Posts

Showing posts from June, 2019

গেরুয়া জার্সির জন্য কাল ম্যাচ হেরেছে ভারত: মেহেবুবা মুফতি, পিডিপি নেত্রী।

ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০১৯ এর ৩৮ তম ম্যাচে ইংল্যান্ড কাল ভারতকে হারিয়েছে। এটা বিশ্বকাপ ম্যাচে ভারতের প্রথম হার।  জম্মুকাশ্মীরের পিডিপি নেত্রী ও প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মেহেবুবা মুফতি এই হারের দায় ভারতের ক্রিকেট টিমের জার্সির উপর চাপিয়ে দিয়েছেন। কাল হারের পর মেহেবুবা মুফতি টুইট করে লিখেছেন এই হারের জন্য গেরুয়া জার্সি দায়ী। মেহেবুবা মুফতি লিখেছেন আপনারা আমাকে অন্ধবিশ্বাসী বলতে পারেন কিন্তু এই হারের জন্য দায়ী ক্রিকেট টিমের গেরুয়া জার্সি। আসল ভারত ওয়ার্ল্ড কাপে লাগাতার জয়লাভ করছে কিন্তু হঠাৎ করে গতকালের হারের জন্য মেহেবুবা মুফতি জার্সির উপর আক্রমন করতে শুরু করেছেন। মেহবুবা মুফতি কট্টর ইসলামিকবাদী যার জন্য উনি গেরুয়া রং, হিন্দুত্ব, গেরুয়া পতাকা কিছুই পছন্দ করতে পারেন না। ইসলামিক আতঙ্কবাদীরা যেভাবে পুরো ভারতকে ইসলামিকরণ করতে চাই এবং হিন্দুদের সংস্কৃতি সভ্যতা ধ্বংস করতে চাই। ঠিক একইভাবে মেহবুবা মুফতির মানসিকতা গেরুয়া রঙের প্রতি খুবই হিংসাত্মক। Call me superstitious but I’d say it’s the jersey that ended India’s winning streak in the #ICCWorldCup2019 . — Mehbooba Mufti (@MehboobaMufti) June 30,

গেরুয়া জার্সির জন্য কাল ম্যাচ হেরেছে ভারত: মেহেবুবা মুফতি, পিডিপি নেত্রী।

ক্রিকেট বিশ্বকাপ ২০১৯ এর ৩৮ তম ম্যাচে ইংল্যান্ড কাল ভারতকে হারিয়েছে। এটা বিশ্বকাপ ম্যাচে ভারতের প্রথম হার।  জম্মুকাশ্মীরের পিডিপি নেত্রী ও প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মেহেবুবা মুফতি এই হারের দায় ভারতের ক্রিকেট টিমের জার্সির উপর চাপিয়ে দিয়েছেন। কাল হারের পর মেহেবুবা মুফতি টুইট করে লিখেছেন এই হারের জন্য গেরুয়া জার্সি দায়ী। মেহেবুবা মুফতি লিখেছেন আপনারা আমাকে অন্ধবিশ্বাসী বলতে পারেন কিন্তু এই হারের জন্য দায়ী ক্রিকেট টিমের গেরুয়া জার্সি। আসল ভারত ওয়ার্ল্ড কাপে লাগাতার জয়লাভ করছে কিন্তু হঠাৎ করে গতকালের হারের জন্য মেহেবুবা মুফতি জার্সির উপর আক্রমন করতে শুরু করেছেন। মেহবুবা মুফতি কট্টর ইসলামিকবাদী যার জন্য উনি গেরুয়া রং, হিন্দুত্ব, গেরুয়া পতাকা কিছুই পছন্দ করতে পারেন না। ইসলামিক আতঙ্কবাদীরা যেভাবে পুরো ভারতকে ইসলামিকরণ করতে চাই এবং হিন্দুদের সংস্কৃতি সভ্যতা ধ্বংস করতে চাই। ঠিক একইভাবে মেহবুবা মুফতির মানসিকতা গেরুয়া রঙের প্রতি খুবই হিংসাত্মক। Call me superstitious but I’d say it’s the jersey that ended India’s winning streak in the #ICCWorldCup2019 . — Mehbooba Mufti (@MehboobaMufti) June 30,

নবজ্যোত সিং সিধুর দপ্তরে তল্লাশি, ১০০০ এর বেশি ফাইল করা হলো বাজেয়াপ্ত! বাতিল হতে পারে রাজ্যের মন্ত্রীপদ।

পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী অমরেন্দ্র সিং ও নবজ্যোত সিং সিধু (Navjot Singh Sidhu) এর মধ্যে দ্বন্দ চরমে পৌঁছে গেছে। আসলে পাঞ্জাবে কংগ্রেস টিকে রয়েছে শুধুমাত্র মুখ্যমন্ত্রী অমরেন্দ্র সিং এর কারণে। কিন্তু নবজ্যোত সিং সিধু এখন গান্ধী পরিবারের তথা রাহুল গান্ধী ও সোনিয়া গান্ধীর খুব ঘনিষ্ঠ নেতা। এখন অমরেন্দ্র সিং দাবি করেছেন, নবজ্যোত সিং সিধু ষড়যন্ত্র করে মুখ্যমন্ত্রী পদ নেওয়ার চেষ্টা করছে। এই থেকেই শুরু হয়েছে দ্বন্দ। এর মধ্যে স্টেট ভিজিলান্স ডিপার্টমেন্ট নবজ্যোত সিং এর বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছে। বর্ডার রেঞ্জ সার্ভালেন্স টিম  সিধুর অফিস থেকে সিভিল ওয়ার্ক সম্পর্কিত ২০০ টি ফাইল বাজেয়াপ্ত করেছে। শুধু এই নয়, ৩৫২ টি অবৈধ হোটেলের ফাইল এবং অন্য কিছু কাজের সাথে জড়িত ৩২ ফাইল বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। মোট ১০০০ এরও বেশি ফাইল বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।মুখ্যমন্ত্রী ক্যাপটেন অমরেন্দ্র সিং শুক্রুবার দিন দিল্লীতে ছিলেন। উনি রাহুল গান্ধীর সাথে এই ইস্যুতে কোনো আলোচনা করেননি। শুধুমাত্র আহমেদ প্যাটেলের সাথে দেখা করে আসেন। পার্টির মধ্যে থাকা বিতর্ককে মেটানোর দায়িত্ব আহমেদ প্যাটেলের উপর দেওয়া হয়েছে। সিধু নিজের ইচ্ছামতো কাজ করছেন

নবজ্যোত সিং সিধুর দপ্তরে তল্লাশি, ১০০০ এর বেশি ফাইল করা হলো বাজেয়াপ্ত! বাতিল হতে পারে রাজ্যের মন্ত্রীপদ।

পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী অমরেন্দ্র সিং ও নবজ্যোত সিং সিধু (Navjot Singh Sidhu) এর মধ্যে দ্বন্দ চরমে পৌঁছে গেছে। আসলে পাঞ্জাবে কংগ্রেস টিকে রয়েছে শুধুমাত্র মুখ্যমন্ত্রী অমরেন্দ্র সিং এর কারণে। কিন্তু নবজ্যোত সিং সিধু এখন গান্ধী পরিবারের তথা রাহুল গান্ধী ও সোনিয়া গান্ধীর খুব ঘনিষ্ঠ নেতা। এখন অমরেন্দ্র সিং দাবি করেছেন, নবজ্যোত সিং সিধু ষড়যন্ত্র করে মুখ্যমন্ত্রী পদ নেওয়ার চেষ্টা করছে। এই থেকেই শুরু হয়েছে দ্বন্দ। এর মধ্যে স্টেট ভিজিলান্স ডিপার্টমেন্ট নবজ্যোত সিং এর বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছে। বর্ডার রেঞ্জ সার্ভালেন্স টিম  সিধুর অফিস থেকে সিভিল ওয়ার্ক সম্পর্কিত ২০০ টি ফাইল বাজেয়াপ্ত করেছে। শুধু এই নয়, ৩৫২ টি অবৈধ হোটেলের ফাইল এবং অন্য কিছু কাজের সাথে জড়িত ৩২ ফাইল বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। মোট ১০০০ এরও বেশি ফাইল বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।মুখ্যমন্ত্রী ক্যাপটেন অমরেন্দ্র সিং শুক্রুবার দিন দিল্লীতে ছিলেন। উনি রাহুল গান্ধীর সাথে এই ইস্যুতে কোনো আলোচনা করেননি। শুধুমাত্র আহমেদ প্যাটেলের সাথে দেখা করে আসেন। পার্টির মধ্যে থাকা বিতর্ককে মেটানোর দায়িত্ব আহমেদ প্যাটেলের উপর দেওয়া হয়েছে। সিধু নিজের ইচ্ছামতো কাজ করছেন

গৃহস্থদের জন্য বড় সিদ্ধান্ত মোদী সরকারের, একধাক্কায় ১০০ টাকা কমে গেল রান্নার গ্যাসের দাম।

ক্ষমতায় এসে প্রথম মাসেই দেশবাসীর জন্য বড়সড় সুখবর নিয়ে এল মোদী সরকার। গত ২৩ শে মে দ্বিতীয়বারের জন্য দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হন নরেন্দ্র মোদী। আর মাত্র এই এক মাসের মধ্যেই দেশের গরিবদের কথা ভেবে নিয়ে নিল বড় সিদ্ধান্ত। আজ সবে জুলাই মাস ঢুকলো আর এর মধ্যেই গৃহস্থদের জন্য বড় সুখবর নিয়ে এল মোদী সরকার। আজ থেকে কমে গেল রান্নার গ্যাসের দাম। রান্নার গ্যাসের দাম প্রত্যেক সিলিন্ডার পিছু কমে গেল ১০০ টাকা ৫০ পয়সা করে। ইন্ডিয়ান অয়েল কর্পোরেশনের তরফে একটি বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, যে সমস্ত রান্নার গ্যাস ভুর্তকিহীন সেগুলির দাম কমে দাঁড়ালো ৬৩৭ টাকা যেটা আগে ছিল ৭৩৭.৫০ টাকা। অপরদিকে সিলিন্ডার পিছু ৪৯৪.৩৫ টাকা করে হয়ে গেল সরকারি ভূর্তকি যুক্ত রান্নার গ্যাসের দাম। এর আগে ভুর্তকিহীন গ্যাসের দাম বেড়েছিল আগের মাসেই অর্থাৎ ১ ই জুন থেকে। ইন্ডিয়ান অয়েলের তরফে ঘোষণা করে জানানো হয় প্রত্যেক সিলিন্ডার পিছু ২৫ শতাংশ হারে বাড়ানো হবে গ্যাসের দাম। আর ঠিক এক মাসের মধ্যেই রান্নার গ্যাসের দাম কমে গেল একধাক্কায় অনেকটা। অর্থাৎ মোদী সরকার দ্বিতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় এসে যে দেশের গরীব মানুষদের ভালো কিছু চিন্তাভাবনা

গৃহস্থদের জন্য বড় সিদ্ধান্ত মোদী সরকারের, একধাক্কায় ১০০ টাকা কমে গেল রান্নার গ্যাসের দাম।

ক্ষমতায় এসে প্রথম মাসেই দেশবাসীর জন্য বড়সড় সুখবর নিয়ে এল মোদী সরকার। গত ২৩ শে মে দ্বিতীয়বারের জন্য দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হন নরেন্দ্র মোদী। আর মাত্র এই এক মাসের মধ্যেই দেশের গরিবদের কথা ভেবে নিয়ে নিল বড় সিদ্ধান্ত। আজ সবে জুলাই মাস ঢুকলো আর এর মধ্যেই গৃহস্থদের জন্য বড় সুখবর নিয়ে এল মোদী সরকার। আজ থেকে কমে গেল রান্নার গ্যাসের দাম। রান্নার গ্যাসের দাম প্রত্যেক সিলিন্ডার পিছু কমে গেল ১০০ টাকা ৫০ পয়সা করে। ইন্ডিয়ান অয়েল কর্পোরেশনের তরফে একটি বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, যে সমস্ত রান্নার গ্যাস ভুর্তকিহীন সেগুলির দাম কমে দাঁড়ালো ৬৩৭ টাকা যেটা আগে ছিল ৭৩৭.৫০ টাকা। অপরদিকে সিলিন্ডার পিছু ৪৯৪.৩৫ টাকা করে হয়ে গেল সরকারি ভূর্তকি যুক্ত রান্নার গ্যাসের দাম। এর আগে ভুর্তকিহীন গ্যাসের দাম বেড়েছিল আগের মাসেই অর্থাৎ ১ ই জুন থেকে। ইন্ডিয়ান অয়েলের তরফে ঘোষণা করে জানানো হয় প্রত্যেক সিলিন্ডার পিছু ২৫ শতাংশ হারে বাড়ানো হবে গ্যাসের দাম। আর ঠিক এক মাসের মধ্যেই রান্নার গ্যাসের দাম কমে গেল একধাক্কায় অনেকটা। অর্থাৎ মোদী সরকার দ্বিতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় এসে যে দেশের গরীব মানুষদের ভালো কিছু চিন্তাভাবনা

অর্জুন সিং এর হাত ধরে দাপুটে নেতা সহ চার তৃণমূলের কাউন্সিলর বিজেপিতে

তৃণমূল থেকে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পর অর্জুন সিং বলেছিলেন, ‘যেভাবে ঘাম আর রক্ত ঝড়িয়ে তৃণমূল দলটাকে গড়েছি। ঠিক সেভাবেই ঘাম আর রক্ত ঝড়িয়ে ওই দলটাকে ভাঙব।” এই হুমকির পর ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূলের সাথে চরম প্রতিদ্বন্দ্বতা করে জয় এনেছিল অর্জুন সিং। শুধু তাই নয়, ভাটপাড়া বিধানসভা আসনে তৃণমূলের হেভিওয়েট প্রার্থীকে হারিয়ে ছেলে পবন সিং কেও জিতিয়েছিলেন তিনি। এরপর ভাটপাড়া পুরসভায় তৃণমূলের কাউন্সিলরকে দলে টেনে তৃণমূলের হাত থেকে পুরসভা ছিনিয়ে নিয়েছিলেন বিজেপির সাংসদ অর্জুন সিং। তাছাড়া, নোয়াপাড়ার তৃণমূল বিধায়ক সুনীল সিং এবং গারুলিয়ার ১২ জন কাউন্সিলরকে বিজেপিতে নিয়ে এসে ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপির ঘাঁটি শক্ত করেছিলেন অর্জুন সিং। এবার আবারও তৃণমূলে বড়সড় ভাঙন ধরালেন তিনি। এবার টিটাগড় পুরসভার দাপুটে কাউন্সিলর মনিশ শুক্ল সমেত চার কাউন্সিলরকে তৃণমূল থেকে বিজেপিতে নিয়ে এলেন অর্জুন সিং। ২৩ আসন বিশিষ্ট টিটাগড় পুরসভায় তৃণমূলের দখলে ছিল ১৯ টি ও বামেদের হাতে ছিল ৩ টি আসন। একটি আসন ফাঁকা। চার কাউন্সিলর বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পর শাসক দল তৃণমূলের কাউন্সিলর সংখ্যা হয়ে দাঁড়ালো ১৫। টিটাগড় পুরসভায় তৃণমূলে

