশনের কথা বলেন। উনি বলেন, ‘আমি মুসলিম বাচ্চাদের উৎসাহিত করার জন্য মুম্বাইয়ের এক এনজিওকে আজান কম্পিটিশন করানোর জন্য পরামর্শ দিয়েছি। উনি বলেন, ‘আমি মেরিন লাইনের কবরস্থানের পাশে থাকি। রোজ আজান শুনি। এটি অনেক অদ্ভুত আর মনমোহক হয়। যে একবার শুনবে, সে দ্বিতীয়ব

দেশদ্রোহী বলায় নিজের বাবার বিরুদ্ধে মোর্চা খুলল শেহলা রশিদ, বড়সড় অ্যাকশন নেওয়ার হুঁশিয়ারি

নয়া দিল্লীঃ  জওহর লাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jawaharlal Nehru University) প্রাক্তন ছাত্রী শেহলা রশিদের (Shehla Rashid) বিরুদ্ধে ওনার বাবা গুরুতর অভিযোগ করেছেন। শেহলা রশিদের বিরুদ্ধে ওনার বাবা আবদুল রশিদ শোরা ডিজিপির কাছে অভিযোগ করেছেন। আবদুল রশিদ শোরা কাশ্মীরের ডিজিপি দিলবাগ সিংকে চিঠি লিখে বলছেন যে, ওনার বাড়িতে দেশ বিরোধী গতিবিধি চলছে আর শেহলা রশিদ এই গতিবিধিতে যুক্ত। উনি এও দাবি করেছেন যে, ওনার মেয়ের কারণে ওনার প্রাণ নাশের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে আর ওনার মেয়ে শেহলা রশিদ দেশদ্রোহী। শেহলা রশিদের বাবা আবদুল শোরা দাবি করেছেন যে ওনার মেয়ে জম্মু কাশ্মীর পিপলস মুভমেন্টের জন্য তিন কোটি টাকা নিয়েছে। উনি শেহলা রশিদকে নিয়ে বলেন যে, শেহলা একটি এনজিও চালায় আর সেই এনজিও’র তদন্ত করা উচিৎ। সরকারি কাগজে সে নিজেকে বেকার বলে, তাহলে এত টাকা তাঁর কাছে কোথা থেকে আসছে সেই নিয়েও প্রশ্ন করেন আবদুল রশিদ শোরা। উনি বলেন, এসবের তদন্ত হওয়া উচিৎ। উনি বলেন, সবার জানা দরকার যে এই টাকা কোথা থেকে আসছে। আরেকদিকে, শেহলা রশিদ নিজের বাবার সমস্ত অভিযোগ খারিজ করে দিয়েছেন। শেহলা রশিদ বলেন, ‘আপনারা সবার আমার বাবা দ্বারা আমার আর

তিনদিনের মধ্যে ক্ষমা চাও, নাহলে মামলা করব! অভিষেক ব্যানার্জীকে হুঁশিয়ারি দিলীপ ঘোষের

Image
কলকাতাঃ  গুন্ডা বলায় ডায়মন্ড হারবারের তৃণমূল কংগ্রেস (All India Trinamool Congress) সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের  (Abhishek Banerjee) বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। মেদিনীপুরের সাংসদ দিলীপ ঘোষের আইনজীবী তৃণমূল সাংসদকে আইনি নোটিশ পাঠিয়ে ওনার মন্তব্য প্রত্যাহার আর নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানিয়েছেন। এই দাবি পূরণ না হলে মামলা করার হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়েছে বিজেপির রাজ্য সভাপতির আইনজীবীর তরফ থেকে। উল্লেখ্য, রবিবারি সাতগাছিয়ার সভা থেকে বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষকে সরাসরি আক্রমণ করে ওনাকে গুন্ডা, মাফিয়া বলে আখ্যা দেন তৃণমূল সাংসদ তথা তৃণমূল কংগ্রেসের যুব সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ওই সভা থেকে দিলীপ ঘোষ বাদে বিজেপির মহাসচিব কৈলাস বিজয়বর্গীয়র ছেলে থেকে শুরু করে মুকুল রায়কেও নিশানা করেছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আক্রমণের জবাবে বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ পাল্টা আক্রমণ করে বলেন, ‘আমি গুন্ডা হলে ওঁর কি? এতদিন ওঁরা গুন্ডামি করেছে, এবার আমি গুন্ডামি শুরু করব। দেখি ওঁরা আমার কি করতে পারে।” তবে তিনি যে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্

তিনদিনের মধ্যে ক্ষমা চাও, নাহলে মামলা করব! অভিষেক ব্যানার্জীকে হুঁশিয়ারি দিলীপ ঘোষের

Image
কলকাতাঃ  গুন্ডা বলায় ডায়মন্ড হারবারের তৃণমূল কংগ্রেস (All India Trinamool Congress) সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের  (Abhishek Banerjee) বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। মেদিনীপুরের সাংসদ দিলীপ ঘোষের আইনজীবী তৃণমূল সাংসদকে আইনি নোটিশ পাঠিয়ে ওনার মন্তব্য প্রত্যাহার আর নিঃশর্ত ক্ষমা চাওয়ার দাবি জানিয়েছেন। এই দাবি পূরণ না হলে মামলা করার হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়েছে বিজেপির রাজ্য সভাপতির আইনজীবীর তরফ থেকে। উল্লেখ্য, রবিবারি সাতগাছিয়ার সভা থেকে বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষকে সরাসরি আক্রমণ করে ওনাকে গুন্ডা, মাফিয়া বলে আখ্যা দেন তৃণমূল সাংসদ তথা তৃণমূল কংগ্রেসের যুব সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ওই সভা থেকে দিলীপ ঘোষ বাদে বিজেপির মহাসচিব কৈলাস বিজয়বর্গীয়র ছেলে থেকে শুরু করে মুকুল রায়কেও নিশানা করেছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আক্রমণের জবাবে বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ পাল্টা আক্রমণ করে বলেন, ‘আমি গুন্ডা হলে ওঁর কি? এতদিন ওঁরা গুন্ডামি করেছে, এবার আমি গুন্ডামি শুরু করব। দেখি ওঁরা আমার কি করতে পারে।” তবে তিনি যে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্

আমার মেয়ে দেশদ্রোহী, ও দেশ বিরোধী কার্যকলাপে যুক্ত! DGP কে চিঠি লিখে জানালেন শেহলা রশিদের বাবা

Image
শ্রীনগরঃ  জওহর লাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jawaharlal Nehru University) প্রাক্তন ছাত্র নেতা শেহলা রশিদের (Shehla Rashid) বাবা আবদুল রশিদ শোরা জম্মু কাশ্মীরের ডিজিপিকে চিঠি লিখে নিজের মেয়ের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ করলেন। আবদুল রশিদ নিজের চিঠিতে দাবি করেন যে, তিনি নিজের মেয়ের থেকেই সুরক্ষিত না। ওনার প্রাণ সংশয়ের আশঙ্কা আছে। আবদুল রশিদ শোরা আবদুল রশিদ শোরা জম্মু কাশ্মীর পুলিশের মহানির্দেশককে লেখে চিঠিতে নিজের মেয়ের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ করে বলেন যে, শেহলা রশিদ দেশ বিরোধী কার্যকলাপে যুক্ত আছে। ডিজিপিকে তিনটি পাতায় ইংরেজিতে লেখা চিঠিতে আবদুল রশিদ নিজের মেয়ে শেহলা রশিদকে দেশ বিরোধী আখ্যা দেন আর সে দেশ বিরোধী গতিবিধিতে সামিল আছে বলে জানান।   The post আমার মেয়ে দেশদ্রোহী, ও দেশ বিরোধী কার্যকলাপে যুক্ত! DGP কে চিঠি লিখে জানালেন শেহলা রশিদের বাবা first appeared on India Rag . from India Rag https://ift.tt/39x23Hd