অর্জুন সিং এর হাত ধরে দাপুটে নেতা সহ চার তৃণমূলের কাউন্সিলর বিজেপিতে

তৃণমূল থেকে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পর অর্জুন সিং বলেছিলেন, ‘যেভাবে ঘাম আর রক্ত ঝড়িয়ে তৃণমূল দলটাকে গড়েছি। ঠিক সেভাবেই ঘাম আর রক্ত ঝড়িয়ে ওই দলটাকে ভাঙব।” এই হুমকির পর ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূলের সাথে চরম প্রতিদ্বন্দ্বতা করে জয় এনেছিল অর্জুন সিং। শুধু তাই নয়, ভাটপাড়া বিধানসভা আসনে তৃণমূলের হেভিওয়েট প্রার্থীকে হারিয়ে ছেলে পবন সিং কেও জিতিয়েছিলেন তিনি। এরপর ভাটপাড়া পুরসভায় তৃণমূলের কাউন্সিলরকে দলে টেনে তৃণমূলের হাত থেকে পুরসভা ছিনিয়ে নিয়েছিলেন বিজেপির সাংসদ অর্জুন সিং। তাছাড়া, নোয়াপাড়ার তৃণমূল বিধায়ক সুনীল সিং এবং গারুলিয়ার ১২ জন কাউন্সিলরকে বিজেপিতে নিয়ে এসে ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপির ঘাঁটি শক্ত করেছিলেন অর্জুন সিং। এবার আবারও তৃণমূলে বড়সড় ভাঙন ধরালেন তিনি। এবার টিটাগড় পুরসভার দাপুটে কাউন্সিলর মনিশ শুক্ল সমেত চার কাউন্সিলরকে তৃণমূল থেকে বিজেপিতে নিয়ে এলেন অর্জুন সিং। ২৩ আসন বিশিষ্ট টিটাগড় পুরসভায় তৃণমূলের দখলে ছিল ১৯ টি ও বামেদের হাতে ছিল ৩ টি আসন। একটি আসন ফাঁকা। চার কাউন্সিলর বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পর শাসক দল তৃণমূলের কাউন্সিলর সংখ্যা হয়ে দাঁড়ালো ১৫। টিটাগড় পুরসভায় তৃণমূলে

বাম আমলে বিঘাপ্রতি, তৃণমূলের আমলে কাঠা প্রতি তোলা নিত শাহজাহান ।

বসিরহাট লোকসভার অন্তর্গত সন্দেশখালী অঞ্চল। এই অঞ্চলে জলের মধ্যে রয়েছে সোনা অর্থাৎ মাছ। মাছই এই অঞ্চলে সোনার সমান। কারণ এখানকার মূল জীবিকায় হল মৎস্য চাষ। এখানকার মানুষজন ভেড়ির সাহায্যে প্রচুর পরিমাণে মৎস্য চাষ করে আর সেই মাছ চলে যায় কলকাতা শহর সহ রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায়। অনেকের মতে এই অঞ্চলে টাকা উড়ে বেড়ায় শুধুমাত্র ধরার কৌশল জানতে হবে। আর এবার তৃণমূল কংগ্রেসের অনেক নেতাকর্মীরা বলছে সেই টাকা ধরার সঠিক কৌশলটাই শিখে ফেলেছিল সন্দেশখালি খুনের মূল অভিযুক্ত শাজাহান। সেখানকার এক প্রবীণ তৃণমূল কংগ্রেস নেতা জানিয়েছেন, ইট ভাটা থেকে শুরু করে মাছের ভেড়ি সব জায়গায় তোলা আদায় করে শাজাহান বাহিনী। আগে যখন রাজ্যের ক্ষমতায় বাম ছিল সেই সময় থেকে এই সমস্ত অঞ্চলে তোলা আদায় করছে শাজাহান বাহিনী। আগে তোলা আদায়ের হিসাব ছিল বিঘা প্রতি এখন তৃণমূল আমলে সেটা এসে দাঁড়িয়েছে কাঠা প্রতি। এলাকার মাছ চাষীরা জানিয়েছেন যে, এখনে প্রতিটি মাছের ভেড়ি নিলাম হয় শাহাজান এর কথায়। আর প্রত্যেক মাছ চাষীকে শাজাহানের কাছে গিয়ে প্রতি মাসে তোলার টাকা জমা দিয়ে আসতে হয়। এলাকার মানুষজন জানান যদি কোনো মাছ ব্যবসায়ী সেই তোলার টাকা দিতে অস্বীকা

বাম আমলে বিঘাপ্রতি, তৃণমূলের আমলে কাঠা প্রতি তোলা নিত শাহজাহান ।

বসিরহাট লোকসভার অন্তর্গত সন্দেশখালী অঞ্চল। এই অঞ্চলে জলের মধ্যে রয়েছে সোনা অর্থাৎ মাছ। মাছই এই অঞ্চলে সোনার সমান। কারণ এখানকার মূল জীবিকায় হল মৎস্য চাষ। এখানকার মানুষজন ভেড়ির সাহায্যে প্রচুর পরিমাণে মৎস্য চাষ করে আর সেই মাছ চলে যায় কলকাতা শহর সহ রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায়। অনেকের মতে এই অঞ্চলে টাকা উড়ে বেড়ায় শুধুমাত্র ধরার কৌশল জানতে হবে। আর এবার তৃণমূল কংগ্রেসের অনেক নেতাকর্মীরা বলছে সেই টাকা ধরার সঠিক কৌশলটাই শিখে ফেলেছিল সন্দেশখালি খুনের মূল অভিযুক্ত শাজাহান। সেখানকার এক প্রবীণ তৃণমূল কংগ্রেস নেতা জানিয়েছেন, ইট ভাটা থেকে শুরু করে মাছের ভেড়ি সব জায়গায় তোলা আদায় করে শাজাহান বাহিনী। আগে যখন রাজ্যের ক্ষমতায় বাম ছিল সেই সময় থেকে এই সমস্ত অঞ্চলে তোলা আদায় করছে শাজাহান বাহিনী। আগে তোলা আদায়ের হিসাব ছিল বিঘা প্রতি এখন তৃণমূল আমলে সেটা এসে দাঁড়িয়েছে কাঠা প্রতি। এলাকার মাছ চাষীরা জানিয়েছেন যে, এখনে প্রতিটি মাছের ভেড়ি নিলাম হয় শাহাজান এর কথায়। আর প্রত্যেক মাছ চাষীকে শাজাহানের কাছে গিয়ে প্রতি মাসে তোলার টাকা জমা দিয়ে আসতে হয়। এলাকার মানুষজন জানান যদি কোনো মাছ ব্যবসায়ী সেই তোলার টাকা দিতে অস্বীকা

আসাউদ্দিন ওয়েসীর লোকজন গ্রামে এসে মহিলাদের দিল ধর্ষণ করার হুমকি! ভয়ে পলাতক কিছু পরিবার।

AIMIM পার্টির লোকজন খোলাখুলি গুন্ডাগিরি শুরু করে দিয়েছে বলে অভিযোগ সামনে এসেছে। এই পার্টির মুখ্য নেতা আসাউদ্দিন ওয়েসীর ভাই ১৫ মিনিটে হিন্দুদের শেষ করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিল। আর এখন ওই পার্টির বাকি লোকজনও গুনদাগিরি শুরু করেছে এবং আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। মামলা ঝাড়খণ্ডের সরাইকেলা এলাকার যেখানে ওয়েসীর পার্টির নেতারা মহিলাদের গালি গালাজ দিয়েছে সাথে ধর্ষন করার হুমকিও দিয়েছে।  আসলে ওই এলাকায় এক চোরকে স্থানীয় লোকজন পিটিয়ে মেরে ফেলেছে বলে অভিযোগ। এখন মারা পড়া সেই ব্যক্তি মুসলিম সম্প্রদায় থেকে। এই কারণে AIMIM এর সমস্থ কট্টরপন্থীরা উগ্র হয়ে এলাকায় উৎপাত শুরু করেছে এবং অন্য।সম্প্রদায়ের মহিলাদের হুমকি দিতে শুরু করেছে। গাড়ি গাড়ি লোক (প্রায় ৩০ গাড়ি) এসে এলাকার মহিলাদের গালি গালাজ ও হুমকি দিয়েছে বলে অভিযোগ সামনে এসেছে। কট্টরপন্থীরা সরাইকেলা গ্রামে এসে আসাউদ্দিন ওয়েসী জিন্দাবাদ, আফতাব আহমেদ সিদ্দিকী জিন্দাবাদ বলে শ্লোগান দেয়। এর সাথে এলাকার উৎপাত করে লুটপাট চালায় এবং মহিলাদের ধর্ষনের হুমকি দেয়। একই সাথে বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকিও দেয়। গ্রামের মহিলারা এই বিষয়ে খানায় অভিযোগ দায়ের করিয়েছে। মহিলাদের দাবি এলাকায়

আসাউদ্দিন ওয়েসীর লোকজন গ্রামে এসে মহিলাদের দিল ধর্ষণ করার হুমকি! ভয়ে পলাতক কিছু পরিবার।

AIMIM পার্টির লোকজন খোলাখুলি গুন্ডাগিরি শুরু করে দিয়েছে বলে অভিযোগ সামনে এসেছে। এই পার্টির মুখ্য নেতা আসাউদ্দিন ওয়েসীর ভাই ১৫ মিনিটে হিন্দুদের শেষ করে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিল। আর এখন ওই পার্টির বাকি লোকজনও গুনদাগিরি শুরু করেছে এবং আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। মামলা ঝাড়খণ্ডের সরাইকেলা এলাকার যেখানে ওয়েসীর পার্টির নেতারা মহিলাদের গালি গালাজ দিয়েছে সাথে ধর্ষন করার হুমকিও দিয়েছে।  আসলে ওই এলাকায় এক চোরকে স্থানীয় লোকজন পিটিয়ে মেরে ফেলেছে বলে অভিযোগ। এখন মারা পড়া সেই ব্যক্তি মুসলিম সম্প্রদায় থেকে। এই কারণে AIMIM এর সমস্থ কট্টরপন্থীরা উগ্র হয়ে এলাকায় উৎপাত শুরু করেছে এবং অন্য।সম্প্রদায়ের মহিলাদের হুমকি দিতে শুরু করেছে। গাড়ি গাড়ি লোক (প্রায় ৩০ গাড়ি) এসে এলাকার মহিলাদের গালি গালাজ ও হুমকি দিয়েছে বলে অভিযোগ সামনে এসেছে। কট্টরপন্থীরা সরাইকেলা গ্রামে এসে আসাউদ্দিন ওয়েসী জিন্দাবাদ, আফতাব আহমেদ সিদ্দিকী জিন্দাবাদ বলে শ্লোগান দেয়। এর সাথে এলাকার উৎপাত করে লুটপাট চালায় এবং মহিলাদের ধর্ষনের হুমকি দেয়। একই সাথে বোমা মেরে উড়িয়ে দেওয়ার হুমকিও দেয়। গ্রামের মহিলারা এই বিষয়ে খানায় অভিযোগ দায়ের করিয়েছে। মহিলাদের দাবি এলাকায়

তৃণমূলের হাত থেকে আরেকটি পঞ্চায়েত ছিনিয়ে নিলো বিজেপি

Image
লোকসভা ভোটের ফলাফলের পর রাজ্যের চারিদিক থেকে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার হিড়িক পড়ে গেছে। দলের নেত্রী তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী তৃণমূলের নেতাদের হুঁশিয়ারি দিয়েও দলের ভাঙন রুখতে পারেন নি। দল থেকে কয়েকজন নেতা আর বিধায়ক চলে যাওয়ার পর ভাটপাড়া পুরসভা দখল করে রাজ্যের প্রথম পুরসভায় ক্ষমতায় এসেছিল গেরুয়া শিবির। এরপর দক্ষিণ দিনাজপুরের জেলা পরিষদের ১০ জন সদস্য তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়ায় রাজ্যের প্রথম জেলা পরিষদও হাতিয়ে নিয়েছিলে বিজেপি। এছাড়াও কালাচিনির তৃণমূল বিধায়ক উইলসন চম্প্রামারি বিজেপিতে যোগ দেওয়ায় সেদিন একটি বিধানসভাও বিজেপির হাতে চলে এসেছিল। এর আগেই আপনাদের জানিয়েছি যে, কোচবিহার বিজেপি একটা পঞ্চায়েত দখল করতে সক্ষম হয়েছিল গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে। কিন্তু লোকসভা ভোটের ফলাফল আর কোচবিহার লোকসভা আসনে বিজেপির জয়ের পর ৩৪ টি গ্রাম পঞ্চায়েত বিজেপি দখল করে নেয়। এর ফলে চরম চাপে পড়ে তৃণমূল নেতৃত্ব। এবার সেখানে আরেকটি পঞ্চায়েতে দখল বসাল বিজেপি। ময়নাগুড়ি ব্লকের ধর্মপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের উপ প্রধান সহ ৬ জন পঞ্চায়েত সদস্য তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়ায় ওই গ্রাম পঞ্চায়েতেও দখল বসাল