আমার মেয়ে দেশদ্রোহী, ও দেশ বিরোধী কার্যকলাপে যুক্ত! DGP কে চিঠি লিখে জানালেন শেহলা রশিদের বাবা

Image
শ্রীনগরঃ  জওহর লাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jawaharlal Nehru University) প্রাক্তন ছাত্র নেতা শেহলা রশিদের (Shehla Rashid) বাবা আবদুল রশিদ শোরা জম্মু কাশ্মীরের ডিজিপিকে চিঠি লিখে নিজের মেয়ের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ করলেন। আবদুল রশিদ নিজের চিঠিতে দাবি করেন যে, তিনি নিজের মেয়ের থেকেই সুরক্ষিত না। ওনার প্রাণ সংশয়ের আশঙ্কা আছে। আবদুল রশিদ শোরা আবদুল রশিদ শোরা জম্মু কাশ্মীর পুলিশের মহানির্দেশককে লেখে চিঠিতে নিজের মেয়ের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ করে বলেন যে, শেহলা রশিদ দেশ বিরোধী কার্যকলাপে যুক্ত আছে। ডিজিপিকে তিনটি পাতায় ইংরেজিতে লেখা চিঠিতে আবদুল রশিদ নিজের মেয়ে শেহলা রশিদকে দেশ বিরোধী আখ্যা দেন আর সে দেশ বিরোধী গতিবিধিতে সামিল আছে বলে জানান।   The post আমার মেয়ে দেশদ্রোহী, ও দেশ বিরোধী কার্যকলাপে যুক্ত! DGP কে চিঠি লিখে জানালেন শেহলা রশিদের বাবা first appeared on India Rag . from India Rag https://ift.tt/39x23Hd via IFTTT

মিহির গোস্বামীর পর উত্তরবঙ্গ তৃণমূল কংগ্রেসের আরেক দাপুটে নেতা দিলেন দল ছাড়ার ইঙ্গিত

Image
আলিপুরদুয়ারঃ  জেলা তৃণমূল (All India Trinamool Congress) নেতৃত্বের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়ে দল ছাড়ার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন আলিপুরদুয়ার জেলার তৃণমূল কংগ্রেসের সহ সভাপতি নীরঞ্জন দাস। আর এরপরই বিকেলে বিক্ষুব্ধ তৃণমূল নেতা নীরঞ্জন দাসকে দল থেকে বরখাস্ত করল তৃণমূল। এছাড়াও দল বিরোধী কার্যকলাপে লিপ্ত থাকায় বরখাস্ত করা হয়েছে ফালাকাটা ব্লকের সাধারণ সম্পাদক সঞ্জয় দাসকেও। জেলা তৃণমূল সভাপতি মৃদুল গোস্বামী জানিয়েছেন, দুই জনই দল বিরোধী কার্যকলাপে লিপ্ত থাকায় দল থেকে বহিস্কার করা হয়েছে। উল্লেখ্য, আজ আলিপুরদুয়ার জেলার তৃণমূল কংগ্রেসের একটি দলীয় বৈঠক ছিল। সেখানে জেলার তৃণমূল কংগ্রেসের সহ সভাপতি নীরঞ্জন দাসও উপস্থিত ছিলেন। তিনি অভিযোগ করে জানান যে, অ বৈঠকে ওনাকে ঠিকমতো কথাই বলতে দেওয়া হয়নি। আর ওনাকে কথা না বলতে দেওয়ার জন্য উনি বৈঠক ছেড়ে চলে যান। নীরঞ্জন দাস তিনি জানান, এই বৈঠকে জেলার বহু নেতাই অনুপস্থিত ছিলেন। আর সেই কারণ তিনি জেলা নেতৃত্বের কাছে জানতে চাওয়ায় ওনাকে জেলার নেতারা অপমান করেন। এরপরই বৈঠকে জেলা নেতৃত্বের সাথে বচসা বাঁধে ওনার। তারপর অপমানিত হয়ে বৈঠক ছেড়ে বেরিয়ে আসেন নীরঞ্জন বাবু। এরপর সংবাদ মাধ্য

মিহির গোস্বামীর পর উত্তরবঙ্গ তৃণমূল কংগ্রেসের আরেক দাপুটে নেতা দিলেন দল ছাড়ার ইঙ্গিত

Image
আলিপুরদুয়ারঃ  জেলা তৃণমূল (All India Trinamool Congress) নেতৃত্বের বিরুদ্ধে সুর চড়িয়ে দল ছাড়ার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন আলিপুরদুয়ার জেলার তৃণমূল কংগ্রেসের সহ সভাপতি নীরঞ্জন দাস। আর এরপরই বিকেলে বিক্ষুব্ধ তৃণমূল নেতা নীরঞ্জন দাসকে দল থেকে বরখাস্ত করল তৃণমূল। এছাড়াও দল বিরোধী কার্যকলাপে লিপ্ত থাকায় বরখাস্ত করা হয়েছে ফালাকাটা ব্লকের সাধারণ সম্পাদক সঞ্জয় দাসকেও। জেলা তৃণমূল সভাপতি মৃদুল গোস্বামী জানিয়েছেন, দুই জনই দল বিরোধী কার্যকলাপে লিপ্ত থাকায় দল থেকে বহিস্কার করা হয়েছে। উল্লেখ্য, আজ আলিপুরদুয়ার জেলার তৃণমূল কংগ্রেসের একটি দলীয় বৈঠক ছিল। সেখানে জেলার তৃণমূল কংগ্রেসের সহ সভাপতি নীরঞ্জন দাসও উপস্থিত ছিলেন। তিনি অভিযোগ করে জানান যে, অ বৈঠকে ওনাকে ঠিকমতো কথাই বলতে দেওয়া হয়নি। আর ওনাকে কথা না বলতে দেওয়ার জন্য উনি বৈঠক ছেড়ে চলে যান। নীরঞ্জন দাস তিনি জানান, এই বৈঠকে জেলার বহু নেতাই অনুপস্থিত ছিলেন। আর সেই কারণ তিনি জেলা নেতৃত্বের কাছে জানতে চাওয়ায় ওনাকে জেলার নেতারা অপমান করেন। এরপরই বৈঠকে জেলা নেতৃত্বের সাথে বচসা বাঁধে ওনার। তারপর অপমানিত হয়ে বৈঠক ছেড়ে বেরিয়ে আসেন নীরঞ্জন বাবু। এরপর সংবাদ মাধ্য

সবকিছু ভুলিয়ে হরিনাম কীর্তনে খোল নিয়ে শরীর দোলালেন শুভেন্দু অধিকারী, শুরু নতুন জল্পনা

Image
নন্দীগ্রামঃ  রাজ্য রাজনীতিতে এখন সবথেকে আলোচ্য বিষয় হল শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। কিছুদিন আগেই তিনি মন্ত্রীসভা থেকে ইস্তফা দিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে নয়া মোর নিয়ে এসেছিলেন। এর সাথে সাথে ওনার ইস্তফা দেওয়ার পর তৃণমূলে (All India Trinamool Congress) অন্দরে সৃষ্টি হয়েছিল ভূমিকম্প। ওনার মন্ত্রিসভা থেকে ইস্তফা দেওয়ার পর তৃণমূলের পরপর কয়েকটি বৈঠক হয় আগামী রণনীতি স্থির করার জন্য। আরেকদিকে বিজেপি চাতক পাখীর মতো চেয়ে রয়েছে যে শুভেন্দু অধিকারী বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন। আরেকদিকে, আজ সকালে শুভেন্দু অধিকারীকে দেখা গেল এক অন্য ছন্দে। আর সকালে রাস পূর্ণিমা উপলক্ষে হরেকৃষ্ণ কীর্তনে শুভেন্দু অধিকারীকে খোল বাজাতে দেখা যায়। কীর্তনের সুরে সুরে ওনাকে শরীর দোলাতেও দেখা যায়। নন্দীগ্রামে আজ রাস পূর্ণিমার অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন তৃণমূলের এই বিধায়ক। একদিকে শুভেন্দু অধিকারীকে নিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে চলছে নানান জল্পনা। তিনি আগামী দিনে কি করতে চলেছেন সেই নিয়ে রয়েছে নানান মত। আর এরমধ্যে শুভেন্দু অধিকারীকে সমস্ত কিছু দূরে সরিয়ে রেখে নন্দীগ্রামে রাস পূর্ণিমার অনুষ্ঠানে কীর্তন করতে দেখা যায়। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা শুভেন্

সবকিছু ভুলিয়ে হরিনাম কীর্তনে খোল নিয়ে শরীর দোলালেন শুভেন্দু অধিকারী, শুরু নতুন জল্পনা

Image
নন্দীগ্রামঃ  রাজ্য রাজনীতিতে এখন সবথেকে আলোচ্য বিষয় হল শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। কিছুদিন আগেই তিনি মন্ত্রীসভা থেকে ইস্তফা দিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে নয়া মোর নিয়ে এসেছিলেন। এর সাথে সাথে ওনার ইস্তফা দেওয়ার পর তৃণমূলে (All India Trinamool Congress) অন্দরে সৃষ্টি হয়েছিল ভূমিকম্প। ওনার মন্ত্রিসভা থেকে ইস্তফা দেওয়ার পর তৃণমূলের পরপর কয়েকটি বৈঠক হয় আগামী রণনীতি স্থির করার জন্য। আরেকদিকে বিজেপি চাতক পাখীর মতো চেয়ে রয়েছে যে শুভেন্দু অধিকারী বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন। আরেকদিকে, আজ সকালে শুভেন্দু অধিকারীকে দেখা গেল এক অন্য ছন্দে। আর সকালে রাস পূর্ণিমা উপলক্ষে হরেকৃষ্ণ কীর্তনে শুভেন্দু অধিকারীকে খোল বাজাতে দেখা যায়। কীর্তনের সুরে সুরে ওনাকে শরীর দোলাতেও দেখা যায়। নন্দীগ্রামে আজ রাস পূর্ণিমার অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন তৃণমূলের এই বিধায়ক। একদিকে শুভেন্দু অধিকারীকে নিয়ে রাজ্য রাজনীতিতে চলছে নানান জল্পনা। তিনি আগামী দিনে কি করতে চলেছেন সেই নিয়ে রয়েছে নানান মত। আর এরমধ্যে শুভেন্দু অধিকারীকে সমস্ত কিছু দূরে সরিয়ে রেখে নন্দীগ্রামে রাস পূর্ণিমার অনুষ্ঠানে কীর্তন করতে দেখা যায়। রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা শুভেন্

নাইজেরিয়ায় নরসংহার ইসলামিক জঙ্গি সংগঠন বোকো হারামের! ১১০ জন নিরীহ কৃষককে করল হত্যা

নয়া দিল্লীঃ  রাষ্ট্র সংঘ (United Nations) দাবি করেছে যে, বোকা হারামের (Boko Haram) জেহাদিরা পুর্বত্তর নাইজেরিয়ায় (Nigeria) ১১০ জন নিরীহ কৃষকের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে। জাতিসংঘের মানবিক সমন্বয়কারী জানায়, ‘বোকো হারামে জেহাদিরা নাইজেরিয়ায় নির্দোষ চাষিদের হত্যা করেছে। এই হামলা প্রধান শহর মৈদুগুরীর পাশে কোশোবে নামের একটি গ্রামে হয়েছে। জেহাদিরা কৃষকদের নিশানা করে আর তাঁদের হত্যা করে। এই ভয়ানক নরসংহার শনিবার ২৮ নভেম্বর ঘটেছে। মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, নৃশংস এই জেহাদি হামলায় চাষিদের প্রথমে বেঁধে রাখা হয় আর এরপর তাঁদের গলা কাটা হয়। রাষ্ট্র সংঘের তরফ থেকে এই বিষয়ে বয়ান জারি করে বলা হয় যে, ‘এই ঘটনায় ১১০ জনকে খুবই নৃশংস ভাবে হত্যা করা হয়েছে।” এই হামলায় অনেকে গুরুতর আহতও হয়েছে। নাইজেরিয়ার রাষ্ট্রপতি মোহম্মদ বুহারি এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন। উনি বলেছেন, ‘আমি সন্ত্রাসবাদী দ্বারা বোর্নো রাজ্যে কৃষকদের হত্যার ঘটনার নিন্দা করি। এই হত্যাকাণ্ডে গোটা দেশ শোকে আছে। দুঃখের এই সময়ে আমার সমবেদনা মৃতের পরিবারের পাশে আছে। ঈশ্বর মৃতদের আত্মাকে শান্তি দিক।” স্থানীয় মিডিয়া অনুযায়ী, জেহাদিরা কৃষকদের বেঁধে রেখে তাঁদে

নাইজেরিয়ায় নরসংহার ইসলামিক জঙ্গি সংগঠন বোকো হারামের! ১১০ জন নিরীহ কৃষককে করল হত্যা

নয়া দিল্লীঃ  রাষ্ট্র সংঘ (United Nations) দাবি করেছে যে, বোকা হারামের (Boko Haram) জেহাদিরা পুর্বত্তর নাইজেরিয়ায় (Nigeria) ১১০ জন নিরীহ কৃষকের প্রাণ কেড়ে নিয়েছে। জাতিসংঘের মানবিক সমন্বয়কারী জানায়, ‘বোকো হারামে জেহাদিরা নাইজেরিয়ায় নির্দোষ চাষিদের হত্যা করেছে। এই হামলা প্রধান শহর মৈদুগুরীর পাশে কোশোবে নামের একটি গ্রামে হয়েছে। জেহাদিরা কৃষকদের নিশানা করে আর তাঁদের হত্যা করে। এই ভয়ানক নরসংহার শনিবার ২৮ নভেম্বর ঘটেছে। মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, নৃশংস এই জেহাদি হামলায় চাষিদের প্রথমে বেঁধে রাখা হয় আর এরপর তাঁদের গলা কাটা হয়। রাষ্ট্র সংঘের তরফ থেকে এই বিষয়ে বয়ান জারি করে বলা হয় যে, ‘এই ঘটনায় ১১০ জনকে খুবই নৃশংস ভাবে হত্যা করা হয়েছে।” এই হামলায় অনেকে গুরুতর আহতও হয়েছে। নাইজেরিয়ার রাষ্ট্রপতি মোহম্মদ বুহারি এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন। উনি বলেছেন, ‘আমি সন্ত্রাসবাদী দ্বারা বোর্নো রাজ্যে কৃষকদের হত্যার ঘটনার নিন্দা করি। এই হত্যাকাণ্ডে গোটা দেশ শোকে আছে। দুঃখের এই সময়ে আমার সমবেদনা মৃতের পরিবারের পাশে আছে। ঈশ্বর মৃতদের আত্মাকে শান্তি দিক।” স্থানীয় মিডিয়া অনুযায়ী, জেহাদিরা কৃষকদের বেঁধে রেখে তাঁদে