তৃণমূলের হাত থেকে আরেকটি পঞ্চায়েত ছিনিয়ে নিলো বিজেপি

Image
লোকসভা ভোটের ফলাফলের পর রাজ্যের চারিদিক থেকে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার হিড়িক পড়ে গেছে। দলের নেত্রী তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী তৃণমূলের নেতাদের হুঁশিয়ারি দিয়েও দলের ভাঙন রুখতে পারেন নি। দল থেকে কয়েকজন নেতা আর বিধায়ক চলে যাওয়ার পর ভাটপাড়া পুরসভা দখল করে রাজ্যের প্রথম পুরসভায় ক্ষমতায় এসেছিল গেরুয়া শিবির। এরপর দক্ষিণ দিনাজপুরের জেলা পরিষদের ১০ জন সদস্য তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়ায় রাজ্যের প্রথম জেলা পরিষদও হাতিয়ে নিয়েছিলে বিজেপি। এছাড়াও কালাচিনির তৃণমূল বিধায়ক উইলসন চম্প্রামারি বিজেপিতে যোগ দেওয়ায় সেদিন একটি বিধানসভাও বিজেপির হাতে চলে এসেছিল। এর আগেই আপনাদের জানিয়েছি যে, কোচবিহার বিজেপি একটা পঞ্চায়েত দখল করতে সক্ষম হয়েছিল গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে। কিন্তু লোকসভা ভোটের ফলাফল আর কোচবিহার লোকসভা আসনে বিজেপির জয়ের পর ৩৪ টি গ্রাম পঞ্চায়েত বিজেপি দখল করে নেয়। এর ফলে চরম চাপে পড়ে তৃণমূল নেতৃত্ব। এবার সেখানে আরেকটি পঞ্চায়েতে দখল বসাল বিজেপি। ময়নাগুড়ি ব্লকের ধর্মপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের উপ প্রধান সহ ৬ জন পঞ্চায়েত সদস্য তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়ায় ওই গ্রাম পঞ্চায়েতেও দখল বসাল

সন্ত্রাসবাদ ছড়ানোর জন্য অস্ট্রিয়ায় বন্ধ হচ্ছে সাতটি মসজিদ, দেশ থেকে তাড়ানো হবে কয়েক ডজন ইমামকে।

অস্ট্রিয়ায় ডানপন্থী সরকার ক্ষমতায় আসার পরই স্কুলে স্কুলে হিজাব নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়। আর এবার সাংবাদিক সম্মেলন করে অস্ট্রিয়া সরকার ঘোষণা করে দিল সেই দেশের সাতটি বড় বড় মসজিদ বন্ধ করে দেওয়া হবে সেই সাথে অস্ট্রিয়া থেকে তাড়ানো হবে ডজন খানেক মুসলিম ইমাম কে। এই সাতটি বন্ধ মসজিদের মধ্যে একটি মসজিদ চালায় আরব সংগঠন আর বাকি ছয়টি চালায় তুর্কি সংগঠন। এইদিন একটি সাংবাদিক সম্মেলন করে অস্ট্রিয়ার কালচার মিনিষ্টার জানিয়েছেন, এই সাতটি মসজিদ থেকে দেশজুড়ে ক্রমাগত উগ্রপন্থা ছড়ানো হচ্ছে। এছাড়া এই মসজিদ গুলি থেকে ইসলাম সংক্রান্ত নানান উগ্রবাদী মনোভাব শেখানো হচ্ছে যুবক সম্প্রদায়ের মধ্যে। এছাড়াও ধর্মকে কাজে লাগিয়ে রাজনীতি করার অভিযোগও উঠেছে এই মসজিদ গুলির দিকে। আর তাই অস্ট্রিয়া সরকারের স্পষ্ট বার্তা আমাদের দেশে এইরূপ উগ্রপন্থী বরদাস্ত করা হবে না। মোট ৬ লক্ষ্যের বেশি মুসলিম থাকে অস্ট্রিয়ায় তারমধ্যে বেশির ভাগই তুর্কি সম্প্রদায়ের। আর তাই অস্ট্রিয়ার এই সিদ্ধান্তে কার্যত ক্ষুব্ধ হয়েছে তুরস্ক। এমনকি এই ঘটনার পর এটাকে ইসলাম বিরোধী বলে দাবি করে নিজের ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন ইব্রাহিম কালীন, ইনি হলেন তুরস্কের রাষ্ট্রপতি এর

সন্ত্রাসবাদ ছড়ানোর জন্য অস্ট্রিয়ায় বন্ধ হচ্ছে সাতটি মসজিদ, দেশ থেকে তাড়ানো হবে কয়েক ডজন ইমামকে।

অস্ট্রিয়ায় ডানপন্থী সরকার ক্ষমতায় আসার পরই স্কুলে স্কুলে হিজাব নিষিদ্ধ করে দেওয়া হয়। আর এবার সাংবাদিক সম্মেলন করে অস্ট্রিয়া সরকার ঘোষণা করে দিল সেই দেশের সাতটি বড় বড় মসজিদ বন্ধ করে দেওয়া হবে সেই সাথে অস্ট্রিয়া থেকে তাড়ানো হবে ডজন খানেক মুসলিম ইমাম কে। এই সাতটি বন্ধ মসজিদের মধ্যে একটি মসজিদ চালায় আরব সংগঠন আর বাকি ছয়টি চালায় তুর্কি সংগঠন। এইদিন একটি সাংবাদিক সম্মেলন করে অস্ট্রিয়ার কালচার মিনিষ্টার জানিয়েছেন, এই সাতটি মসজিদ থেকে দেশজুড়ে ক্রমাগত উগ্রপন্থা ছড়ানো হচ্ছে। এছাড়া এই মসজিদ গুলি থেকে ইসলাম সংক্রান্ত নানান উগ্রবাদী মনোভাব শেখানো হচ্ছে যুবক সম্প্রদায়ের মধ্যে। এছাড়াও ধর্মকে কাজে লাগিয়ে রাজনীতি করার অভিযোগও উঠেছে এই মসজিদ গুলির দিকে। আর তাই অস্ট্রিয়া সরকারের স্পষ্ট বার্তা আমাদের দেশে এইরূপ উগ্রপন্থী বরদাস্ত করা হবে না। মোট ৬ লক্ষ্যের বেশি মুসলিম থাকে অস্ট্রিয়ায় তারমধ্যে বেশির ভাগই তুর্কি সম্প্রদায়ের। আর তাই অস্ট্রিয়ার এই সিদ্ধান্তে কার্যত ক্ষুব্ধ হয়েছে তুরস্ক। এমনকি এই ঘটনার পর এটাকে ইসলাম বিরোধী বলে দাবি করে নিজের ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন ইব্রাহিম কালীন, ইনি হলেন তুরস্কের রাষ্ট্রপতি এর

জঙ্গিদের শেষকৃত্যে ভিড় যাতে না জমে, তাই নিয়ে চরম কড়া পদক্ষেপ নিতে চলেছে মোদী সরকার

জম্মু কাশ্মীরে জঙ্গিদের মৃত্যুর পর এবার তাঁদের শেষ কৃত্যে আর ভিড় জমা হবেনা। আর না জেহাদিদের ভাষণ চলবে, আর না এরকম ছবি আর ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হবে। আর এই জন্য কেন্দ্রের মোদী সরকার এক চরম সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে। কেন্দ্র সরকারের এই সিদ্ধান্তের পর, জঙ্গিদের শেষকৃত্যে নতুন ভাবে জঙ্গি তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা কমে যাবে। ২০১৫ সালে জেহাদি আবু কাশিমের জানাজায় হাজার হাজার লোক জমা হয়েছিল। আর তারপর থেকে উপত্যকায় জেহাদিদের জানাজায় প্রচুর মানুষ জমা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, ভিড় জমা করে, নতুন জঙ্গিও বানানোর কাজ করছে জেহাদিরা। এবার স্থানীয় প্রশাসন এই ঘটনায় লাগাম লাগানোর জন্য বিদেশি জঙ্গিদের মৃত দেহ কাশ্মীরিদের হাতে তুলে দেওয়ার যায়গায়, নিজেরাই কোন গোপন স্থানে দফন করার কাজ শুরু করে দিয়েছে। কিন্তু স্থানীয় জঙ্গিদের দেহ তাঁদের পরিজনের হাতে তুলে দেওয়া হয়। আর সেই জঙ্গিদের শেষকৃত্যে প্রচুর পরিমাণে মানুষ জমা হয়। এছাড়াও জঙ্গিরা কবরস্থানে গিয়ে হাওয়ায় ফায়ারিং করে মৃত সাথিদের সম্বর্ধনা জানায়। অনেক উলেমা আর জঙ্গিরা ভাষণ ও দেয়। তাঁরা জানাজায় জমা ভিড়কে কাশ্মীরকে ভারতের বিরুদ্ধে দেখানোর চেষ্টা করে। হিন্দি সংবাদ মাধ্যম দ

জঙ্গিদের শেষকৃত্যে ভিড় যাতে না জমে, তাই নিয়ে চরম কড়া পদক্ষেপ নিতে চলেছে মোদী সরকার

জম্মু কাশ্মীরে জঙ্গিদের মৃত্যুর পর এবার তাঁদের শেষ কৃত্যে আর ভিড় জমা হবেনা। আর না জেহাদিদের ভাষণ চলবে, আর না এরকম ছবি আর ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হবে। আর এই জন্য কেন্দ্রের মোদী সরকার এক চরম সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে। কেন্দ্র সরকারের এই সিদ্ধান্তের পর, জঙ্গিদের শেষকৃত্যে নতুন ভাবে জঙ্গি তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা কমে যাবে। ২০১৫ সালে জেহাদি আবু কাশিমের জানাজায় হাজার হাজার লোক জমা হয়েছিল। আর তারপর থেকে উপত্যকায় জেহাদিদের জানাজায় প্রচুর মানুষ জমা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, ভিড় জমা করে, নতুন জঙ্গিও বানানোর কাজ করছে জেহাদিরা। এবার স্থানীয় প্রশাসন এই ঘটনায় লাগাম লাগানোর জন্য বিদেশি জঙ্গিদের মৃত দেহ কাশ্মীরিদের হাতে তুলে দেওয়ার যায়গায়, নিজেরাই কোন গোপন স্থানে দফন করার কাজ শুরু করে দিয়েছে। কিন্তু স্থানীয় জঙ্গিদের দেহ তাঁদের পরিজনের হাতে তুলে দেওয়া হয়। আর সেই জঙ্গিদের শেষকৃত্যে প্রচুর পরিমাণে মানুষ জমা হয়। এছাড়াও জঙ্গিরা কবরস্থানে গিয়ে হাওয়ায় ফায়ারিং করে মৃত সাথিদের সম্বর্ধনা জানায়। অনেক উলেমা আর জঙ্গিরা ভাষণ ও দেয়। তাঁরা জানাজায় জমা ভিড়কে কাশ্মীরকে ভারতের বিরুদ্ধে দেখানোর চেষ্টা করে। হিন্দি সংবাদ মাধ্যম দ

আল্লাহ-এর পথ থেকে দূরে সরে যাচ্ছেন, তাই বলিউড ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিলেন দঙ্গল গার্ল জায়রা ওয়াসিম

আল্লাহ-এর পথ থেকে দূরে সরে যাচ্ছেন, তাই বলিউড ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিলেন দঙ্গল গার্ল জায়রা ওয়াসিম

ব্রেকিং খবরঃ জম্মু কাশ্মীরে খতম এক জঙ্গি, আরও দুজনকে ঘিরে রেখেছে সেনা

জম্মু কাশ্মীরের বডগাঁও এলাকায় সেনা আর জঙ্গিদের মধ্যে সংঘর্ষ চলছে। সেনার এনকাউন্টারে এখনো পর্যন্ত এক জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে। এবং আরও দুই জঙ্গিকে ঘিরে রেখেছে সেনা। বডগাঁও জেলার চাদুরা এলাকায় জঙ্গি আর সেনার মধ্যে ফায়ারিং চলছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, সেনার ৫৩ রাষ্ট্রীয় রাইফেলস, সিআরপিএফ আর এসওজি বডগাঁও তে সংযুক্ত অভিযান চালিয়ে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছিল। এক বরিষ্ঠ আধিকারিক এর অনুযায়ী, সেনা গোপন সুত্রে খবর পেয়েছিল যে, ওই এলাকায় জঙ্গিরা লুকিয়ে আছে। যখনই সেনা জঙ্গিদের ঘিরে ফেলে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছিল, তখনই জঙ্গিরা সেনার উপর গুলি চালাতে শুরু করে দেয়। সেনার সুত্র অনুযায়ী, ওই এলাকায় দুই থেকে তিন জঙ্গি লুকিয়ে আছে। তাঁদের মধ্যে এক জঙ্গিকে খতম করেছে সেনা। এখনো সেনা আর জঙ্গিদের মধ্যে সংঘর্ষ চলছে। আরেকদিকে দুদিনের সফর করে জম্মু কাশ্মীর সেরে শুক্রবার দিল্লী ফিরেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ। উনি শুক্রবার লোকসভায় জম্মু কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিয়ে রিপোর্ট দেন। উনি বলেন, জম্মু কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদ পাকিস্তানের জন্যই সৃষ্টি হচ্ছে। উনি বলেন, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আমাদের সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি চলবে

ব্রেকিং খবরঃ জম্মু কাশ্মীরে খতম এক জঙ্গি, আরও দুজনকে ঘিরে রেখেছে সেনা

জম্মু কাশ্মীরের বডগাঁও এলাকায় সেনা আর জঙ্গিদের মধ্যে সংঘর্ষ চলছে। সেনার এনকাউন্টারে এখনো পর্যন্ত এক জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে। এবং আরও দুই জঙ্গিকে ঘিরে রেখেছে সেনা। বডগাঁও জেলার চাদুরা এলাকায় জঙ্গি আর সেনার মধ্যে ফায়ারিং চলছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, সেনার ৫৩ রাষ্ট্রীয় রাইফেলস, সিআরপিএফ আর এসওজি বডগাঁও তে সংযুক্ত অভিযান চালিয়ে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছিল। এক বরিষ্ঠ আধিকারিক এর অনুযায়ী, সেনা গোপন সুত্রে খবর পেয়েছিল যে, ওই এলাকায় জঙ্গিরা লুকিয়ে আছে। যখনই সেনা জঙ্গিদের ঘিরে ফেলে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছিল, তখনই জঙ্গিরা সেনার উপর গুলি চালাতে শুরু করে দেয়। সেনার সুত্র অনুযায়ী, ওই এলাকায় দুই থেকে তিন জঙ্গি লুকিয়ে আছে। তাঁদের মধ্যে এক জঙ্গিকে খতম করেছে সেনা। এখনো সেনা আর জঙ্গিদের মধ্যে সংঘর্ষ চলছে। আরেকদিকে দুদিনের সফর করে জম্মু কাশ্মীর সেরে শুক্রবার দিল্লী ফিরেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ। উনি শুক্রবার লোকসভায় জম্মু কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিয়ে রিপোর্ট দেন। উনি বলেন, জম্মু কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদ পাকিস্তানের জন্যই সৃষ্টি হচ্ছে। উনি বলেন, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আমাদের সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি চলবে

মৃত ব্যক্তির অন্তিম সংস্কার করে ফেরা হিন্দু পরিবারের উপর আক্রমন করলো কট্টরপন্থীরা।