ভারতীয় সীমান্তের পাশে দেখা গেল পাকিস্তানের লড়াকু বিমান, বাড়ল উত্তেজনা

Image
শ্রীনগরঃ  প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান (Pakistan) তাঁদের কুকীর্তি থামানোর নামই নিচ্ছে না। সোমবার জম্মু কাশ্মীরের পুঞ্ছ জেলায় নিয়ন্ত্রণ রেখার পাশে পাকিস্তানি লড়াকু বিমান দেখা গিয়েছে। বিমান দেখার পর সেনা সম্পূর্ণ ভাবে সতর্ক হয়ে গিয়েছে আর যেকোনও বিপদের সন্মুখিন হওয়ার জন্য সম্পূর্ণ ভাবে প্রস্তুত হয়ে গিয়েছে। এর আগে নিয়ন্ত্রণ রেখায় পাকিস্তানি ড্রোন দেখা গিয়েছিল। প্রায় সপ্তাহ খানেক আগে গত রবিবার সীমান্তে সন্দেহভাজন বস্তুকে উড়তে দেখা যায়। এরপর সেনা সতর্ক হলে সেটি ফেরত যেতে বাধ্য হয়। যদিও জানা যায়নি যে সেটি ড্রোন ছিল, না অন্য কোনও বস্তু। এর আগে আন্তর্জাতিক সীমান্তে সাম্বা সেক্টরে পাকিস্তানি ড্রোন থেকে হাতিয়ার চালান করার লাগাতার চেষ্টা করা হয়েছিল। এই মাসে পাকিস্তানি ড্রোন ভারতীয় এলাকায় ঢুকে আসে, BSF এর সতর্ক জওয়ানরা সেই ড্রোনটিকে গুলি করে তাড়িয়ে দেয়। পাকিস্তান প্রথম থেকেই জম্মু কাশ্মীরের ভৌগলিক পরিস্থিতি সুবিধা ওঠানোর চেষ্টায় আছে। পাকিস্তানের নজর জম্মু কাশ্মীরের ন্যাশানাল হাইওয়ের পাশে লুকিয়ে ভারতে প্রবেশ করানোর জন্য সাহাজ্য করা নদী গুলোতে নজর রাখে। অতীতের অনুপ্রবেশের ঘটনা হোক বা টানেলিং ও ড্রোন থ

ভারতীয় সীমান্তের পাশে দেখা গেল পাকিস্তানের লড়াকু বিমান, বাড়ল উত্তেজনা

Image
শ্রীনগরঃ  প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান (Pakistan) তাঁদের কুকীর্তি থামানোর নামই নিচ্ছে না। সোমবার জম্মু কাশ্মীরের পুঞ্ছ জেলায় নিয়ন্ত্রণ রেখার পাশে পাকিস্তানি লড়াকু বিমান দেখা গিয়েছে। বিমান দেখার পর সেনা সম্পূর্ণ ভাবে সতর্ক হয়ে গিয়েছে আর যেকোনও বিপদের সন্মুখিন হওয়ার জন্য সম্পূর্ণ ভাবে প্রস্তুত হয়ে গিয়েছে। এর আগে নিয়ন্ত্রণ রেখায় পাকিস্তানি ড্রোন দেখা গিয়েছিল। প্রায় সপ্তাহ খানেক আগে গত রবিবার সীমান্তে সন্দেহভাজন বস্তুকে উড়তে দেখা যায়। এরপর সেনা সতর্ক হলে সেটি ফেরত যেতে বাধ্য হয়। যদিও জানা যায়নি যে সেটি ড্রোন ছিল, না অন্য কোনও বস্তু। এর আগে আন্তর্জাতিক সীমান্তে সাম্বা সেক্টরে পাকিস্তানি ড্রোন থেকে হাতিয়ার চালান করার লাগাতার চেষ্টা করা হয়েছিল। এই মাসে পাকিস্তানি ড্রোন ভারতীয় এলাকায় ঢুকে আসে, BSF এর সতর্ক জওয়ানরা সেই ড্রোনটিকে গুলি করে তাড়িয়ে দেয়। পাকিস্তান প্রথম থেকেই জম্মু কাশ্মীরের ভৌগলিক পরিস্থিতি সুবিধা ওঠানোর চেষ্টায় আছে। পাকিস্তানের নজর জম্মু কাশ্মীরের ন্যাশানাল হাইওয়ের পাশে লুকিয়ে ভারতে প্রবেশ করানোর জন্য সাহাজ্য করা নদী গুলোতে নজর রাখে। অতীতের অনুপ্রবেশের ঘটনা হোক বা টানেলিং ও ড্রোন থ

‘ইন্দিরা গান্ধীকে মেরেছি, মোদীকেও মেরে দেব’- কৃষক আন্দোলনে শোনা গেল প্রধানমন্ত্রী মোদীকে প্রাণে মারার হুমকি

কৃষক আন্দোলন নিয়ে দেশে রাজনীতি তুঙ্গে পৌঁছেছে। কৃষি আইনের বিরুদ্ধে ব্যাপক বিরোধ প্রদর্শন নিয়ে এখন রাজনীতি, নেতাদের তর্ক বিতর্কও চরমে পৌঁছেছে। এর মধ্যে এক ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে, যা কৃষি আইন বিরোধী আন্দোলনে সামিল লোকজনের আসল পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিয়েছে। ভাইরাল ভিডিওতে এক স্বঘোষিত কৃষক বলেছেন, যেভাবে ইন্দিরা গান্ধীকে মেরেছি সেইভাবে নরেন্দ্র মোদীকে হত্যা করব। প্রধানমন্ত্রী মোদীকে হত্যা করার যে হুমকির ভিডিও সামনে এসেছে তাতে স্পষ্ট যে খালিস্তানি জঙ্গিরা কৃষকের আড়ালে সক্রিয় রয়েছে। ये किसान नहीं हो सकते pic.twitter.com/BO9SUdWT4Q — अंकित जैन (@indiantweeter) November 27, 2020 https://platform.twitter.com/widgets.js ভিডিওতে এক ব্যাক্তি( স্বঘোষিত কৃষক) মিডিয়া কর্মীর সাথে কথা বলতে গিয়ে বলেছেন, ৩ তারিখ মিটিং আছে তাতে সমাধান এলে ভালো নাহলে ব্যারিকেট কেন এদের এমনিতেই সরিয়ে দেব। ওই ব্যক্তি আরো বলেছেন, আমাদের যারা শহীদ হয়েছেন তারা কানাডা গিয়ে ইংরেজদের মেরেছে। আর দিল্লী তো কোনো ব্যাপার না। ইন্দিরাকে মেরেছি, মোদীকেও মেরে দেব। Protesting without any clue? "What are y

‘ইন্দিরা গান্ধীকে মেরেছি, মোদীকেও মেরে দেব’- কৃষক আন্দোলনে শোনা গেল প্রধানমন্ত্রী মোদীকে প্রাণে মারার হুমকি

কৃষক আন্দোলন নিয়ে দেশে রাজনীতি তুঙ্গে পৌঁছেছে। কৃষি আইনের বিরুদ্ধে ব্যাপক বিরোধ প্রদর্শন নিয়ে এখন রাজনীতি, নেতাদের তর্ক বিতর্কও চরমে পৌঁছেছে। এর মধ্যে এক ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে, যা কৃষি আইন বিরোধী আন্দোলনে সামিল লোকজনের আসল পরিচয় নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিয়েছে। ভাইরাল ভিডিওতে এক স্বঘোষিত কৃষক বলেছেন, যেভাবে ইন্দিরা গান্ধীকে মেরেছি সেইভাবে নরেন্দ্র মোদীকে হত্যা করব। প্রধানমন্ত্রী মোদীকে হত্যা করার যে হুমকির ভিডিও সামনে এসেছে তাতে স্পষ্ট যে খালিস্তানি জঙ্গিরা কৃষকের আড়ালে সক্রিয় রয়েছে। ये किसान नहीं हो सकते pic.twitter.com/BO9SUdWT4Q — अंकित जैन (@indiantweeter) November 27, 2020 https://platform.twitter.com/widgets.js ভিডিওতে এক ব্যাক্তি( স্বঘোষিত কৃষক) মিডিয়া কর্মীর সাথে কথা বলতে গিয়ে বলেছেন, ৩ তারিখ মিটিং আছে তাতে সমাধান এলে ভালো নাহলে ব্যারিকেট কেন এদের এমনিতেই সরিয়ে দেব। ওই ব্যক্তি আরো বলেছেন, আমাদের যারা শহীদ হয়েছেন তারা কানাডা গিয়ে ইংরেজদের মেরেছে। আর দিল্লী তো কোনো ব্যাপার না। ইন্দিরাকে মেরেছি, মোদীকেও মেরে দেব। Protesting without any clue? "What are y