ধর্মনিরপেক্ষতার ছত্র ছায়ায় কট্টরপন্থীরা কিভাবে ফুলে ফেঁপে উঠেছে তা প্রায় প্রত্যেকদিন কোনো না কোনো ঘটনার মাধ্যমে সামনে আসছে। ঝাড়খণ্ডের ধানবাদ জেলা থেকে এক খবর সামনে আসছে যা খুবই গম্ভীর। মদয়দিহ গ্রামের এক পরিবার পরিজন ও গ্রামের লোকেরা মৃত ব্যক্তির অন্তিম সংস্কার করে যখন ফিরছিল তখন গ্রামের বাইরে এক ধর্মস্থলের পাশে উপস্থিত লোকেরা হামলা করে, পাথর নিক্ষেপ করে এবং লাঠি ও ডান্ডা দিয়ে মারধরও করে। আসলে কট্টরপন্থীদের দাবি হিন্দুরা তাদের কোনো কাজ সম্পন্ন করে তাদের ধার্মিক স্থলের পাশ দিয়ে যেতে পারবে না। অন্তিম সংস্কার থেকে ফেরত আসা লোকেদের উপর মদয়দিহ গ্রামে সোমবার সম্প্রদায় বিশেষের লোকেরা হামলা করে। অনেকের দাবি অন্তিম সংস্কারের পর হিন্দু পরিবার তাদের প্রথা অনুযায়ী রাম নাম করতে করতে ফিরছিল। যা দেখেই উগ্র হয়ে উঠে কট্টরপন্থীরা। হামলায় ১২ জনের মতো লোক আহত হয়েছে। এই ঘটনার পর গ্রামে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা জোর নিয়েছে। গ্রামে কট্টরপন্থীরা সংখ্যায় বেড়েছে যার জন্য হিন্দুদের উপর হামলার ঘটনা একের পর এক সামনে আসছে। তবে কোনো পরিবার মৃত ব্যক্তির অন্তিম সংস্কার করে ফিরছে আর সেই সময় হামলা হওয়া খুবই ভয়ানক ব্যাপার।

মৃত ব্যক্তির অন্তিম সংস্কার করে ফেরা হিন্দু পরিবারের উপর আক্রমন করলো কট্টরপন্থীরা।

ধর্মনিরপেক্ষতার ছত্র ছায়ায় কট্টরপন্থীরা কিভাবে ফুলে ফেঁপে উঠেছে তা প্রায় প্রত্যেকদিন কোনো না কোনো ঘটনার মাধ্যমে সামনে আসছে। ঝাড়খণ্ডের ধানবাদ জেলা থেকে এক খবর সামনে আসছে যা খুবই গম্ভীর। মদয়দিহ গ্রামের এক পরিবার পরিজন ও গ্রামের লোকেরা মৃত ব্যক্তির অন্তিম সংস্কার করে যখন ফিরছিল তখন গ্রামের বাইরে এক ধর্মস্থলের পাশে উপস্থিত লোকেরা হামলা করে, পাথর নিক্ষেপ করে এবং লাঠি ও ডান্ডা দিয়ে মারধরও করে। আসলে কট্টরপন্থীদের দাবি হিন্দুরা তাদের কোনো কাজ সম্পন্ন করে তাদের ধার্মিক স্থলের পাশ দিয়ে যেতে পারবে না। অন্তিম সংস্কার থেকে ফেরত আসা লোকেদের উপর মদয়দিহ গ্রামে সোমবার সম্প্রদায় বিশেষের লোকেরা হামলা করে। অনেকের দাবি অন্তিম সংস্কারের পর হিন্দু পরিবার তাদের প্রথা অনুযায়ী রাম নাম করতে করতে ফিরছিল। যা দেখেই উগ্র হয়ে উঠে কট্টরপন্থীরা। হামলায় ১২ জনের মতো লোক আহত হয়েছে। এই ঘটনার পর গ্রামে সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা জোর নিয়েছে। গ্রামে কট্টরপন্থীরা সংখ্যায় বেড়েছে যার জন্য হিন্দুদের উপর হামলার ঘটনা একের পর এক সামনে আসছে। তবে কোনো পরিবার মৃত ব্যক্তির অন্তিম সংস্কার করে ফিরছে আর সেই সময় হামলা হওয়া খুবই ভয়ানক ব্যাপার।

১২,০০০ আফগানি সেনাকে রক্তে স্নান করিয়ে দিয়েছিল ভারতের ২১ জন শিখ সেনা। বিদেশের ইতিহাসে পড়ানো হয় এই বীরত্বের কাহিনী।

যদি আপনি শুধুমাত্র পাঠ্যপুস্তকে লেখা ইতিহাস পড়েন তবে সারাগাড়ির যুদ্ধ (Saragarhi Barrel)সম্পর্কে জানবেন না। এক দিকে ১২ হাজার আফগান তো অন্য দিকে মাত্র ২১ জন শিখ সৈন্যের বিশাল যুদ্ধ। তবে এই সব ইতিহাস পাঠ্যপুস্তকে পোড়ানো হয় না কারণ এই ইতিহাস জানলে বামপন্থী ও ভারত বিরোধীদের ষড়যন্ত্র সফল হবে না। ভারতীয় সমাজের পরিস্থিতি এখন এমন যে, রামায়ণ মহাভারতকেও কাল্পনিক কাহিনী মনে করে। বামপন্থীরা সবক্ষেত্রে এমন ভেজাল ঢুকিয়েছে যে ভারতীয়রা ভুলেই গেছে তাদের আসল ইতিহাস রাম, কৃষ্ণের সাথে জড়িত। তবে সেই ইতিহাস তো দূর সম্প্রতি দশকগুলিতে হওয়া ইতিহাস সম্পর্কেও ভারতীয়দের ভুল তথা পোড়ানো হয় অথবা আসল ইতিহাস লুকিয়ে দেওয়া হয়। ঘটনা ১৮৯৭ সালের যখন নর্থ ওয়েস্ট ফ্রন্টিয়ার স্টেটে ১২ হাজার আফগান সেনা হামলা করে দিয়েছিল। আফগান সেনা গুলিস্তান ও লকহার্ড কেল্লার উপর কব্জা করতে চেয়েছিল। এই কেল্লাগুলিকে মহারাজা রণজিৎ সিং তৈরি করেছিলেন। এই কেল্লাগুলির কাছে সারাগাড়িতে একটা সুরক্ষা চেকপয়েন্ট ছিল। এখানে ৩৬ তম শিখ রেজিমেন্টের ২১ জন জওয়ান নিযুক্ত ছিল। এই রেজিমেন্টের সকলে শিখ ছিলেন এবং সকলে রাজ রণজিৎ সিংয়ের এলাকা থেকে ছিলেন। ১২ হাজার আফগ

১২,০০০ আফগানি সেনাকে রক্তে স্নান করিয়ে দিয়েছিল ভারতের ২১ জন শিখ সেনা। বিদেশের ইতিহাসে পড়ানো হয় এই বীরত্বের কাহিনী।

যদি আপনি শুধুমাত্র পাঠ্যপুস্তকে লেখা ইতিহাস পড়েন তবে সারাগাড়ির যুদ্ধ (Saragarhi Barrel)সম্পর্কে জানবেন না। এক দিকে ১২ হাজার আফগান তো অন্য দিকে মাত্র ২১ জন শিখ সৈন্যের বিশাল যুদ্ধ। তবে এই সব ইতিহাস পাঠ্যপুস্তকে পোড়ানো হয় না কারণ এই ইতিহাস জানলে বামপন্থী ও ভারত বিরোধীদের ষড়যন্ত্র সফল হবে না। ভারতীয় সমাজের পরিস্থিতি এখন এমন যে, রামায়ণ মহাভারতকেও কাল্পনিক কাহিনী মনে করে। বামপন্থীরা সবক্ষেত্রে এমন ভেজাল ঢুকিয়েছে যে ভারতীয়রা ভুলেই গেছে তাদের আসল ইতিহাস রাম, কৃষ্ণের সাথে জড়িত। তবে সেই ইতিহাস তো দূর সম্প্রতি দশকগুলিতে হওয়া ইতিহাস সম্পর্কেও ভারতীয়দের ভুল তথা পোড়ানো হয় অথবা আসল ইতিহাস লুকিয়ে দেওয়া হয়। ঘটনা ১৮৯৭ সালের যখন নর্থ ওয়েস্ট ফ্রন্টিয়ার স্টেটে ১২ হাজার আফগান সেনা হামলা করে দিয়েছিল। আফগান সেনা গুলিস্তান ও লকহার্ড কেল্লার উপর কব্জা করতে চেয়েছিল। এই কেল্লাগুলিকে মহারাজা রণজিৎ সিং তৈরি করেছিলেন। এই কেল্লাগুলির কাছে সারাগাড়িতে একটা সুরক্ষা চেকপয়েন্ট ছিল। এখানে ৩৬ তম শিখ রেজিমেন্টের ২১ জন জওয়ান নিযুক্ত ছিল। এই রেজিমেন্টের সকলে শিখ ছিলেন এবং সকলে রাজ রণজিৎ সিংয়ের এলাকা থেকে ছিলেন। ১২ হাজার আফগ

হিন্দু ভোট তো গেছেই! পেহলু খান ইস্যুতে এবার ওয়াইসির জন্য মুসলিম ভোটও হাতছাড়া হচ্ছে কংগ্রেসের

রাজস্থান পুলিশ পেহলু খানের বিরুদ্ধে গোরু পাচার এর অভিযোগে চার্জশিট দাখিল করেছে। ২০১৭ সালে পেহলু খানকে রাজস্থানের আলবর জেলায় গোরু পাচারের সন্দেহে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়েছিল। পেহলু খান সেই সময় গোরু নিয়ে যাচ্ছিল। পেহেলু খানের বিরুদ্ধে রাজস্থান পুলিশের চার্জশিট দাখিল করার পরই রাজনৈতিক মহলে ভুমিকম্প ওঠে। অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (AIMIM) এর প্রধান আসাদউদ্দিন ওয়াইসি রাজস্থানের মুসলিমদের কংগ্রেস সরকারকে সমর্থন না করার আবেদন জানিয়েছেন। ওয়াইসি বলেন, ‘কংগ্রেসের চরিত্র ঠিক না। যখন পেহলু খানের উপর হামলা হয়েছিল, তখন কংগ্রেস সেই ঘটনার নিন্দা করেছিল। কিন্তু সরকারের আসার পর কংগ্রেস চরিত্র বদল হয়েছে। অশোক গেহলট সরকার দ্বারা করা এটা চরম নিন্দনীয় কাজ। আমি রাজস্থানের মুসলিমদের অনুরোধ করছি যে, তাঁরা যেন কোনরকম ভাবেই কংগ্রেসকে সমর্থন না করে। কংগ্রেস আগাগোড়া মুসলিমদের ধোঁকা দিয়েছে।” Asaduddin Owaisi: I urge Muslims of Rajasthan to stop supporting Congress which has always betrayed you. Whenever they come to power, they become an exact replica of BJP. When they're in opposition, they shed cr

হিন্দু ভোট তো গেছেই! পেহলু খান ইস্যুতে এবার ওয়াইসির জন্য মুসলিম ভোটও হাতছাড়া হচ্ছে কংগ্রেসের

রাজস্থান পুলিশ পেহলু খানের বিরুদ্ধে গোরু পাচার এর অভিযোগে চার্জশিট দাখিল করেছে। ২০১৭ সালে পেহলু খানকে রাজস্থানের আলবর জেলায় গোরু পাচারের সন্দেহে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়েছিল। পেহলু খান সেই সময় গোরু নিয়ে যাচ্ছিল। পেহেলু খানের বিরুদ্ধে রাজস্থান পুলিশের চার্জশিট দাখিল করার পরই রাজনৈতিক মহলে ভুমিকম্প ওঠে। অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (AIMIM) এর প্রধান আসাদউদ্দিন ওয়াইসি রাজস্থানের মুসলিমদের কংগ্রেস সরকারকে সমর্থন না করার আবেদন জানিয়েছেন। ওয়াইসি বলেন, ‘কংগ্রেসের চরিত্র ঠিক না। যখন পেহলু খানের উপর হামলা হয়েছিল, তখন কংগ্রেস সেই ঘটনার নিন্দা করেছিল। কিন্তু সরকারের আসার পর কংগ্রেস চরিত্র বদল হয়েছে। অশোক গেহলট সরকার দ্বারা করা এটা চরম নিন্দনীয় কাজ। আমি রাজস্থানের মুসলিমদের অনুরোধ করছি যে, তাঁরা যেন কোনরকম ভাবেই কংগ্রেসকে সমর্থন না করে। কংগ্রেস আগাগোড়া মুসলিমদের ধোঁকা দিয়েছে।” Asaduddin Owaisi: I urge Muslims of Rajasthan to stop supporting Congress which has always betrayed you. Whenever they come to power, they become an exact replica of BJP. When they're in opposition, they shed cr

“কিতনা আচ্ছা হে মোদী” সেলফি নিয়ে টুইট করলেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন।

জাপানে আয়োজিত জি-২০ সম্মেলনে দেখা হল ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং সদ্য নির্বাচিত অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসনের। এর আগে এনাদের কখন দেখা হয় নি, বন্ধুত্ব হয়নি তবুও এই ব্যাস্ত জি-২০ সম্মেলনে দেখা করে একে অপরের সাথে সৌজন্য বিনিময় করে নিলেন। সেই সাথে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন তুলতে ভুললেন না সেলফি। উনি মাত্র কয়েক মুহূর্তের আলাপে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সাথে সেলফি তুলে স্যোসাল মিডিয়ায় পোষ্ট করলেন আর তাতেই নজর কেড়েছেন গোটা বিশ্বের। আন্তর্জাতিক এই মহা সম্মেলনে সব দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের ব্যস্ততা তুঙ্গে। সবাই কে সূচী মেনে নিজের নিজের কূটনৈতিক সম্পর্কের দিকটি মাথায় রাখতে হচ্ছে। আর এরই মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন পরিচয় করলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে। উনি এইদিন আরও অন্যান্য দেশের সাথে আলাপ আলোচনা করলেও শুধুমাত্র ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সাথে তোলা ছবিই পোষ্ট করেছেন নিজের টুইটার অ্যকাউন্টে। স্কট মরিসন এই ছবিটি পোষ্ট করে ক্যাপশন দিয়েছেন হিন্দিতে অর্থাৎ ইংরেজি অক্ষর কিন্তু উচ্চারণ হিন্দিতে। উনি লিখেছেন “কিতনে আচ্ছে হ্যায় ম

“কিতনা আচ্ছা হে মোদী” সেলফি নিয়ে টুইট করলেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন।

জাপানে আয়োজিত জি-২০ সম্মেলনে দেখা হল ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং সদ্য নির্বাচিত অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসনের। এর আগে এনাদের কখন দেখা হয় নি, বন্ধুত্ব হয়নি তবুও এই ব্যাস্ত জি-২০ সম্মেলনে দেখা করে একে অপরের সাথে সৌজন্য বিনিময় করে নিলেন। সেই সাথে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন তুলতে ভুললেন না সেলফি। উনি মাত্র কয়েক মুহূর্তের আলাপে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সাথে সেলফি তুলে স্যোসাল মিডিয়ায় পোষ্ট করলেন আর তাতেই নজর কেড়েছেন গোটা বিশ্বের। আন্তর্জাতিক এই মহা সম্মেলনে সব দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের ব্যস্ততা তুঙ্গে। সবাই কে সূচী মেনে নিজের নিজের কূটনৈতিক সম্পর্কের দিকটি মাথায় রাখতে হচ্ছে। আর এরই মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন পরিচয় করলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে। উনি এইদিন আরও অন্যান্য দেশের সাথে আলাপ আলোচনা করলেও শুধুমাত্র ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সাথে তোলা ছবিই পোষ্ট করেছেন নিজের টুইটার অ্যকাউন্টে। স্কট মরিসন এই ছবিটি পোষ্ট করে ক্যাপশন দিয়েছেন হিন্দিতে অর্থাৎ ইংরেজি অক্ষর কিন্তু উচ্চারণ হিন্দিতে। উনি লিখেছেন “কিতনে আচ্ছে হ্যায় ম

হিন্দুবিরোধী আনন্দবাজার সহ টাইমস গ্রুপকে বড় ঝটকা দিলো মোদী সরকার! বন্ধ করা হলো সরকারি বিজ্ঞাপন

Image
সংবিধানের চতুর্থ স্তম্ভ বলে পরিচিত সংবাদ মাধ্যম কতটা এক তরফা খবর পরিবেশন করে তা কারোর থেকে লুকিয়ে নেয়। কখনো এক বিশেষ রাজনৈতিক পার্টির হয়ে দালালি তো কখনো হিন্দু বিরোধী এজেন্ডা চালানোর জন্য কিছু মিডিয়া হাউস যেন সব সময় তৈরি হয়ে থাকে। ভারতে বহুসংখ্যক হিন্দুদের উদারতার সুযোগ নিয়ে হিন্দুদের অপরাধী প্রমান করার ও হিন্দু সংস্কৃতিকে ছোটো করার ভরপুর প্রয়াস করে দালাল সংবাদমাধ্যমগুলি। শুধু এই নয়, দেশের সেনার উপরেও আপত্তিজনক খবর পরিবেশন করে কিছু বিক্রিত মিডিয়া। এখন মিডিয়া হাউস সংক্রান্ত একটা বড় খবর সামনে আসছে। খবর এই যে,  আনন্দ বাজার পত্রিকা, টাইমস অফ ইন্ডিয়া সহ বেশকিছু মিডিয়া হাউসেকে কেন্দ্র সরকারের তরফ থেকে যে বিজ্ঞাপন দেওয়া হতো তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। Ananda Bazar Patrika(ABP),Times of India, The Hindu, Economic Times ও The Telegraph এর জন্য কেন্দ্র সরকারের তরফ থেকে বিজ্ঞাপন দেওয়া বন্ধ করা হয়েছে। নেগেটিভ রিপোর্টিং এর জন্য সরকার এমন পদক্ষেপ নিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। রাফেল ইস্যুতে ভ্রামক খবর ছড়িয়ে The Hindu কেন্দ্র সরকারকে দোষী প্রমাণ করার চেষ্টা করেছিল। Times of India হিন্দুদের অপরাধী প্রমান কর

হিন্দুবিরোধী আনন্দবাজার সহ টাইমস গ্রুপকে বড় ঝটকা দিলো মোদী সরকার! বন্ধ করা হলো সরকারি বিজ্ঞাপন

Image
সংবিধানের চতুর্থ স্তম্ভ বলে পরিচিত সংবাদ মাধ্যম কতটা এক তরফা খবর পরিবেশন করে তা কারোর থেকে লুকিয়ে নেয়। কখনো এক বিশেষ রাজনৈতিক পার্টির হয়ে দালালি তো কখনো হিন্দু বিরোধী এজেন্ডা চালানোর জন্য কিছু মিডিয়া হাউস যেন সব সময় তৈরি হয়ে থাকে। ভারতে বহুসংখ্যক হিন্দুদের উদারতার সুযোগ নিয়ে হিন্দুদের অপরাধী প্রমান করার ও হিন্দু সংস্কৃতিকে ছোটো করার ভরপুর প্রয়াস করে দালাল সংবাদমাধ্যমগুলি। শুধু এই নয়, দেশের সেনার উপরেও আপত্তিজনক খবর পরিবেশন করে কিছু বিক্রিত মিডিয়া। এখন মিডিয়া হাউস সংক্রান্ত একটা বড় খবর সামনে আসছে। খবর এই যে,  আনন্দ বাজার পত্রিকা, টাইমস অফ ইন্ডিয়া সহ বেশকিছু মিডিয়া হাউসেকে কেন্দ্র সরকারের তরফ থেকে যে বিজ্ঞাপন দেওয়া হতো তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। Ananda Bazar Patrika(ABP),Times of India, The Hindu, Economic Times ও The Telegraph এর জন্য কেন্দ্র সরকারের তরফ থেকে বিজ্ঞাপন দেওয়া বন্ধ করা হয়েছে। নেগেটিভ রিপোর্টিং এর জন্য সরকার এমন পদক্ষেপ নিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। রাফেল ইস্যুতে ভ্রামক খবর ছড়িয়ে The Hindu কেন্দ্র সরকারকে দোষী প্রমাণ করার চেষ্টা করেছিল। Times of India হিন্দুদের অপরাধী প্রমান কর

কাটমানি ফেরতের দাবিতে এবার মমতা ব্যানার্জীর বাড়ির সামনে আন্দোলনে বসতে চলেছে বিজেপি। রয়েছে বিশেষ পরিকল্পনা।

লোকসভা নির্বাচনের পরে এই মুহূর্তে পুরো রাজ্য তোলপাড় হয়ে রয়েছে কাটমানি ইস্যু নিয়ে। রাজ্যের প্রতিটি জেলায় জেলায় কাটমানি নিয়ে সরব হয়েছেন সাধারণ মানুষ। প্রায় দিনই দেখা যাচ্ছে কোনো না কোনো তৃণমূল কংগ্রেস নেতার বাড়ির সমনে গিয়ে কাটমানি ফেরৎ চাইছেন সাধারণ মানুষ। অনেক সময় এটাও দেখা গিয়েছে যে, খোদ তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীসমর্থকরাই তাদের পঞ্চায়েত প্রধান কে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন কাটমানি ফেরতের দাবিতে। আর এবার রাজ্য জুড়ে কাটমানি নিয়ে সরাসরি বিক্ষোভের পথে হাঁটতে চলেছে গেরুয়া বাহিনী। রাজ্যজুড়ে আগামী ১ ই জুলাই চলবে বিক্ষোভ কর্মসূচি। শুধু এখানেই থেমে না থেকে বিজেপির তরফে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে গিয়ে সভা করে কাটমানি ফেরতের দাবিও জানানো হবে বলে জানা যাচ্ছে। লোকসভা নির্বাচনে ব্যাপক ভরাডুবির পর তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নজরুল মঞ্চ থেকে দাবি করেছিলেন যে, দলের কাউন্সিলর সহ বিভিন্ন নেতাকর্মীরা সাধারণ মানুষের টাকা আত্মসাৎ করছে আর তার ফল ভোগ করতে হচ্ছে দল কে। তাই উনি সরাসরি জানিয়ে দেন যে, যে সমস্ত নেতাকর্মীরা কাটমানি নিয়েছেন তারা অবিলম্বে সেই টাকা সাধারণ মানুষ কে ফিরিয়ে দিন। আর তারপর থেকেই

কাটমানি ফেরতের দাবিতে এবার মমতা ব্যানার্জীর বাড়ির সামনে আন্দোলনে বসতে চলেছে বিজেপি। রয়েছে বিশেষ পরিকল্পনা।

লোকসভা নির্বাচনের পরে এই মুহূর্তে পুরো রাজ্য তোলপাড় হয়ে রয়েছে কাটমানি ইস্যু নিয়ে। রাজ্যের প্রতিটি জেলায় জেলায় কাটমানি নিয়ে সরব হয়েছেন সাধারণ মানুষ। প্রায় দিনই দেখা যাচ্ছে কোনো না কোনো তৃণমূল কংগ্রেস নেতার বাড়ির সমনে গিয়ে কাটমানি ফেরৎ চাইছেন সাধারণ মানুষ। অনেক সময় এটাও দেখা গিয়েছে যে, খোদ তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীসমর্থকরাই তাদের পঞ্চায়েত প্রধান কে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন কাটমানি ফেরতের দাবিতে। আর এবার রাজ্য জুড়ে কাটমানি নিয়ে সরাসরি বিক্ষোভের পথে হাঁটতে চলেছে গেরুয়া বাহিনী। রাজ্যজুড়ে আগামী ১ ই জুলাই চলবে বিক্ষোভ কর্মসূচি। শুধু এখানেই থেমে না থেকে বিজেপির তরফে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির সামনে গিয়ে সভা করে কাটমানি ফেরতের দাবিও জানানো হবে বলে জানা যাচ্ছে। লোকসভা নির্বাচনে ব্যাপক ভরাডুবির পর তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নজরুল মঞ্চ থেকে দাবি করেছিলেন যে, দলের কাউন্সিলর সহ বিভিন্ন নেতাকর্মীরা সাধারণ মানুষের টাকা আত্মসাৎ করছে আর তার ফল ভোগ করতে হচ্ছে দল কে। তাই উনি সরাসরি জানিয়ে দেন যে, যে সমস্ত নেতাকর্মীরা কাটমানি নিয়েছেন তারা অবিলম্বে সেই টাকা সাধারণ মানুষ কে ফিরিয়ে দিন। আর তারপর থেকেই

লাউডস্পীকারে ভজন বাজানোয় মন্দিরে ঢুকে হিন্দুদের মারধর করলো কট্টরপন্থীরা! ৬ জনকে গ্রেফতার করলো যোগী পুলিশ।

উত্তরপ্রদেশের মেরঠের এক গ্রামে বৃহস্পতিবার দিন কিছু উগ্র মুসলিম যুবক মন্দিরে প্রবেশ করে উৎপাত শুরু করেছিল। মন্দিরে ঢুকে কট্টরপন্থীরা দলিত যুবকের উপর আক্রমণ করে। দলিত হিন্দু যুবককে মারধর করার কারণ এই যে, মন্দিরে সে লাউডস্পিকার লাগিয়ে ভজন শুনছিল। আর এতেই ক্ষেপে উঠে উগ্রবাদী কট্টরপন্থীরা। শুধু এই নয়, এরপর হিন্দুরা দলিত যুবককে মারার জন্য প্রতিবাদ জানালে কট্টরপন্থীরা তাদের পুরো ভিড় নিয়ে হাজির হয় দাঙ্গা করার জন্য। লাঠি, ছুরি, অস্ত্র, পাথর নিয়ে হিন্দুদের উপর হামলা করতে হাজির হয় জিহাদি বাহিনী। সূচনা পাওয়া মাত্র পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায় এবং ৬ জন কট্টরপন্থীকে গ্রেফতার করে। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, ঘটনা কঙ্করখেডা এলাকার ঘানসৌলি গ্রামের। সেখানে দলিত হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন মন্দিরে ভজন শুনেছিল। লাউডস্পীকারে ভজন লাগিয়ে শোনায় কট্টরপন্থীরা ক্ষেপে উঠে এবং আক্রমণ চালায়। মন্দিরে ঢুকে এক যুবককে মারধোর করে। পুলিশ ফোর্স এলে কট্টরপন্থীরা পালিয়ে যায়। কিন্তু পুলিশ অভিযোগের ভিত্তিতে ৬ জন জিহাদিকে গ্রেফতার করেছে। গ্রামের মানুষের কাছে পুলিশ শান্তি। বজায় রাখার জন্য অনুগ্রহ করেছে। গ্রামের উত্তেজনাকে লক্ষ করে পিএসি

লাউডস্পীকারে ভজন বাজানোয় মন্দিরে ঢুকে হিন্দুদের মারধর করলো কট্টরপন্থীরা! ৬ জনকে গ্রেফতার করলো যোগী পুলিশ।

উত্তরপ্রদেশের মেরঠের এক গ্রামে বৃহস্পতিবার দিন কিছু উগ্র মুসলিম যুবক মন্দিরে প্রবেশ করে উৎপাত শুরু করেছিল। মন্দিরে ঢুকে কট্টরপন্থীরা দলিত যুবকের উপর আক্রমণ করে। দলিত হিন্দু যুবককে মারধর করার কারণ এই যে, মন্দিরে সে লাউডস্পিকার লাগিয়ে ভজন শুনছিল। আর এতেই ক্ষেপে উঠে উগ্রবাদী কট্টরপন্থীরা। শুধু এই নয়, এরপর হিন্দুরা দলিত যুবককে মারার জন্য প্রতিবাদ জানালে কট্টরপন্থীরা তাদের পুরো ভিড় নিয়ে হাজির হয় দাঙ্গা করার জন্য। লাঠি, ছুরি, অস্ত্র, পাথর নিয়ে হিন্দুদের উপর হামলা করতে হাজির হয় জিহাদি বাহিনী। সূচনা পাওয়া মাত্র পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায় এবং ৬ জন কট্টরপন্থীকে গ্রেফতার করে। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, ঘটনা কঙ্করখেডা এলাকার ঘানসৌলি গ্রামের। সেখানে দলিত হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন মন্দিরে ভজন শুনেছিল। লাউডস্পীকারে ভজন লাগিয়ে শোনায় কট্টরপন্থীরা ক্ষেপে উঠে এবং আক্রমণ চালায়। মন্দিরে ঢুকে এক যুবককে মারধোর করে। পুলিশ ফোর্স এলে কট্টরপন্থীরা পালিয়ে যায়। কিন্তু পুলিশ অভিযোগের ভিত্তিতে ৬ জন জিহাদিকে গ্রেফতার করেছে। গ্রামের মানুষের কাছে পুলিশ শান্তি। বজায় রাখার জন্য অনুগ্রহ করেছে। গ্রামের উত্তেজনাকে লক্ষ করে পিএসি

বহু প্রতিক্ষার পর সামনে এলো টিম ইন্ডিয়ার অফিসিয়াল ‘গেরুয়া জার্সি”, দেখে নিন সেই জার্সির ছবি

হিন্দুদের দুর্নাম করার চক্রান্ত ফাঁস, ‘জয় শ্রী রাম” না বলায় মারধরের পিছনে নাম উঠে এলো এক মুসলিম ব্যাক্তির!