‘প্রশাসন কিভাবে চালাতে হয় মমতা ব্যানার্জীর থেকে শিখে নিন’- প্রধানমন্ত্রী মোদীকে কটাক্ষ অভিষেক ব্যানার্জীর

Image
আর হাতে মাত্র কয়েক মাস, তারপরেই শুরু হবে বঙ্গ রাজনীতির আসল খেলা। যার প্রস্তুতি এখন ব্যাপক মাত্রায় শুরু হয়েছে। সমস্ত রাজনৈতিক দল নিজেদের ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে তৎপর হয়ে উঠেছে। তবে ২০২১ এর নির্বাচনে বাংলায় যে দুটি দলের মধ্যে কড়া টক্কর দেখা যাবে সেটি দুই- তৃণমূল ও বিজেপি বলেই মনে করা হচ্ছে। আর এই কারণেই তৃণমূল কংগ্রেস ও বিজেপির মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা সবথেকে বেশি দেখা যাচ্ছে। বিজেপির বাংলা জয়ের উদেশ্য নিয়ে বাংলায় পঞ্চ পাণ্ডবের মোতায়েন করেছে, একই সাথে একের পর এক তৃণমূল বিধায়ককে নিজেদের দলে টানার উপর জোর দিচ্ছে। অন্যদিকে তৃণমূল কংগ্রেস কেন্দ্র সরকারের দোষ ত্রুটি দেখিয়ে বাংলার মানুষের মন জয়ের চেষ্টায় লেগে পড়েছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে তৃণমূল সাংসদ অভিষেক ব্যানার্জী দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে কটাক্ষ করে এক টুইট করেছেন। টুইটে অভিষেক ব্যানার্জী বলেছেন- প্রশাসন সরকার কিভাবে চালাতে হয় সেটা নরেন্দ্র মোদীর শিখে নেওয়া উচিত মমতা ব্যানার্জীর থেকে, এটাই সবথেকে ভালো সময়। It is indeed high time that @narendramodi ji starts taking governance lessons from @MamataOfficial ! #SwasthyaSathi4All universali

‘প্রশাসন কিভাবে চালাতে হয় মমতা ব্যানার্জীর থেকে শিখে নিন’- প্রধানমন্ত্রী মোদীকে কটাক্ষ অভিষেক ব্যানার্জীর

Image
আর হাতে মাত্র কয়েক মাস, তারপরেই শুরু হবে বঙ্গ রাজনীতির আসল খেলা। যার প্রস্তুতি এখন ব্যাপক মাত্রায় শুরু হয়েছে। সমস্ত রাজনৈতিক দল নিজেদের ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে তৎপর হয়ে উঠেছে। তবে ২০২১ এর নির্বাচনে বাংলায় যে দুটি দলের মধ্যে কড়া টক্কর দেখা যাবে সেটি দুই- তৃণমূল ও বিজেপি বলেই মনে করা হচ্ছে। আর এই কারণেই তৃণমূল কংগ্রেস ও বিজেপির মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা সবথেকে বেশি দেখা যাচ্ছে। বিজেপির বাংলা জয়ের উদেশ্য নিয়ে বাংলায় পঞ্চ পাণ্ডবের মোতায়েন করেছে, একই সাথে একের পর এক তৃণমূল বিধায়ককে নিজেদের দলে টানার উপর জোর দিচ্ছে। অন্যদিকে তৃণমূল কংগ্রেস কেন্দ্র সরকারের দোষ ত্রুটি দেখিয়ে বাংলার মানুষের মন জয়ের চেষ্টায় লেগে পড়েছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে তৃণমূল সাংসদ অভিষেক ব্যানার্জী দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে কটাক্ষ করে এক টুইট করেছেন। টুইটে অভিষেক ব্যানার্জী বলেছেন- প্রশাসন সরকার কিভাবে চালাতে হয় সেটা নরেন্দ্র মোদীর শিখে নেওয়া উচিত মমতা ব্যানার্জীর থেকে, এটাই সবথেকে ভালো সময়। It is indeed high time that @narendramodi ji starts taking governance lessons from @MamataOfficial ! #SwasthyaSathi4All universali

গেরুয়া শিবিরে নাম লেখাতে দিল্লী উড়ে গেলেন তৃণমূল বিধায়ক মিহির গোস্বামী

কলকাতা: জল্পনার অবসান ঘটিয়ে আজ বিজেপিতে যোগ দিতে চলেছেন তৃণমূলের (All India Trinamool Congress) বিক্ষুব্ধ বিধায়ক মিহির গোস্বামী (Mihir Goswami)। আজ তিনি কোচবিহারের সাংসদ নিশীথ প্রামাণিকের সাথে দিল্লীতে বিজেপির হেডকোয়ার্টারে যাবেন। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আজই মিহির বাবু বিজেপিতে যোগ দেবেন। উল্লেখ্য, গত ৩ অক্টোবর তৃণমূলের সমস্ত রকম সাংগঠনিক পদ থেকে ইস্তফা দেন তিনি। এরপর থেকে দলের সাথে তিনি আর কোনও যোগাযোগ রাখেন নি। এমনকি দলের বিরুদ্ধে একের পর এক তোপ দেগে যান তিনি। অবশেষে জল্পনার অবসান, মিহির বাবু এবার যোগ দিচ্ছেন গেরুয়া শিবিরে। The post গেরুয়া শিবিরে নাম লেখাতে দিল্লী উড়ে গেলেন তৃণমূল বিধায়ক মিহির গোস্বামী first appeared on India Rag . from India Rag https://ift.tt/2JmptEo

গেরুয়া শিবিরে নাম লেখাতে দিল্লী উড়ে গেলেন তৃণমূল বিধায়ক মিহির গোস্বামী

কলকাতা: জল্পনার অবসান ঘটিয়ে আজ বিজেপিতে যোগ দিতে চলেছেন তৃণমূলের (All India Trinamool Congress) বিক্ষুব্ধ বিধায়ক মিহির গোস্বামী (Mihir Goswami)। আজ তিনি কোচবিহারের সাংসদ নিশীথ প্রামাণিকের সাথে দিল্লীতে বিজেপির হেডকোয়ার্টারে যাবেন। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আজই মিহির বাবু বিজেপিতে যোগ দেবেন। উল্লেখ্য, গত ৩ অক্টোবর তৃণমূলের সমস্ত রকম সাংগঠনিক পদ থেকে ইস্তফা দেন তিনি। এরপর থেকে দলের সাথে তিনি আর কোনও যোগাযোগ রাখেন নি। এমনকি দলের বিরুদ্ধে একের পর এক তোপ দেগে যান তিনি। অবশেষে জল্পনার অবসান, মিহির বাবু এবার যোগ দিচ্ছেন গেরুয়া শিবিরে। The post গেরুয়া শিবিরে নাম লেখাতে দিল্লী উড়ে গেলেন তৃণমূল বিধায়ক মিহির গোস্বামী first appeared on India Rag . from India Rag https://ift.tt/2JmptEo via IFTTT

ইসলামিক দেশের সংগঠনে বড় ঝটকা খেলো পাকিস্তান, বিদেশ মন্ত্রীদের বৈঠকে হবেনা কাশ্মীর নিয়ে চর্চা