জয় শ্রী রাম নিয়ে গোটা দেশ উত্তাল হওয়ার আগে উত্তাল হয়েছিল বাংলা। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর সামনে জয় শ্রী রাম ধ্বনি দেওয়ায় চরম শাস্তি ভোগ করতে হয়েছিল কয়েকজন ব্যাক্তিকে। এমনকি মেদিনীপুরে এক বিজেপি নেতার বাড়িতেও হামলা চালানো হয়েছিল। এছাড়াও শুধু মাত্র জয় শ্রী রাম ধ্বনি দেওয়ার জন্য এরাজ্যে তৃণমূলের গুণ্ডাদের হাতে খুন হতে হয়েছিল জনা দশেক বিজেপি কর্মী, সমর্থকদের। তখন কেউ কোন প্রতিবাদ জানানোর সৎ ইচ্ছে দেখায় নি। তখন কোন রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব, মানবতাবাদী আর ধর্মনিরপেক্ষদের ওই ঘটনা নিয়ে নিন্দাও করতে দেখা যায়নি। এই ঘটনার পর দেশের কয়েকটি যায়গায় জয় শ্রী রাম ধ্বনি নিয়ে গণ্ডগোল বাধে। জয় শ্রী রাম ধ্বনি দিতে অস্বীকার করায় ঝাড়খণ্ডে এক চোরকে পিটিয়ে মারার অভিযোগ ও ওঠে। আরেকদিকে এরাজ্যে এক মাদ্রাসা শিক্ষককে জয় শ্রী রাম না বলায় ট্রেন থেকেও ফেলে দেওয়ার ঘটনা সামনে আসে। এই ঘটনার জন্য সবাই গোটা হিন্দু সমাজের দুর্নামে লেগে পড়ে। রাজ্যের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী ওই মাদ্রাসা শিক্ষকের জন্য ৫০ হাজার টাকা আর্থিক সাহায্য ঘোষণাও করেন। কিন্তু জয় শ্রী রাম বলার অপরাধে তৃণমূল কর্মীদের হাতে প্রাণ

হিন্দুদের দুর্নাম করার চক্রান্ত ফাঁস, ‘জয় শ্রী রাম” না বলায় মারধরের পিছনে নাম উঠে এলো এক মুসলিম ব্যাক্তির!

জয় শ্রী রাম নিয়ে গোটা দেশ উত্তাল হওয়ার আগে উত্তাল হয়েছিল বাংলা। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জীর সামনে জয় শ্রী রাম ধ্বনি দেওয়ায় চরম শাস্তি ভোগ করতে হয়েছিল কয়েকজন ব্যাক্তিকে। এমনকি মেদিনীপুরে এক বিজেপি নেতার বাড়িতেও হামলা চালানো হয়েছিল। এছাড়াও শুধু মাত্র জয় শ্রী রাম ধ্বনি দেওয়ার জন্য এরাজ্যে তৃণমূলের গুণ্ডাদের হাতে খুন হতে হয়েছিল জনা দশেক বিজেপি কর্মী, সমর্থকদের। তখন কেউ কোন প্রতিবাদ জানানোর সৎ ইচ্ছে দেখায় নি। তখন কোন রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব, মানবতাবাদী আর ধর্মনিরপেক্ষদের ওই ঘটনা নিয়ে নিন্দাও করতে দেখা যায়নি। এই ঘটনার পর দেশের কয়েকটি যায়গায় জয় শ্রী রাম ধ্বনি নিয়ে গণ্ডগোল বাধে। জয় শ্রী রাম ধ্বনি দিতে অস্বীকার করায় ঝাড়খণ্ডে এক চোরকে পিটিয়ে মারার অভিযোগ ও ওঠে। আরেকদিকে এরাজ্যে এক মাদ্রাসা শিক্ষককে জয় শ্রী রাম না বলায় ট্রেন থেকেও ফেলে দেওয়ার ঘটনা সামনে আসে। এই ঘটনার জন্য সবাই গোটা হিন্দু সমাজের দুর্নামে লেগে পড়ে। রাজ্যের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জী ওই মাদ্রাসা শিক্ষকের জন্য ৫০ হাজার টাকা আর্থিক সাহায্য ঘোষণাও করেন। কিন্তু জয় শ্রী রাম বলার অপরাধে তৃণমূল কর্মীদের হাতে প্রাণ

মোদী সরকারের বড় সাফল্য, এক ধাক্কায় অনেকটা কমে গেল সুইস ব্যাঙ্কে রাখা ভারতীয়দের অর্থের পরিমাণ।

প্রকাশিত হল সুইস ব্যাঙ্কের এক বিশেষ পরিসংখ্যান সেখানে দেখা গেল আগে সুইস ব্যাঙ্কে ভারতীয়রা যে পরিমাণ টাকা লুকিয়ে রাখতো এখন সেই পরিমাণটা অনেকটাই কমে গিয়েছে। সুইস ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের তরফে সেই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে ভারতীয়রা আগে যে পরিমাণ টাকা সুইস ব্যাঙ্কে রাখতো সেটা ২০১৮ সালে একধাক্কায় ৬ শতাংশ কমে গিয়েছে। ভারতীয় টাকায় তার পরিমাণ ৬,৭৫৭ কোটি টাকা। এছাড়াও সুইস ব্যাঙ্কের তরফে জানানো হয়েছে এটাই গত দুদশকে একটি বিরাট রেকর্ড। ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদী দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর থেকেই সুইস ব্যাঙ্কে রাখা ভারতীয়দের টাকা ফেরৎ আনার ব্যাপারে জোর দিয়েছেন। আর তার জেরেই এই মুহূর্তে ভারতীয়রা আর সুইস ব্যাঙ্কে টাকা রাখতে সাহস পাচ্ছেন না, এমনই রিপোর্ট দিয়েছেন সুইস ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক। সুইস ব্যাঙ্ক আরও জানিয়েছে। তাদের রিপোর্টে বলা হয়েছে ২০১৭ সালে হঠাৎ করেই একধাক্কায় ৫০ শতাংশ বেড়ে গিয়েছিল সুইস ব্যাঙ্কে রাখা ভারতীয়দের টাকার পরিমাণ। কিন্তু তারপর ক্রমাগত মোদী সরকারের চাপের ফলে এখন সেটা অনেকটাই কমে গিয়েছে। উল্লেখ্য মোদী সরকার সুইস ব্যাঙ্ক থেকে টাকা ফেরৎ আনার জন্য বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে। এছাড়াও তাদের

মোদী সরকারের বড় সাফল্য, এক ধাক্কায় অনেকটা কমে গেল সুইস ব্যাঙ্কে রাখা ভারতীয়দের অর্থের পরিমাণ।

প্রকাশিত হল সুইস ব্যাঙ্কের এক বিশেষ পরিসংখ্যান সেখানে দেখা গেল আগে সুইস ব্যাঙ্কে ভারতীয়রা যে পরিমাণ টাকা লুকিয়ে রাখতো এখন সেই পরিমাণটা অনেকটাই কমে গিয়েছে। সুইস ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের তরফে সেই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে ভারতীয়রা আগে যে পরিমাণ টাকা সুইস ব্যাঙ্কে রাখতো সেটা ২০১৮ সালে একধাক্কায় ৬ শতাংশ কমে গিয়েছে। ভারতীয় টাকায় তার পরিমাণ ৬,৭৫৭ কোটি টাকা। এছাড়াও সুইস ব্যাঙ্কের তরফে জানানো হয়েছে এটাই গত দুদশকে একটি বিরাট রেকর্ড। ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদী দেশের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর থেকেই সুইস ব্যাঙ্কে রাখা ভারতীয়দের টাকা ফেরৎ আনার ব্যাপারে জোর দিয়েছেন। আর তার জেরেই এই মুহূর্তে ভারতীয়রা আর সুইস ব্যাঙ্কে টাকা রাখতে সাহস পাচ্ছেন না, এমনই রিপোর্ট দিয়েছেন সুইস ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক। সুইস ব্যাঙ্ক আরও জানিয়েছে। তাদের রিপোর্টে বলা হয়েছে ২০১৭ সালে হঠাৎ করেই একধাক্কায় ৫০ শতাংশ বেড়ে গিয়েছিল সুইস ব্যাঙ্কে রাখা ভারতীয়দের টাকার পরিমাণ। কিন্তু তারপর ক্রমাগত মোদী সরকারের চাপের ফলে এখন সেটা অনেকটাই কমে গিয়েছে। উল্লেখ্য মোদী সরকার সুইস ব্যাঙ্ক থেকে টাকা ফেরৎ আনার জন্য বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে। এছাড়াও তাদের

জাপান, আমেরিকা আর ভারতের মানে হল ‘JAI”, আমাদের বন্ধুত্ব দেখে সব শত্রুদের ঘুম উড়বেঃ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী

জাপানের ওসাকায় জি-২০ এর সন্মেলন চলছে। সেখানে জাপান, আমেরিকা আর ভারতের মধ্যে তৃপাক্ষীয় বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, আমেরিকার রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প আর জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো অ্যাবে এর সাথে অনেক ইস্যু নিয়েই আলোচনা হয়। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, জাপান, আমেরিকা আর ভারতের মানে হল জয় ‘JAI”। উনি বলেন, ভারত, জাপান আর আমেরিকার বন্ধুত্ব শত্রুপক্ষের রাতের ঘুম উরিয়ে দেবে। এই তিনটে দেশই গণতন্ত্রের প্রতি সমর্পিত। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শুক্রবার জাপানের ওসাকার আমেরিকার রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প আর জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো অ্যাবে এর সাথে তৃপাক্ষীক বৈঠকে ভারত মহাসাগর এলাকায় উন্নয়নের জন্য গভীর আলোচনা হয়। ওসাকায় জি-২০ সন্মেলন শুরু হওয়ার আগে তিন দেশের নেতাদের মধ্যে অনেক ইস্যু নিয়েই আলোচনা হয়। জাপান, আমেরিকা আর ভারত ‘JAI” এর মধ্যে এটা দ্বিতীয় বৈঠক। এই তৃপাক্ষীক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ‘JAI” গোষ্ঠীকে ভারতের মহত্ব বোঝান। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী টুইট করে লেখেন, ‘আজ জয় এর তৃপাক্ষিক বৈঠক লাভ জনক ছিল। আমরা ভারত মহাসাগর এলাকার উন্নয়ন নিয়ে গভীর আলো

জাপান, আমেরিকা আর ভারতের মানে হল ‘JAI”, আমাদের বন্ধুত্ব দেখে সব শত্রুদের ঘুম উড়বেঃ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী

জাপানের ওসাকায় জি-২০ এর সন্মেলন চলছে। সেখানে জাপান, আমেরিকা আর ভারতের মধ্যে তৃপাক্ষীয় বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, আমেরিকার রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প আর জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো অ্যাবে এর সাথে অনেক ইস্যু নিয়েই আলোচনা হয়। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন, জাপান, আমেরিকা আর ভারতের মানে হল জয় ‘JAI”। উনি বলেন, ভারত, জাপান আর আমেরিকার বন্ধুত্ব শত্রুপক্ষের রাতের ঘুম উরিয়ে দেবে। এই তিনটে দেশই গণতন্ত্রের প্রতি সমর্পিত। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শুক্রবার জাপানের ওসাকার আমেরিকার রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প আর জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো অ্যাবে এর সাথে তৃপাক্ষীক বৈঠকে ভারত মহাসাগর এলাকায় উন্নয়নের জন্য গভীর আলোচনা হয়। ওসাকায় জি-২০ সন্মেলন শুরু হওয়ার আগে তিন দেশের নেতাদের মধ্যে অনেক ইস্যু নিয়েই আলোচনা হয়। জাপান, আমেরিকা আর ভারত ‘JAI” এর মধ্যে এটা দ্বিতীয় বৈঠক। এই তৃপাক্ষীক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ‘JAI” গোষ্ঠীকে ভারতের মহত্ব বোঝান। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী টুইট করে লেখেন, ‘আজ জয় এর তৃপাক্ষিক বৈঠক লাভ জনক ছিল। আমরা ভারত মহাসাগর এলাকার উন্নয়ন নিয়ে গভীর আলো

কাশ্মীর থেকে ফিরে অমিত শাহ বললেন, ‘সন্ত্রাসবাদের উৎপত্তি যেখানে, আমরা সেখানে ঢুকে মারব”

দুদিনের সফর করে জম্মু কাশ্মীর থেকে দিল্লী ফিরলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ। উনি শুক্রবার লোকসভায় জম্মু কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিয়ে রিপোর্ট দেন। উনি বলেন, জম্মু কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদ পাকিস্তানের জন্যই সৃষ্টি হচ্ছে। উনি বলেন, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আমাদের সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি চলবে। উনি পরিস্কার জানিয়ে দেন যে, সন্ত্রাসবাদের মূল যেখানে, আমরা সেখানে ঢুকে মারব। উনি সংসদে বলেন, জম্মু আর কাশ্মীরে ১৩২ বার ৩৫৬ ধারা জারি করা হয়েছে। এর মধ্যে কংগ্রেস ৯৩ বার ৩৫৬ ধারা জারি করেছে। লোকসভা অমিত শাহ বলেন, আমাদের সরকার জেকেএলএফ এ নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। আমাদের সরকারই কট্টরবাদী সংগঠন জামাত-এ-ইসলামি এর কে ব্যান করেছে। উনি কংগ্রেসের উপর আক্রমণ করে বলেন, কংগ্রেস ভারত বিরোধী মানুষদের সংরক্ষণ দিয়েছিল। কংগ্রেস জামাত-এ-ইসলামি কে ব্যান করেছিল না। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, গোটা বিশ্ব এটা স্বীকার করেছে যে, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ভারতের নীতি বদলেছে। আমরা জঙ্গিদের ঘরে ঢুকে মারব। এদিন অমিত শাহ জম্মু কাশ্মীরে রাষ্ট্রপতি শাসন আরও ছয় মাস বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য সুপারিশ করেন। উনি বলেন, জম্মু কাশ্মীরে সম্পূর্ণ স্ব