Image
নয়া দিল্লীঃ  সবসময় কাশ্মীর কাশ্মীর বলে কান্নাকাটি করা পাকিস্তান (Pakistan) আরও একবার সপাটে চর খেলো। উল্লেখ্য, অর্গানাইজেশন অফ ইসলামিক কর্পোরেশন (Organisation of Islamic Cooperation) বিদেশ মন্ত্রীদের বৈঠকে কাশ্মীর ইস্যু যুক্ত থাকবে না। OIC এর এই সিদ্ধান্তের কারণে পাকিস্তানের বিদেশ মন্ত্রী শাহ মেহমুদ কুরেশি (Shah Mahmood Qureshi) রেগে লাল হয়ে গেছে, কারণ ওনার অফিস বুধবার বয়ান জারি করে ঘোষণা করে দিয়েছিল যে, শাহ মেহমুদ কুরেশি মুসলিমদের সাথে যুক্ত ইস্যুতে চর্চা করবেন আর সেখানে জম্মু কাশ্মীর ইস্যুও সামিল আছে। পরে OIC আধিকারিক বয়ান জারি করে, যেখানে কাশ্মীর ইস্যুর কোনও উল্লেখ ছিল না। OIC এর সেক্রেটারি জেনারেল ইউরুফ আল-ওথাইমিনের তরফ থেকে বলা হয়েছে যে বিদেশ মন্ত্রীদের বৈঠকে আতঙ্কবাদের বিরুদ্ধে শান্তি আর উন্নয়নের জন্য একজোট হওয়া। আরও ইস্যু গুলো হল প্যালেস্তাইন, হিংসার বিরুদ্ধে যুদ্ধ, কট্টরতা আর সন্ত্রাসবাদ, ইসলামোফোবিয়া আর ধর্মের অপমান ছাড়া কাউন্সিল মুসলিম সংখ্যালঘু আর যারা সদস্য না সেসব দেশের পরিস্থিতি, আন্তর্জাতিক আদালতে রোহিঙ্গাদের জন্য ফান্ড একত্রিত করার মতো ইস্যুতে চর্চা হবে। আরেকদিকে, পা

ইসলামিক দেশের সংগঠনে বড় ঝটকা খেলো পাকিস্তান, বিদেশ মন্ত্রীদের বৈঠকে হবেনা কাশ্মীর নিয়ে চর্চা

Image
নয়া দিল্লীঃ  সবসময় কাশ্মীর কাশ্মীর বলে কান্নাকাটি করা পাকিস্তান (Pakistan) আরও একবার সপাটে চর খেলো। উল্লেখ্য, অর্গানাইজেশন অফ ইসলামিক কর্পোরেশন (Organisation of Islamic Cooperation) বিদেশ মন্ত্রীদের বৈঠকে কাশ্মীর ইস্যু যুক্ত থাকবে না। OIC এর এই সিদ্ধান্তের কারণে পাকিস্তানের বিদেশ মন্ত্রী শাহ মেহমুদ কুরেশি (Shah Mahmood Qureshi) রেগে লাল হয়ে গেছে, কারণ ওনার অফিস বুধবার বয়ান জারি করে ঘোষণা করে দিয়েছিল যে, শাহ মেহমুদ কুরেশি মুসলিমদের সাথে যুক্ত ইস্যুতে চর্চা করবেন আর সেখানে জম্মু কাশ্মীর ইস্যুও সামিল আছে। পরে OIC আধিকারিক বয়ান জারি করে, যেখানে কাশ্মীর ইস্যুর কোনও উল্লেখ ছিল না। OIC এর সেক্রেটারি জেনারেল ইউরুফ আল-ওথাইমিনের তরফ থেকে বলা হয়েছে যে বিদেশ মন্ত্রীদের বৈঠকে আতঙ্কবাদের বিরুদ্ধে শান্তি আর উন্নয়নের জন্য একজোট হওয়া। আরও ইস্যু গুলো হল প্যালেস্তাইন, হিংসার বিরুদ্ধে যুদ্ধ, কট্টরতা আর সন্ত্রাসবাদ, ইসলামোফোবিয়া আর ধর্মের অপমান ছাড়া কাউন্সিল মুসলিম সংখ্যালঘু আর যারা সদস্য না সেসব দেশের পরিস্থিতি, আন্তর্জাতিক আদালতে রোহিঙ্গাদের জন্য ফান্ড একত্রিত করার মতো ইস্যুতে চর্চা হবে। আরেকদিকে, পা

ভারত ভাগের স্বপ্ন দেখা মেহবুবা মুফতির দল ভেঙে খান খান, গতকাল জঙ্গি যোগে ধরা পড়েছিল দলের যুব নেতা

শ্রীনগরঃ  জম্মু কাশ্মীরে রাজনৈতিক উত্তেজনার মধ্যে মেহবুবা মুফতির (Mehbooba Mufti) পিপলস ডেমোক্র্যাটিক পার্টি (PDP) বড়সড় ঝটকা খেলো। বৃহস্পতিবার দলের তিন বড়বড় নেতা একসাথে ইস্তফা দেন। ভসিন, ফুলেল সিংহ আর প্রিতম কোতওয়াল নামের এই তিন নেতার ইস্তফায় বড় বিপাকে মেহবুবা মুফতি। Peoples Democratic Party (PDP) leaders Dhaman Bhasin, Fallail Singh & Pritam Kotwal resign from party "We've no option but to quit the party which has been hijacked by unscrupulous, communal elements with mysterious character," their resignation letter reads. #JammuAndKashmir pic.twitter.com/lPvYaQUaP8 — ANI (@ANI) November 26, 2020 https://platform.twitter.com/widgets.js ওনারা এটা বলে ইস্তফা দেন যে, সাম্প্রদায়িক শক্তি দলকে হাইজ্যাক করে নিয়েছে। আর সেই কারণে আমাদের কাছে দল ছাড়া বাদে আরও কোনও উপায় ছিল না। জানিয়ে দিই, প্রায় দিনই PDP এর মুশকিল বেড়েই চলেছে। দলের যুব শাখার সভাপতি বাহিদউর রহমান পারাকে ২০১৯ এর এর লোকসভা নির্বাচনের সময় সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠী হিজবুল মুজাহিদ্দিনের সাথে মিলে ষড়যন্ত্র করার অভিযো

ভারত ভাগের স্বপ্ন দেখা মেহবুবা মুফতির দল ভেঙে খান খান, গতকাল জঙ্গি যোগে ধরা পড়েছিল দলের যুব নেতা

শ্রীনগরঃ  জম্মু কাশ্মীরে রাজনৈতিক উত্তেজনার মধ্যে মেহবুবা মুফতির (Mehbooba Mufti) পিপলস ডেমোক্র্যাটিক পার্টি (PDP) বড়সড় ঝটকা খেলো। বৃহস্পতিবার দলের তিন বড়বড় নেতা একসাথে ইস্তফা দেন। ভসিন, ফুলেল সিংহ আর প্রিতম কোতওয়াল নামের এই তিন নেতার ইস্তফায় বড় বিপাকে মেহবুবা মুফতি। Peoples Democratic Party (PDP) leaders Dhaman Bhasin, Fallail Singh & Pritam Kotwal resign from party "We've no option but to quit the party which has been hijacked by unscrupulous, communal elements with mysterious character," their resignation letter reads. #JammuAndKashmir pic.twitter.com/lPvYaQUaP8 — ANI (@ANI) November 26, 2020 https://platform.twitter.com/widgets.js ওনারা এটা বলে ইস্তফা দেন যে, সাম্প্রদায়িক শক্তি দলকে হাইজ্যাক করে নিয়েছে। আর সেই কারণে আমাদের কাছে দল ছাড়া বাদে আরও কোনও উপায় ছিল না। জানিয়ে দিই, প্রায় দিনই PDP এর মুশকিল বেড়েই চলেছে। দলের যুব শাখার সভাপতি বাহিদউর রহমান পারাকে ২০১৯ এর এর লোকসভা নির্বাচনের সময় সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠী হিজবুল মুজাহিদ্দিনের সাথে মিলে ষড়যন্ত্র করার অভিযো

সরকার মনোনীত পদ থেকে ইস্তফা শুভেন্দু অধিকারীর, বাড়ল তৃণমূল ত্যাগের জল্পনা

Image
কলকাতাঃ  বিগত কয়েকমাস ধরে দলের (All India Trinamool Congress) বিরুদ্ধে অনেক কথাই বলেছেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) এমনকি অনেক দল বিরোধী কাজও করেছেন। বিশেষ করে বিগত কয়েকমাস ধরে শুভেন্দু অধিকারী দল আর দলনেত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের নামে কোনও সভা করছেন না। যা করছেন সবই দলের বাইরে। আর এই নিয়ে চরম জল্পনাও শুরু হয়েছিল। যদিও তিনি পরে একটি সভা থেকে বলেছিলেন যে আমাকে দল তাড়ায় নি, আর আমিও দল ছারিনি। শুভেন্দু অধিকারীর এই মন্তব্যের পর তৃণমূলের বুকে অনেকটা জল এলেও, এই মন্তব্যের ঠিক একদিন পর তৃণমূলের সাংসদ সৌগত রায়ের বিরুদ্ধে আবারও মন্তব্য করেন তিনি। সেসব এখন অতীত, নতুন করে জল্পনা শুরু করলেন পরিবহণ মন্ত্রী নিজেই। তিনি আজ হুগলি নদী ব্রিজ কমিশনারের চেয়ারম্যান (HRBC) পদ থেকে নিজেকে মুক্ত করে দেন। ওনার এই পদক্ষেপ ঘিরে রাজ্য জুড়ে আবারও বাড়ছে জল্পনা। উনি কি এই পদ থেকে নিজের নাম সরিয়ে নিয়ে সরাসরি দল ছাড়ার ইঙ্গিত দিলেন? সেই নিয়েই ধন্দে রাজনৈতিক মহল। বিগত কয়েকমাস ধরে শুভেন্দু অধিকারী যেখানেই সভা করেছেন, সেখানে তৃণমূলের কোনও প্রতীক, নাম আর মমতা ব্যানার্জীর নাম উল্লেখ ছিল না। রাজ্য জুড়ে জায়গায় জায়গায় এখন শ

সরকার মনোনীত পদ থেকে ইস্তফা শুভেন্দু অধিকারীর, বাড়ল তৃণমূল ত্যাগের জল্পনা

Image
কলকাতাঃ  বিগত কয়েকমাস ধরে দলের (All India Trinamool Congress) বিরুদ্ধে অনেক কথাই বলেছেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) এমনকি অনেক দল বিরোধী কাজও করেছেন। বিশেষ করে বিগত কয়েকমাস ধরে শুভেন্দু অধিকারী দল আর দলনেত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের নামে কোনও সভা করছেন না। যা করছেন সবই দলের বাইরে। আর এই নিয়ে চরম জল্পনাও শুরু হয়েছিল। যদিও তিনি পরে একটি সভা থেকে বলেছিলেন যে আমাকে দল তাড়ায় নি, আর আমিও দল ছারিনি। শুভেন্দু অধিকারীর এই মন্তব্যের পর তৃণমূলের বুকে অনেকটা জল এলেও, এই মন্তব্যের ঠিক একদিন পর তৃণমূলের সাংসদ সৌগত রায়ের বিরুদ্ধে আবারও মন্তব্য করেন তিনি। সেসব এখন অতীত, নতুন করে জল্পনা শুরু করলেন পরিবহণ মন্ত্রী নিজেই। তিনি আজ হুগলি নদী ব্রিজ কমিশনারের চেয়ারম্যান (HRBC) পদ থেকে নিজেকে মুক্ত করে দেন। ওনার এই পদক্ষেপ ঘিরে রাজ্য জুড়ে আবারও বাড়ছে জল্পনা। উনি কি এই পদ থেকে নিজের নাম সরিয়ে নিয়ে সরাসরি দল ছাড়ার ইঙ্গিত দিলেন? সেই নিয়েই ধন্দে রাজনৈতিক মহল। বিগত কয়েকমাস ধরে শুভেন্দু অধিকারী যেখানেই সভা করেছেন, সেখানে তৃণমূলের কোনও প্রতীক, নাম আর মমতা ব্যানার্জীর নাম উল্লেখ ছিল না। রাজ্য জুড়ে জায়গায় জায়গায় এখন শ

হিন্দু মেয়েদের নিজের বোন বলে মনে করুক মুসলিমরা, নাহলে খুব টর্চার হবে! হুঁশিয়ারি মুসলিম সাংসদের

Image
লখনউঃ  উত্তর প্রদেশের যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath) সরকার লাভ জিহাদের বিরুদ্ধে ক্যাবিনেটে অধ্যাদেশ পাশ করিয়ে নিয়েছে। আর এরমধ্যে সমাজবাদী পার্টির (Samajwadi Party) সাংসদ ডঃ এসটি হাসান (S. T. Hasan) মুসলিম যুবকদের পরামর্শ দিয়ে বলেছে যে, তাঁরা যেন হিন্দু মেয়েদের নিজের বোন বলে মনে করে। লাভ জিহাদের বিরুদ্ধে তৈরি হওয়া আইন নিয়ে বলার সময় SP সাংসদ এসটি হাসান বলেন, ‘আমার পরামর্শ বিশেষকরে মুসলিম বাচ্চাদের জন্য, তাঁরা যেন হিন্দু মেয়েদের নিজের বোনের মতই ভাবে।” ডঃ এসটি হাসান SP সাংসদ পরামর্শ দিয়ে বলেন, ‘কারোর উস্কানিতে পা দেবে না, কারোর চক্করেও আসবে না, কারণ এখানে এমন এক আইন বানিয়ে দেওয়া হয়েছে যেখানে ব্যাপক ভাবে টর্চার করা হতে পারে। নিজেই নিজেকে বাঁচাও আর কারোর প্রলোভনে পা দিয়ে লাভ জিহাদের চক্করে না পড়ে নিজের জীবন বাঁচাও।” উনি আজ মিডিয়ার সাথে কথা বলার সময় এই কথা বলেন। উল্লেখ্য, রাজ্যের যোগী মন্ত্রীমণ্ডল মঙ্গলবার ২৪ নভেম্বর লাভ জিহাদের বিরুদ্ধে অধ্যাদেশ মঞ্জুর করে দেয়। এই অধ্যাদেশ অনুযায়ী, এখন থেকে ছল-চাতুরি, জোর-জবরদস্তি করে বিয়ের মাধ্যমে ধর্ম পরিবর্তন করাকে জামিন অযোগ্য অপরাধ গণ্য করা হয়েছে

বীর তুকারাম ওম্বলে- যিনি নিজের প্রাণের বলিদান দিয়ে আতঙ্কবাদী তকমা থেকে বাঁচিয়েছিলেন হিন্দুদের