কাশ্মীর থেকে ফিরে অমিত শাহ বললেন, ‘সন্ত্রাসবাদের উৎপত্তি যেখানে, আমরা সেখানে ঢুকে মারব”

দুদিনের সফর করে জম্মু কাশ্মীর থেকে দিল্লী ফিরলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ। উনি শুক্রবার লোকসভায় জম্মু কাশ্মীরের পরিস্থিতি নিয়ে রিপোর্ট দেন। উনি বলেন, জম্মু কাশ্মীরে সন্ত্রাসবাদ পাকিস্তানের জন্যই সৃষ্টি হচ্ছে। উনি বলেন, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আমাদের সরকারের জিরো টলারেন্স নীতি চলবে। উনি পরিস্কার জানিয়ে দেন যে, সন্ত্রাসবাদের মূল যেখানে, আমরা সেখানে ঢুকে মারব। উনি সংসদে বলেন, জম্মু আর কাশ্মীরে ১৩২ বার ৩৫৬ ধারা জারি করা হয়েছে। এর মধ্যে কংগ্রেস ৯৩ বার ৩৫৬ ধারা জারি করেছে। লোকসভা অমিত শাহ বলেন, আমাদের সরকার জেকেএলএফ এ নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। আমাদের সরকারই কট্টরবাদী সংগঠন জামাত-এ-ইসলামি এর কে ব্যান করেছে। উনি কংগ্রেসের উপর আক্রমণ করে বলেন, কংগ্রেস ভারত বিরোধী মানুষদের সংরক্ষণ দিয়েছিল। কংগ্রেস জামাত-এ-ইসলামি কে ব্যান করেছিল না। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী বলেন, গোটা বিশ্ব এটা স্বীকার করেছে যে, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ভারতের নীতি বদলেছে। আমরা জঙ্গিদের ঘরে ঢুকে মারব। এদিন অমিত শাহ জম্মু কাশ্মীরে রাষ্ট্রপতি শাসন আরও ছয় মাস বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য সুপারিশ করেন। উনি বলেন, জম্মু কাশ্মীরে সম্পূর্ণ স্ব

অবশেষে চরম চাপের মুখে মুসলিম পড়ুয়াদের জন্য ডাইনিং রুম বানানোর নির্দেশিকা বাতিল করলো মমতা সরকার

গতকাল বৃহস্পতিবার রাজ্য সরকারের তরফ থেকে একটি নির্দেশিকা জারি করে রাজ্যের প্রতিটি জেলার সরকারি স্কুল গুলো যেখানে মুসলিম পড়ুয়াদের সংখ্যা বেশি সেগুলোকে চিহ্নিত করার জন্য বলা হয়েছিল। সর্বশিক্ষা অভিযান প্রকল্পে দেশের প্রতিটি সরকারি স্কুলে মিড ডে মিল দেওয়া হয়। এবার মমতা সরকার তাঁর থেকে বেশি কিছু করার জন্য। এবং সংখ্যালঘু তোষণকে আরও উচ্চ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য রাজ্যের সরকারি স্কুল যেগুলোতে মুসলিম পড়ুয়া ৭০ শতাংশ অথবা তাঁর ও বেশি। সেখানে বিশেষ করে ডাইনিং হল বানিয়ে দেবে রাজ্য সরকার। এর আগেও বিভিন্ন প্রকল্পে তথা মাদ্রাসার জন্য প্রচুর পরিমাণে অর্থ বরাদ্দ করে সংখ্যালঘু তোষণের নমুনা দেখিয়েছে মমতা ব্যানার্জীর সরকার। এছাড়াও রাজ্যের ইমামদের জন্য ইমাম ভাতা তো আছেই। মমতা সরকারের এই সংখ্যালঘু তোষণ নিয়ে বরাবরই প্রশ্ন তুলে এসেছে বিজেপি। এবারও রাজ্যের মুসলিম অধ্যুষিত স্কুল গুলোতে বিশেষ ডাইনিং রুম বানানোর মমতা সরকারের প্রকল্পে নিয়ে আবার মমতা ব্যানার্জী এবং রাজ্য সরকারকে নিশানায় নিলো বিজেপি। বিজেপি জানিয়েছে,  তাদের যুক্তি, মিড ডে মিল তো সব স্কুলে দেওয়া হয়, তাহলে আলাদা করে সংখ্যালঘুর সংখ্যা বেশি এমন স্কুলে

অবশেষে চরম চাপের মুখে মুসলিম পড়ুয়াদের জন্য ডাইনিং রুম বানানোর নির্দেশিকা বাতিল করলো মমতা সরকার

গতকাল বৃহস্পতিবার রাজ্য সরকারের তরফ থেকে একটি নির্দেশিকা জারি করে রাজ্যের প্রতিটি জেলার সরকারি স্কুল গুলো যেখানে মুসলিম পড়ুয়াদের সংখ্যা বেশি সেগুলোকে চিহ্নিত করার জন্য বলা হয়েছিল। সর্বশিক্ষা অভিযান প্রকল্পে দেশের প্রতিটি সরকারি স্কুলে মিড ডে মিল দেওয়া হয়। এবার মমতা সরকার তাঁর থেকে বেশি কিছু করার জন্য। এবং সংখ্যালঘু তোষণকে আরও উচ্চ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য রাজ্যের সরকারি স্কুল যেগুলোতে মুসলিম পড়ুয়া ৭০ শতাংশ অথবা তাঁর ও বেশি। সেখানে বিশেষ করে ডাইনিং হল বানিয়ে দেবে রাজ্য সরকার। এর আগেও বিভিন্ন প্রকল্পে তথা মাদ্রাসার জন্য প্রচুর পরিমাণে অর্থ বরাদ্দ করে সংখ্যালঘু তোষণের নমুনা দেখিয়েছে মমতা ব্যানার্জীর সরকার। এছাড়াও রাজ্যের ইমামদের জন্য ইমাম ভাতা তো আছেই। মমতা সরকারের এই সংখ্যালঘু তোষণ নিয়ে বরাবরই প্রশ্ন তুলে এসেছে বিজেপি। এবারও রাজ্যের মুসলিম অধ্যুষিত স্কুল গুলোতে বিশেষ ডাইনিং রুম বানানোর মমতা সরকারের প্রকল্পে নিয়ে আবার মমতা ব্যানার্জী এবং রাজ্য সরকারকে নিশানায় নিলো বিজেপি। বিজেপি জানিয়েছে,  তাদের যুক্তি, মিড ডে মিল তো সব স্কুলে দেওয়া হয়, তাহলে আলাদা করে সংখ্যালঘুর সংখ্যা বেশি এমন স্কুলে

মোদী সরকারের নতুন মাস্টার প্ল্যান! এবার দেশের যে কোনো প্রান্তে রেশন কার্ড দেখালেই পাওয়া যাবে রেশন

মোদী সরকার পুরো দেশের জনসাধারণের জন্য ‘এক রাষ্ট্র এক কার্ড’ প্রকল্প চালু করতে চলেছে। এর ফলে যে কোনো ব্যক্তি অন্য এলাকায় গিয়েও ভর্তুকি হারে রেশন দোকান থেকে প্রাপ্ত মালপত্র নিতে পারবে। এই সুবিধার সব থেকে বেশি লাভ তারা পাবে যারা সুবিধার জন্য গ্রাম থেকে বা এক শহর থেকে অন্য গ্রাম বা শহরে যায়। বৃহস্পতিবার দিন কেন্দ্রীয় খাদ্য মন্ত্রী এক বৈঠকের আয়োজন করেছিলেন। সেই সময় মন্ত্রী রাম বিলাস পাসওয়ান এক রাষ্ট্র এক যোজনার কথা বলেন। উনি বলেন সরকার সমস্থ উপভোক্তাদের সুবিধার জন্য কার্য করবে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন দেশের কিছু রাজ্যে এই সিস্টেম চালু রয়েছে যা ইন্টিগ্রেটেড ম্যানেজমেন্ট অফ পাবলিক অফ পাবলিক ডিস্ট্রিবিউশন নামে পরিচিত। এর মাধ্যমে কোনো উপভোক্তা রাজ্যের যে কোনো প্রান্তে থেকে রেশনের সুবিধা পেতে পারে। এই বৈঠকের রাজ্যের খাদ্য সচিবরা উপস্থিতি ছিলেন। কেন্দ্রীয় খাদ্যমন্ত্রী রাজ্যের খাদ্যসচিবদের দিল্লীতে ডেকে ছিলেন। এক রাষ্ট্র-এক কার্ড পরিকল্পনা খাদ্য সচিবরা খুবই পছন্দ করেন এবং তারা নিজের নিজের রাজ্যে এই প্রকল্প লাগু করার বিষয়ে উৎসাহ দেখান। বৈঠকে এই পরিকল্পনার বিভিন্ন ইস্যুতে আলোচনা করা হয়। রাষ্ট্রীয়

মোদী সরকারের নতুন মাস্টার প্ল্যান! এবার দেশের যে কোনো প্রান্তে রেশন কার্ড দেখালেই পাওয়া যাবে রেশন

মোদী সরকার পুরো দেশের জনসাধারণের জন্য ‘এক রাষ্ট্র এক কার্ড’ প্রকল্প চালু করতে চলেছে। এর ফলে যে কোনো ব্যক্তি অন্য এলাকায় গিয়েও ভর্তুকি হারে রেশন দোকান থেকে প্রাপ্ত মালপত্র নিতে পারবে। এই সুবিধার সব থেকে বেশি লাভ তারা পাবে যারা সুবিধার জন্য গ্রাম থেকে বা এক শহর থেকে অন্য গ্রাম বা শহরে যায়। বৃহস্পতিবার দিন কেন্দ্রীয় খাদ্য মন্ত্রী এক বৈঠকের আয়োজন করেছিলেন। সেই সময় মন্ত্রী রাম বিলাস পাসওয়ান এক রাষ্ট্র এক যোজনার কথা বলেন। উনি বলেন সরকার সমস্থ উপভোক্তাদের সুবিধার জন্য কার্য করবে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন দেশের কিছু রাজ্যে এই সিস্টেম চালু রয়েছে যা ইন্টিগ্রেটেড ম্যানেজমেন্ট অফ পাবলিক অফ পাবলিক ডিস্ট্রিবিউশন নামে পরিচিত। এর মাধ্যমে কোনো উপভোক্তা রাজ্যের যে কোনো প্রান্তে থেকে রেশনের সুবিধা পেতে পারে। এই বৈঠকের রাজ্যের খাদ্য সচিবরা উপস্থিতি ছিলেন। কেন্দ্রীয় খাদ্যমন্ত্রী রাজ্যের খাদ্যসচিবদের দিল্লীতে ডেকে ছিলেন। এক রাষ্ট্র-এক কার্ড পরিকল্পনা খাদ্য সচিবরা খুবই পছন্দ করেন এবং তারা নিজের নিজের রাজ্যে এই প্রকল্প লাগু করার বিষয়ে উৎসাহ দেখান। বৈঠকে এই পরিকল্পনার বিভিন্ন ইস্যুতে আলোচনা করা হয়। রাষ্ট্রীয়

বিজেপির মহিলা নেত্রী ও তাঁর ছেলেকে গুলি করে পালালো দুষ্কৃতীরা!

দেশের রাজধানী দিল্লীতে আজ এক ঘটনা ঘিরে চরম চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। শুক্রবার সকালে দিল্লীর রোহিনি এলাকার কঞ্ঝবালায় বিজেপির মহিলা নেত্রী ও তাঁর ছেলেকে অজ্ঞাত পরিচয় দুষ্কৃতীরা গুলি করে। বিজেপির ওই মহিলা নেত্রীর নাম রাজরানী বলে জানা গেছে। তিনি দিল্লী বিজেপির মহিলা মোর্চার সদস্যা। ওনার ছেলের নাম নেত্রপাল বলে জানা গেছে। আজ সকালে এই দুই জনকে কয়েকজন অজ্ঞাত পরিচয় দুষ্কৃতীরা গুলি করে পালায়। বিজেপির মহিলা নেত্রী রাজরানীর পায়ে গুলি লেগেছে, আর তাঁর ছেলে নেত্রপালের পেট আর হাতে গুলি লেগেছে। দুজনকেই আশঙ্কা জনক অবস্থায় দিল্লীর আনন – ফানন এর পাশে এক হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। সেখানে দুজনের চিকিৎসা চলছে। পুলিশের থেকে পাওয়া খবর অনুযায়ী, রাজরানীর সাথে তাঁর পরিজনের বেশ কয়েক দিন ধরে সম্পত্তি নিয়ে বিবাদ চলছিল। আর সেই বিবাদের কারণেই এই হামলা বলে সন্দেহ করছে পুলিশ। যদিও এখনো হামলার কারণ স্পষ্ট জানা যায়নি। পুলিশ এই ব্যাপারে অভিযোগ দায়ের করে অপরাধিদের তল্লাশি শুরু করে দিয়েছে। এটাই প্রথম না যে বিজেপির কোন নেতার উপরে এরকম প্রাণ নাশি হামলা চালানো হল। এর আগেও দিল্লীতে বিজেপির বিধায়ক এবং নেতাকে খুনের চেষ্টা করা হয়েছ

বিজেপির মহিলা নেত্রী ও তাঁর ছেলেকে গুলি করে পালালো দুষ্কৃতীরা!

দেশের রাজধানী দিল্লীতে আজ এক ঘটনা ঘিরে চরম চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। শুক্রবার সকালে দিল্লীর রোহিনি এলাকার কঞ্ঝবালায় বিজেপির মহিলা নেত্রী ও তাঁর ছেলেকে অজ্ঞাত পরিচয় দুষ্কৃতীরা গুলি করে। বিজেপির ওই মহিলা নেত্রীর নাম রাজরানী বলে জানা গেছে। তিনি দিল্লী বিজেপির মহিলা মোর্চার সদস্যা। ওনার ছেলের নাম নেত্রপাল বলে জানা গেছে। আজ সকালে এই দুই জনকে কয়েকজন অজ্ঞাত পরিচয় দুষ্কৃতীরা গুলি করে পালায়। বিজেপির মহিলা নেত্রী রাজরানীর পায়ে গুলি লেগেছে, আর তাঁর ছেলে নেত্রপালের পেট আর হাতে গুলি লেগেছে। দুজনকেই আশঙ্কা জনক অবস্থায় দিল্লীর আনন – ফানন এর পাশে এক হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। সেখানে দুজনের চিকিৎসা চলছে। পুলিশের থেকে পাওয়া খবর অনুযায়ী, রাজরানীর সাথে তাঁর পরিজনের বেশ কয়েক দিন ধরে সম্পত্তি নিয়ে বিবাদ চলছিল। আর সেই বিবাদের কারণেই এই হামলা বলে সন্দেহ করছে পুলিশ। যদিও এখনো হামলার কারণ স্পষ্ট জানা যায়নি। পুলিশ এই ব্যাপারে অভিযোগ দায়ের করে অপরাধিদের তল্লাশি শুরু করে দিয়েছে। এটাই প্রথম না যে বিজেপির কোন নেতার উপরে এরকম প্রাণ নাশি হামলা চালানো হল। এর আগেও দিল্লীতে বিজেপির বিধায়ক এবং নেতাকে খুনের চেষ্টা করা হয়েছ

মুসলিম সম্প্রদায়ের নিকাহ হালালা প্ৰথা এক প্রকারের ধর্ষন, এটা ব্যান করা হোক:দিল্লি মহিলা কমিশন।

দিল্লি মহিলা কমিশনের (DCW) চেয়ারম্যান স্বাতি মালিওয়াল,  নিকাহ হালালা  ও বহু বিয়ে (একাধিক স্ত্রীকে রাখার বিষয়ে ঐতিহ্য) সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে একটি চিঠি লিখেছেন। স্বাতি মালিওয়াল চিঠি লিখে দাবি জানিয়েছেন ত্রিপিল তালাক বিলের মধ্যে নিকাহ হালালা ও বহুবিবাহকে যুক্ত করা হোক। স্বাতি মালিওয়াল বলেছেন নিকাহ হালালা এবং ধর্ষণের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই। উনি ত্রিপিল তালাক বিলকে সংসদে পাশ হওয়ার আশা প্রকাশ করেছেন। একই সাথে নিকাহ হালালাকে ব্যান করার দাবি তুলে বলেছেন এটা একটা অমানবীয় জগন্য কুপ্ৰথা। হালালা কি?- আসলে মুসলিম সম্প্রদায়ে কোনো পুরুষ যদি তার বিবিকে তালাক দিয়ে দেয় তাহলে ওই মহিলা তার স্বামীর সাথে থাকতে পারবে না। এবার যদি মহিলাটি আবার তার স্বামীর সাথে নিকাহ বা বিয়ে করতে চাই তবে তাকে প্রথমে এক অন্য পুরুষের সাথে নিকাহ করে তার সাথে শারীরিক সম্পর্ক করতে হবে। এরপর ওই পুরুষের থেকে তালাক নিয়ে প্রথম স্বামীর সাথে পুনরায় নিকাহ করতে পারবে। অনেকে এটাকে একটা বর্বর কুপ্রথা বলে গণ্য করে কারণ এতে সরাসরিভাবে নারীর উপর অত্যাচার করা হয়। মোদী সরকার ত্রিপিল তালাক বিলকে কানুনে পরিবর্তন করার জ

মুসলিম সম্প্রদায়ের নিকাহ হালালা প্ৰথা এক প্রকারের ধর্ষন, এটা ব্যান করা হোক:দিল্লি মহিলা কমিশন।

দিল্লি মহিলা কমিশনের (DCW) চেয়ারম্যান স্বাতি মালিওয়াল,  নিকাহ হালালা  ও বহু বিয়ে (একাধিক স্ত্রীকে রাখার বিষয়ে ঐতিহ্য) সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে একটি চিঠি লিখেছেন। স্বাতি মালিওয়াল চিঠি লিখে দাবি জানিয়েছেন ত্রিপিল তালাক বিলের মধ্যে নিকাহ হালালা ও বহুবিবাহকে যুক্ত করা হোক। স্বাতি মালিওয়াল বলেছেন নিকাহ হালালা এবং ধর্ষণের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই। উনি ত্রিপিল তালাক বিলকে সংসদে পাশ হওয়ার আশা প্রকাশ করেছেন। একই সাথে নিকাহ হালালাকে ব্যান করার দাবি তুলে বলেছেন এটা একটা অমানবীয় জগন্য কুপ্ৰথা। হালালা কি?- আসলে মুসলিম সম্প্রদায়ে কোনো পুরুষ যদি তার বিবিকে তালাক দিয়ে দেয় তাহলে ওই মহিলা তার স্বামীর সাথে থাকতে পারবে না। এবার যদি মহিলাটি আবার তার স্বামীর সাথে নিকাহ বা বিয়ে করতে চাই তবে তাকে প্রথমে এক অন্য পুরুষের সাথে নিকাহ করে তার সাথে শারীরিক সম্পর্ক করতে হবে। এরপর ওই পুরুষের থেকে তালাক নিয়ে প্রথম স্বামীর সাথে পুনরায় নিকাহ করতে পারবে। অনেকে এটাকে একটা বর্বর কুপ্রথা বলে গণ্য করে কারণ এতে সরাসরিভাবে নারীর উপর অত্যাচার করা হয়। মোদী সরকার ত্রিপিল তালাক বিলকে কানুনে পরিবর্তন করার জ

মোদীকে ভোট দিয়েছেন আপনারা তাই আমি আপনাদের কোনো রকম সাহায্য করবো না, বললেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী।

২০১৪ সালে দেশজুড়ে ব্যাপক মাত্রায় মোদী ঝড় চলার ফলে ক্ষমতায় এসেছিল ভারতীয় জনতা পার্টি। তবে এবারের লোকসভা নির্বাচনে অর্থাৎ ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনে ২০১৪ সালের থেকে বেশি সংখ্যক আসন পেয়ে ক্ষমতায় এসেছে ভারতীয় জনতা পার্টি। মোদী ঝড়ের কাছে কার্যত অসহায় মনে হয়েছে দেশের অন্যান্য রাজনৈতিক দল গুলিকে। দেশের মানুষের বিপুলসংখ্যক সমর্থন পেয়ে দ্বিতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদী। বিজেপির এই জয়ের ফলে দেশজুড়ে অন্যান্য রাজনৈতিক দল গুলির মধ্যে দেখা গিয়েছে আত্মবিশ্বাসের অভাব ও ভয়। ভয় পেয়ে নিজেদের মধ্যে গোষ্ঠীদ্বন্ধে মেতে উঠেছে অনেক রাজনৈতিক দলের কার্যকর্তারা। এমন কি অনেক রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সরাসরি সাধারণ মানুষকে বলে দিচ্ছেন আপনারা তো মোদীকে ভোট দিয়েছেন তাহলে আমরা কেন আপনাদের কাজ করবো? এমনই এক ঘটনা ঘটলো কর্ণাটকে। কর্ণাটকের রায়পুরে থার্মাল পাওয়ার স্টেশনের কর্মচারীরা আজ তাদের কিছু অসুবিধার কারণ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী এইচডি কুমারস্বামীর কাছে যান। কিন্তু সেখানে গিয়ে তাদের পড়তে হয় চরম অস্বস্তিতে। কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী এইচডি কুমারস্বামী তাদের বলেন আপনারাতো আমাকে ভোট দেন নি, তাহলে আমি কেন আপন

মোদীকে ভোট দিয়েছেন আপনারা তাই আমি আপনাদের কোনো রকম সাহায্য করবো না, বললেন স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী।

২০১৪ সালে দেশজুড়ে ব্যাপক মাত্রায় মোদী ঝড় চলার ফলে ক্ষমতায় এসেছিল ভারতীয় জনতা পার্টি। তবে এবারের লোকসভা নির্বাচনে অর্থাৎ ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনে ২০১৪ সালের থেকে বেশি সংখ্যক আসন পেয়ে ক্ষমতায় এসেছে ভারতীয় জনতা পার্টি। মোদী ঝড়ের কাছে কার্যত অসহায় মনে হয়েছে দেশের অন্যান্য রাজনৈতিক দল গুলিকে। দেশের মানুষের বিপুলসংখ্যক সমর্থন পেয়ে দ্বিতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদী। বিজেপির এই জয়ের ফলে দেশজুড়ে অন্যান্য রাজনৈতিক দল গুলির মধ্যে দেখা গিয়েছে আত্মবিশ্বাসের অভাব ও ভয়। ভয় পেয়ে নিজেদের মধ্যে গোষ্ঠীদ্বন্ধে মেতে উঠেছে অনেক রাজনৈতিক দলের কার্যকর্তারা। এমন কি অনেক রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সরাসরি সাধারণ মানুষকে বলে দিচ্ছেন আপনারা তো মোদীকে ভোট দিয়েছেন তাহলে আমরা কেন আপনাদের কাজ করবো? এমনই এক ঘটনা ঘটলো কর্ণাটকে। কর্ণাটকের রায়পুরে থার্মাল পাওয়ার স্টেশনের কর্মচারীরা আজ তাদের কিছু অসুবিধার কারণ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী এইচডি কুমারস্বামীর কাছে যান। কিন্তু সেখানে গিয়ে তাদের পড়তে হয় চরম অস্বস্তিতে। কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী এইচডি কুমারস্বামী তাদের বলেন আপনারাতো আমাকে ভোট দেন নি, তাহলে আমি কেন আপন

দুর্নীতিবাজদের ঘুম উড়ালো মোদী সরকার, নীরব মোদীর ২৮৩ কোটির সুইস ব্যাঙ্ক আ্যকাউন্ট ফ্রিজ করে নেওয়া হল।

দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসেই ফের একবার দুর্নীতিবাজদের রাতের ঘুম উড়িয়ে দিলেন মোদী সরকার। এবার সুইসব্যাংক এর তরফে ফ্রিজ করে দেওয়া হল নীরব মোদী এবং তার বোন পূরবী মোদীর ব্যাঙ্ক অ্যকাউন্ট। কয়েক বছর আগে পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংক থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে গিয়েছিল নীরব মোদী। আর এবার ইডির অনুরোধেই সুইস ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ তাদের অ্যকাউন্ট ফ্রিজ করে দিল। এর ফলে বেশ বিপাকে পড়ে গেল পলাতক নীরব মোদী। সূত্রে খবর ২৮৩.১৬ কোটি টাকা রয়েছে নীরব মোদীর সুইস ব্যাঙ্ক অ্যকাউন্টে। নীরব মোদী এবং তার বোনের এই মুহূর্তে সুইজারল্যান্ডের ব্যাঙ্কে চার চারটি অ্যকাউন্ট রয়েছে। সূত্রে খবর এই চারটি অ্যকাউন্টই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কিছু দিন আগে ইডির তরফে সুইস ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের কাছে একটি চিঠি পাঠিয়ে জানানো হয় যে, সুইস ব্যাংকে নীরব মোদী এবং তার বোনের যে টাকা রয়েছে সেটা পুরোটাই অবৈধ টাকা। এই টাকা নীরব মোদী নিজের নামে করেছেন ভারতীয় ব্যাঙ্ক থেকে জালিয়াতি করে। আর তারপরেই সমস্ত নথি ক্ষতিয়ে দেখে সুইস কর্তৃপক্ষ নীরব মোদীর ব্যাঙ্ক অ্যকাউন্ট ফ্রিজ করার সিদ্ধান্ত নেয়। এর আগে ব্রিটেনের আদালত নীরব মোদীর নামে গ্রেফতারি

দুর্নীতিবাজদের ঘুম উড়ালো মোদী সরকার, নীরব মোদীর ২৮৩ কোটির সুইস ব্যাঙ্ক আ্যকাউন্ট ফ্রিজ করে নেওয়া হল।

দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসেই ফের একবার দুর্নীতিবাজদের রাতের ঘুম উড়িয়ে দিলেন মোদী সরকার। এবার সুইসব্যাংক এর তরফে ফ্রিজ করে দেওয়া হল নীরব মোদী এবং তার বোন পূরবী মোদীর ব্যাঙ্ক অ্যকাউন্ট। কয়েক বছর আগে পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংক থেকে কয়েক হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়ে দেশ ছেড়ে পালিয়ে গিয়েছিল নীরব মোদী। আর এবার ইডির অনুরোধেই সুইস ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ তাদের অ্যকাউন্ট ফ্রিজ করে দিল। এর ফলে বেশ বিপাকে পড়ে গেল পলাতক নীরব মোদী। সূত্রে খবর ২৮৩.১৬ কোটি টাকা রয়েছে নীরব মোদীর সুইস ব্যাঙ্ক অ্যকাউন্টে। নীরব মোদী এবং তার বোনের এই মুহূর্তে সুইজারল্যান্ডের ব্যাঙ্কে চার চারটি অ্যকাউন্ট রয়েছে। সূত্রে খবর এই চারটি অ্যকাউন্টই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কিছু দিন আগে ইডির তরফে সুইস ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের কাছে একটি চিঠি পাঠিয়ে জানানো হয় যে, সুইস ব্যাংকে নীরব মোদী এবং তার বোনের যে টাকা রয়েছে সেটা পুরোটাই অবৈধ টাকা। এই টাকা নীরব মোদী নিজের নামে করেছেন ভারতীয় ব্যাঙ্ক থেকে জালিয়াতি করে। আর তারপরেই সমস্ত নথি ক্ষতিয়ে দেখে সুইস কর্তৃপক্ষ নীরব মোদীর ব্যাঙ্ক অ্যকাউন্ট ফ্রিজ করার সিদ্ধান্ত নেয়। এর আগে ব্রিটেনের আদালত নীরব মোদীর নামে গ্রেফতারি

news links 18

https://www.bloglovin.com/@911075/bengali-sweetest-language-world http://indiarag.strikingly.com/blog/bengali-sweetest-language-of-the-world http://indiarag.strikingly.com/ http://www.articleted.com/article/115508/19026/Bengali---the-sweetest-language-of-the-world https://www.bebee.com/producer/@news-gadi/bengali-sweetest-language-of-the-world https://www.universalhunt.com/articles/bengali-sweetest-language-of-the-world/30089 https://www.quora.com/Why-is-Bengali-regarded-as-the-sweetest-language-in-India/answer/News-Gadi?prompt_topic_bio=1 https://www.evernote.com/shard/s627/sh/d2a899af-00b8-4813-ad31-86087d2564bb/e345cef6f201d6c9193bafb0a6049652 http://chng.it/nfjZnHLdGC https://github.com/Newsgadi https://www.storeboard.com/indiarag https://sf.storeboard.com/blogs/business/bengali--the-sweetest-language-of-india-/964209 http://profile.hatena.ne.jp/newsgadi/profile?location=http%3A%2F%2Fprofile.hatena.ne.jp%2Fnewsgadi%2Ffriends https://newsgadi.hatenablog.com/entry/2019/06/14/032724 h