26 শে নভেম্বর ২০০৮, (Mumbai Attack) এই দিনটিকে ইতিহাসের সবচেয়ে অন্ধকার দিনগুলির মধ্যে গণ্য করা হয়। এই দিনে, দেশের আর্থিক রাজধানী মুম্বাইয়ে সমুদ্রপথ থেকে আগত সন্ত্রাসীরা আতঙ্ক সৃষ্টি করেছিল। হার্ট-রেঞ্চিং ছবিগুলি প্রতিটি মুহুর্তে মুম্বাই থেকে বেরিয়ে আসছিল। স্বপ্নের শহরে রক্তাক্ত মরণখেলা চলছিল। এদিকে, আতঙ্কিত হয়ে পড়া ভারতীয়দের ভয় বাড়িয়ে, একটি খবর এলো যে কামা হাসপাতালের কাছে অজ্ঞাত হামলাকারীরা মুম্বাইয়ের তিনজন খ্যাত অফিসারকে নির্বিচারে গুলি করে তাদের হত্যা করেছে। এই আধিকারিকরা ছিলেন মুম্বই এটিএসের তৎকালীন প্রধান হেমন্ত কর্কারে, মুম্বাই পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার অশোক কাম্তে এবং ইনস্পেক্টর বিজয় সালাসকার যিনি এনকাউন্টার বিশেষজ্ঞ হিসাবে বিবেচিত। তারপরে গভীর রাতে গিরগাওম চৌপট্টি থেকে একটি সংবাদ এসেছিল যা অসংখ্য দেশবাসীকে কেবল স্বস্তির স্বস্তিই দেয় না, পাশাপাশি একটি সুপরিকল্পিত প্রোপাগান্ডাকে নষ্ট করে দেয়। পুলিশের সক্রিয়তায় একজন সন্ত্রাসী জীবন্ত অবস্থায় ধরা পড়ে, সঙ্গে সঙ্গে তাকে পুলিশ হেফাজতে প্রেরণ করা হয়। কিন্তু যে পুলিশের হাতে মোহাম্মদ আজমল আমির কাসাব নামে সন্ত্রাসী ধরা পড়ে

হিন্দু মেয়েদের নিজের বোন বলে মনে করুক মুসলিমরা, নাহলে খুব টর্চার হবে! হুঁশিয়ারি মুসলিম সাংসদের

Image
লখনউঃ  উত্তর প্রদেশের যোগী আদিত্যনাথ (Yogi Adityanath) সরকার লাভ জিহাদের বিরুদ্ধে ক্যাবিনেটে অধ্যাদেশ পাশ করিয়ে নিয়েছে। আর এরমধ্যে সমাজবাদী পার্টির (Samajwadi Party) সাংসদ ডঃ এসটি হাসান (S. T. Hasan) মুসলিম যুবকদের পরামর্শ দিয়ে বলেছে যে, তাঁরা যেন হিন্দু মেয়েদের নিজের বোন বলে মনে করে। লাভ জিহাদের বিরুদ্ধে তৈরি হওয়া আইন নিয়ে বলার সময় SP সাংসদ এসটি হাসান বলেন, ‘আমার পরামর্শ বিশেষকরে মুসলিম বাচ্চাদের জন্য, তাঁরা যেন হিন্দু মেয়েদের নিজের বোনের মতই ভাবে।” ডঃ এসটি হাসান SP সাংসদ পরামর্শ দিয়ে বলেন, ‘কারোর উস্কানিতে পা দেবে না, কারোর চক্করেও আসবে না, কারণ এখানে এমন এক আইন বানিয়ে দেওয়া হয়েছে যেখানে ব্যাপক ভাবে টর্চার করা হতে পারে। নিজেই নিজেকে বাঁচাও আর কারোর প্রলোভনে পা দিয়ে লাভ জিহাদের চক্করে না পড়ে নিজের জীবন বাঁচাও।” উনি আজ মিডিয়ার সাথে কথা বলার সময় এই কথা বলেন। উল্লেখ্য, রাজ্যের যোগী মন্ত্রীমণ্ডল মঙ্গলবার ২৪ নভেম্বর লাভ জিহাদের বিরুদ্ধে অধ্যাদেশ মঞ্জুর করে দেয়। এই অধ্যাদেশ অনুযায়ী, এখন থেকে ছল-চাতুরি, জোর-জবরদস্তি করে বিয়ের মাধ্যমে ধর্ম পরিবর্তন করাকে জামিন অযোগ্য অপরাধ গণ্য করা হয়েছে

বীর তুকারাম ওম্বলে- যিনি নিজের প্রাণের বলিদান দিয়ে আতঙ্কবাদী তকমা থেকে বাঁচিয়েছিলেন হিন্দুদের

26 শে নভেম্বর ২০০৮, (Mumbai Attack) এই দিনটিকে ইতিহাসের সবচেয়ে অন্ধকার দিনগুলির মধ্যে গণ্য করা হয়। এই দিনে, দেশের আর্থিক রাজধানী মুম্বাইয়ে সমুদ্রপথ থেকে আগত সন্ত্রাসীরা আতঙ্ক সৃষ্টি করেছিল। হার্ট-রেঞ্চিং ছবিগুলি প্রতিটি মুহুর্তে মুম্বাই থেকে বেরিয়ে আসছিল। স্বপ্নের শহরে রক্তাক্ত মরণখেলা চলছিল। এদিকে, আতঙ্কিত হয়ে পড়া ভারতীয়দের ভয় বাড়িয়ে, একটি খবর এলো যে কামা হাসপাতালের কাছে অজ্ঞাত হামলাকারীরা মুম্বাইয়ের তিনজন খ্যাত অফিসারকে নির্বিচারে গুলি করে তাদের হত্যা করেছে। এই আধিকারিকরা ছিলেন মুম্বই এটিএসের তৎকালীন প্রধান হেমন্ত কর্কারে, মুম্বাই পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার অশোক কাম্তে এবং ইনস্পেক্টর বিজয় সালাসকার যিনি এনকাউন্টার বিশেষজ্ঞ হিসাবে বিবেচিত। তারপরে গভীর রাতে গিরগাওম চৌপট্টি থেকে একটি সংবাদ এসেছিল যা অসংখ্য দেশবাসীকে কেবল স্বস্তির স্বস্তিই দেয় না, পাশাপাশি একটি সুপরিকল্পিত প্রোপাগান্ডাকে নষ্ট করে দেয়। পুলিশের সক্রিয়তায় একজন সন্ত্রাসী জীবন্ত অবস্থায় ধরা পড়ে, সঙ্গে সঙ্গে তাকে পুলিশ হেফাজতে প্রেরণ করা হয়। কিন্তু যে পুলিশের হাতে মোহাম্মদ আজমল আমির কাসাব নামে সন্ত্রাসী ধরা পড়ে

‘এবার ভারতের দরকার এক দেশ, এক ভোটের” সংবিধান দিবসের ভাষণে বড়সড় ইঙ্গিত প্রধানমন্ত্রীর

Image
নয়া দিল্লীঃ  প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) বৃহস্পতিবার সংবিধান দিবসের অবসরে কেবড়িয়ায় একটি অনুষ্ঠানে বক্তৃতা দেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আজ আরও একবার দেশে ‘এক দেশ, এক নির্বাচন” (One Nation One Election) শুরু করার দিকে জোর দেন। প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, ২০০৮ সালে পাকিস্তান থেকে আসা সন্ত্রাসীরা মুম্বাইয়ে যা করেছিল, সেটা গোটা বিশ্ব দেখেছে, ওই দিন শয়ে শয়ে মানুষ প্রাণ হারান। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত এখন নতুন নীতির সাথে সন্ত্রাসবাদের মুখোমুখি হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন আজ ভারতের ওয়ান নেশন, ওয়ান ইলেকশনের দরকার। দেশে কয়েকমাস পর পরই কোথাও না কোথাও নির্বাচন হচ্ছে, আর এটা নিতে এখন চিন্তা করা উচিৎ। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, এখন আমরা সম্পূর্ণ ভাবে ডিজিটাইজেশনের দিকে এগোচ্ছি আর কাগজের ব্যবহার এখন আমাদের বন্ধ করা উচিৎ। স্বাধীনতার ৭৫ বছরের কথা মাথায় রেখে আমাদের নিজেদেরই এই লক্ষ্য স্থির করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, সংবিধানের রক্ষায় আদালতের বড় ভূমিকা আছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৭০ এর দশকে এই সংবিধান ভাঙার চেষ্টা করা হয়, কিন্তু সংবিধানই এর জবাব দেয়। এম